#Drink_milk_for_homeostasis_of_URT
#Ghee_ঘি_from milk(good cholesterol)
#increase_immunity
#Combat_with_Covid19
গরুর দুধ Upper respiratory tract এর রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে।
প্রথমতঃগরুর দুধের Immuglobulin (Ig) প্যাথোজেন তথা ব্যাক্টেরিয়া ও ভাইরাসের সাথে bind করে একটি complex (যৌগ)তৈরি করে। আর এই বস্তুটি পরবর্তীতে Host তথা মানুষের APC (Antigen presenting cell) এর সাথে পুনরায় bind করে T-cell কে দাওয়াত করে নিয়ে আসে এবং Phagositosis প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যাক্টেরিয়া/ভাইরাসকে ধ্বংস করে।
দ্বিতীয়ত: দুধের Sialylated Oligisaccharides ভাইরাসের রিসেপ্টর কে ধ্বংস করে ফেলে এতে করে ভাইরাস তার টার্গেটেড শ্বাসনালীর mucosal epithelial cell এর সাথে bind করতে পারে না।
তৃতিয়তঃ দুধের কিছু উপাদান mucosal tight junction layer কে আরো দৃঢ় করে যাতে করে ভাইরাস তার টার্গেটেড cell(শ্বাসনালীর উপরের আবরন) এর ভিতর ঢুকতে না পারে।
চর্তুথতঃ দুধে আছে ভিটামিন D3, সহ অনেক প্রয়োজনীয় মিনারেলস যা Treg/ T cell mediated immunity সৃস্টিতে সহায়তা করে।
শুধু দুধ নয় , দুধ থেকে তৈরিকৃত ঘি শরীরের ভালো কোলেস্টেরল(HDL) বাড়ায় যার ফলশ্রুতিতে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল(LDL) কমে যায়। আর খারাপ কোলেস্টেরল শরীরের জন্য ক্ষতিকর এবং হার্ট ডিজিজ বাড়ায়। সুতরাং ভালো জাতের ফ্যাট আপনার হৃদরোগ কমাতে সহায়তা করে। কিছু ভালো মানের ফ্যাট হচ্ছে ডিমের কুসুম, ঘি, মাছের তেল, জলপাই ও বিভিন্ন ধরনের বাদাম এর তেল। তাছাড়া extra virgin নারিকেল তেলও(MDL) হৃদযন্ত্রের রুগিদের জন্য ভালো। কিছু খারাপ চর্বির উদাহরন হলো খাসি ও গরুর চর্বি, পাম ওয়েল, সয়াবিন তেল, ব্রান ওয়েল, সূর্যমুখির তেল, ডালডা ও উদ্ভিজ্য তেল।
আমাদের একটি ভুল ধারনা হচ্ছে কোলেস্টেরল শরীরের জন্য খারাপ !! আমি আপনি কোন কোলেস্টেরল না খেলেও শরীর নিজে তা উৎপাদন করে । অাপনি কোলেস্টেরল না খেলে শরীর নিজে প্রতিদিন প্রায় 2000mg কোলেস্টেরল তৈরি করে কারন কোলেস্টেরল শরীরের একটি অত্যাবশ্যকীয় উপাদান।
তাই দুধ থেকে ঘি তোলার চেস্টা চলছে। ধন্যবাদ আয়েশা ডেইরী ফার্মের স্বত্তাধিকারী সেলিম ভাইকে এই লক ডাউন পরিস্থিতিতে আমার বাসায় দুধ পাঠানোর জন্য। ধন্যবাদ খামারী জুনেদ ভাইকে ।
ইমিউনিটি বাড়াতে ডিম, দুধের বিকল্প নেই। দুধের সর তুলে ফেললে হার্টের রুগি কিংবা ডায়াবেটিকের রুগিরাও এ দুধ খেতে পারবেন।
ঘি তৈরির নিয়মঃ
আগের দিনের উঠানো দুধের সরকে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিলাম যাতে করে একদম মিহি আকার ধারন করে। সবচেয়ে ভালো শিল পাটায় বেটে নিতে পারলে(~আমার সে সুযোগ নাই)। ব্লেন্ড করার সময় সমপরিমান পানির চেয়ে একটু কম পানি যোগ করুন। তিন চার মিনিট পর এতে ফ্রিজে রাখা ঠান্ডা পানি যোগ করলে বাটারটুকু আলাদা হয়ে যাবে। এগুলো তুলে যে পাত্রে গরম করবেন তাতে রাখুন। মাঝারি আচে মিনিট পাচেক হিট করুন, শেষ দিকে বাদামী রংয়ের তলানি পড়লে আচ মৃদু করে দিন। তলানিটুকু লালচে বাদামী হলে চুলা বন্ধ করে ফেলুন। আশা করি এ পর্যায়ে ঘি এর মৌ মৌ সুভাসে ঘর ভরে উঠবে। ঠান্ডা হতে সময় দিন এবং ঠান্ডা হলে ছাকনির সাহায্যে ছেকে তা পাত্রে সংরক্ষণ করুন।
বাটার/ক্রিম তোলার পর দুধের যে অংশ ব্লেন্ডারে থাকবে তাতে চকলেট পাউডার/ চকবার আইসক্রিম/কিটক্যাট সহযোগে ব্লেন্ড করুন । ওহ পরিমানমত চিনি দিন। মিনিট দুই ব্লেন্ড করার পর আপনি নিজের হাতে তৈরি মিল্ক শেকের স্বাদ নিতে পারেন।
আর দুই তিনবার করে সর তোলার পরও আপনার দুধ অনেক গাঢ় থাকবে এবং খেতেও অনেক সুস্বদু হবে। আপনার হয়তোবা জানতে ইচ্ছে করবে বাকি দুধের পুষ্টিমান কেমন থাকবে? ঘি করার জন্য যে সর/ক্রিম/বাটার তুলা হয়েছে তা দুধের ফ্যাট মাত্র। দুধের প্রোটিন ও ভিটামিন দুধে আগের মতোই বিদ্যমান আছে। আপনার কফি খাওয়ার শক থাকলে আপনি এক চা চামচ কফি, এক চা চামচ চিনি ও এক চা চামচ পানি সহযোগে ব্লেন্ড করুন, কারো এগবিটার থাকলে তা দিয়ে করতে পারেন কিংবা নিদেনপক্ষে চামচ দিয়ে মিনিচ চারেক নারতে থাকুন দেখবেন ক্রিম কালারের ফোম তৈরি হয়েছে। এর উপর আপনার হাড়িতে থাকা দুধ মেশান। ।আমি মোটামুটি নিশ্চিত এরকম কফি আগে নিজের হাতে বানিয়ে খাননি কখনো।
একবার ট্রাই করে দেখতে পারেন।
ওহ এ দুধ ডায়াবেটিক কিংবা হৃদরোগের পেশেন্টগনও খেতে পারবেন। বয়স্ক মানুষের দুধ খাবার অভ্যাস না থাকলে হুট করে দুধ খাওয়াবেন না। আস্তে আস্তে অভ্যাস করুন। নতুবা পেট খারাপ করতে পারে।
ডা জুনায়েদ কবির।
ভি এস
#দুধ কেন খাবেন?
৫টি উপকারিতা
Collected :
ডায়েট করতে গিয়ে অনেক তো মাথা ঘামিয়েছেন৷ খাবারের তালিকায় রেখেছেন হেলদি ফুডস্৷ এতটুকু ফাঁক থাকার জো নেই৷
কিন্তু সেই তালিকায় দুধ কি রয়েছে? ছোট থেকেই দুধের উপকারিতা সম্পর্কে অনেক কথা পড়লেও, বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা অজান্তেই তাকে তালিকার বাইরে পাঠিয়ে দিই৷
#কিন্তু জানেন কি দুধ আমাদের কত উপকার করে৷
1) #হাড়ের সুরক্ষায়ঃ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, হাড়কে মজবুত আর শক্তিশালী করতে যা যা প্রয়োজনীয়, দুধ আমাদের সেই সব চাহিদাই মেটায়৷ দুধ বা দুধ জাতীয় খাদ্যদ্রব্য শিশুদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়৷ পরবর্তী সময়ে অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে৷
2) #সুন্দর দাঁতের জন্যঃ দুধে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের উপস্থিতি, আমাদের দাঁতের সুরক্ষায় সাহায্য করে৷ দাঁতক্ষয় রোধই শুধু নয়, ক্ষয়ে যাওয়া দাঁতকে আরও ক্ষয় হওয়া থেকে বাঁচাতে দুধের অবদান অনস্বীকার্য৷ তাই চিকিৎসকেরাও দুধ খাওয়ার কথা বলে থাকেন৷
3) #রক্তচাপঃ প্রতিদিন ফল-সব্জির সঙ্গে পরিমাণ মতো দুধ খেলে তা রক্তচাপের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে৷ বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে যাঁদের, তাঁদের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী৷
4) #হৃদরোগঃ হাইপারটেনশন এবং ডায়বেটিস-এর আক্রমনের ভয় অনেকটাই কেটে যায় দুধ বা দুধ জাতীয় খাদ্য খেলে৷
5) #স্থূলতাঃ মেদ নিয়ে অনেকের কপালেই ভাঁজ৷ কিভাবে মেদ কমবে, তা নিয়ে বইপত্র, ডায়েটিশিয়ান, ইন্টারনেট সব যখন অ্যাপ্লাই করে ফেলেছেন, তখন একবার ট্রাই করতে পারেন দুধ৷ প্রতিদিন যদি দুধ খাওয়ার অভ্যেস করে ফেলেন, তার ফল কিন্তু পাবেন হাতে নাতে৷
তবে অবশ্যই একটা কথা মাথায় রাখতে হবে, যাদের দুধ বা দুধ জাতীয় খাদ্যদ্রব্যে সমস্যা হয় অল্পবিস্তর, অর্থাৎ ল্যাক্টোজ ইন টলারেন্স আছে তাঁরা ঘরে পাতা টক বা মিস্টি দই নিসচিন্তে খেতে পারেন।এতে দুধের পুরা পুষ্টি পাবেন কিন্তু পেটের সমস্যা হবে না।
mukti mahmud(P DF)