কোন সিজনে কোন রোগ বেশি হয়:
কিছু রোগ যে কোন সময় হতে পারে তবে কিছু কিছু রোগ একটা নির্দিস্ট সময় বেশি হয়।
পুলোরাম,গ্র্যাংগ্রেনাস ডার্মাটাইটিস এবং টাইফয়েড গরমকালে বেশি হয়।
ফ্যাটি লিভার সিন্ডম গরমে বেশি হয়।
হিট স্টোক গরমে হয়।
কৃমি গরমে বেশি হয়
পক্স শীতের শেষে,বসন্ত ও বর্ষাকালে হয়।
মাইকোটক্সিকোসিস গরম কালে বেশি হয়।
নিউমোনিয়া/এস্পারজিলোসিস গরম কালে বেশি হয়।
আমাশয় শীত ও গরম কালে বেশি হয়।
কলেরা বর্ষাকালে ও গরমের শেষে বেশি হয়।
আই বি এইচ এবং মাইকোটক্সিকোসিস বর্ষা এবং গরম কালে বেশি হয়।
নিচের রোগ গুলো শীতে বেশি হয়।
আই এল টি ও আই বি শীতকালে হয়।
মাইকোপ্লাজমোসিস শীতে বেশি হয়।
এ আই শীতে বেশি হয় তবে যে কোন সময় হতে পারে।
রানিক্ষেত শীতের শুরুতে এবং বসন্ত কালে বেশি হয়।
নেক্রোটিক এন্টারাইটিস শীতকালে এবং গরমের শেষে বেশি হয়।
পেঠে পানি জমা/এসাইটিস শীতে হয়
গাউট শীতের শুরুতে এবং শীতে হয়
করাইজা শীত,বর্ষাকাল/গরমকালে বেশি হয়।
ই- কলাই,মেরেক্স সারা বছর ব্যাপি হয়।
গাম্বোরু সারা বছর হতে পারে।
পি এইচ এইচের উপর ভিত্তি করে রোগ
প্রতিটি জীবাণু একটা নির্দিস্ট পি এইচে বেঁচে থাকে এবং রোগ তৈরি করে।
গাম্বোরো ২-১২ পি এইচে টিকে থাকে।
আই বি এইচ,রিও এবং এ- ই(এন্সেফালোমায়েলাইটিস) পি এইচের প্রতি রেজিস্ট্যান্ট।
পুলোরাম এবং টাইফয়েড ৪-৯ মাত্রার পি এইচে জন্মায় ।
এ আই এবং রানিক্ষেত পি এইচ বাড়লে মারা যায় তাই ক্ষার (চুন) দিতে হবে।
ই ডি এস ৩-১০ মাত্রার পি এইচে বেঁচে থাকে।
কলেরা ৭-৮ মাত্রার পি এইচে রোগ তৈরি করে।এক্ষেত্রেও পি এইচ দিলে কাজ হবে।
ই -কলাই পি এইচ ৫-৭ এর মধ্যে টিকে থাকে এক্ষেত্রে পি এইচ ৫ এর নিচে রাখলে ই-কলাই কমবে ।
ক্লোস্টিডিয়াম পি এইচ বেড়ে গেলে এই জীবাণুর লোড বেড়ে যায়।
চিকেন ইনফেকশাস এনিমিয়া পি এইচ ৩ এর মধ্যেও বংশ বিস্তার করে ।
প্যাথোজেনিক জীবাণুগুলো পি এইচ বেড়ে গেলে হয় আর ভাল জীবাণু গুলো পি এইচ (৪-৪.৫) কমে গেলে হয়।