টার্কির জাত
১।ব্রড ব্রেস্টেড হোয়াইট টার্কি
২।।ব্লাক টার্কি
৩বেল্টসভিল স্মল হোয়াইট টার্কি
৪।ব্লো স্লট টার্কি
৫।মিডগেট হোয়াইট টার্কি
৬।বারবোন রেডস টার্কি
৭।রয়েল পাম টার্কি
৮।আদর্শ ব্রোঞ্জ টার্কি ।
৯।ন্যারাগ্যানসেট টার্কি
১০।হোয়াইট হল্যান্ড টার্কি
১১।হেরিটেজ টার্কি ব্রিড
ব্রড ব্রেস্টেড হোয়াইট টার্কি
এটি জাতের টার্কি আমেরিকার গৃহপালিত টার্কি।
হোয়াইট হল্যান্ড এবং ব্রড ব্রেস্টেড ব্রোঞ্জ এর সংকরায়নে ব্রড ব্রেস্টেড হোয়াইট জাতের টার্কি উদ্ভাবন করা হয়।
বর্তমানে ব্রড ব্রেস্টেড হোয়াইট জাতের টার্কি আমেরিকার অধিকাংশ মানুষের কাছে সুপরিচিত ।
মাংস এর জাত হিসেবে আমেরিকার মার্কেটে প্রাধান্য বিস্তার করে আছে।
এই জাতের টার্কি জাত উন্নয়নের পূর্বে আমেরিকায় ব্রড ব্রেস্টেড ব্রোঞ্জ জাতের টার্কির প্রাধান্য ছিল ।
১৯৬০ সাল থেকেই আমেরিকার মার্কেটে জনপ্রিয়তা অর্জন করে ব্রড ব্রেস্টেড হোয়াইট জাতের টার্কি ।
তার পরই ব্রড ব্রেস্টেড হোয়াইট জাতের টার্কি আমেরিকার পোল্ট্রি এসোসিয়েশন এর কাছে আদর্শ জাত হিসেবে নেয়া হয়।
বৈশিষ্ট্য :
এ টি সবচেয়ে বড় জাতের টার্কি এবং মাংস উৎপাদনকারী জাত হিসেবে সেরা জাতের টার্কি।
এ জাতের টার্কি সাধারণত সম্পূর্ণরূপে সাদা রং ।পা গোলাপি,কালো দাড়িগুচ্ছ এবং লাল রঙের কারনুক্লিং বাচ্চা টার্কি সাধারণত হলুদ রঙের হয়।
বয়স্ক টার্কির গড় দৈহিক ওজন ১৬-২৬ কেজি ।
ব্রড ব্রেস্টেড হোয়াইট জাতের টার্কির দৈহিক ওজন অধিক হওয়ার জন্য উড়তে পারে না।
এ জাতের টার্কি সাধারণত বেশি দিন বাঁচে না।
মাংস উৎপাদনকারী জাত হিসেবে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আমেরিকা সহ বিশ্বব্যাপী অনেক দেশেই পালন করা হয়।
আধুনিক টার্কি শিল্পে বিজ্ঞানীরা একটি জাত উদ্ভাবন করেছেন যা ব্রড ব্রোষ্টেড হোয়াইট লার্য নামে পরিচিত। অনেকে এটাকে হোয়াইট হল্যান্ড বলে থাকেন। এই জাতের টার্কির ওজন ১৮ থেকে ২২ কেজি হয়ে থাকে, মূলত মাংস উৎপাদনে এই জাতের ভূমিকা সবার নজর কাড়তে সক্ষম হয়েছে।
বৈশিষ্ট্য
১/ জীনতত্ত্ব বিশ্লেষন করে উন্নত জীন নির্ধারন করা হয়েছে।
২/ এই উন্নত জীন থেকে জন্ম নিয়েছে ‘গ্রান্ড প্যারেন্টস’, যা সম্পূর্ন সেই দেশের নিজস্ব সম্পত্তি এবং সেই তত্ত্ব বা সূত্র পরিপূর্ন রূপে সংরক্ষিত।
৩/ এই গ্রান্ড প্যারেন্টস দের একটি ব্রড ব্রোষ্টেড হোয়াইট এবং অন্যটি ব্রড ব্রোষ্টেড ব্রোঞ্চ কালারের। এই দুইটির সংমিশ্রণে জন্ম হয়েছে সংকর রঙের নতুন জাত। হ্যাঁ, এই জাতটি এখন পর্যন্ত সব থেকে বেশি বাণিজ্যিক সাফল্য অর্জন করেছে। যা থেকে ৮ মাসে পাওয়া যায় ১২ থেকে ১৬ কেজি মাংস। অর্থাৎ এগুলি যে সাদা রঙের হবেই এর কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।
৪/ গ্রান্ড পেরেন্টস থেকে উৎপন্ন সংকর কালারের টার্কির বাচ্চা বাণিজ্যিক ভাবে উন্মুক্ত করা হয়েছে এবং ধীরে ধীরে সেই সব বাণিজ্যিক টার্কি থেকে ১,২,৩,৪,৫ তম বা তারও অধিক উত্তরাধীকার আমাদের দেশে ব্যাপক ভাবে বিস্তার লাভ করেছে।
উপরের বিষয় থেকে স্পষ্টত বোঝা যায়ঃ
১/ শুধু মাত্র সরকারি উদ্যোগ ছাড়া “হোয়াইট হল্যান্ড” নামের গ্রান্ড প্যারেন্টস এদেশে নিয়ে আশা একেবারে অসম্ভব।
২/ সংকর রঙের বাণিজ্যিক টার্কি দেশে অনেক খামারি বা কম্পানীর কাছে আছে, যার বেশির ভাগ বিদেশ থেকে ডিম এনে বাচ্চা ফোটানো হয়েছে। তবে আমাদের দেশের বিজ্ঞানীদের দ্বারা এই জাত থেকে তথাকথিত গ্রান্ড প্যারেন্টস তৈরি করা সম্ভব।
###আধুনিক টার্কি শিল্পে বিজ্ঞানীরা একটি জাত উদ্ভাবন করেছেন যা ব্রড ব্রোষ্টেড হোয়াইট লার্য নামে পরিচিত। অনেকে এটাকে হোয়াইট হল্যান্ড বলে থাকেন। এই জাতের টার্কির ওজন ১৮ থেকে ২২ কেজি হয়ে থাকে, মূলত মাংস উৎপাদনে এই জাতের ভূমিকা সবার নজর কাড়তে সক্ষম হয়েছে।
এবার আসুন এই হোয়াইট হল্যান্ড নিয়ে কিছু বিষয় জেনে রাখি।
১/ জীনতত্ত্ব বিশ্লেষন করে উন্নত জীন নির্ধারন করা হয়েছে।
২/ এই উন্নত জীন থেকে জন্ম নিয়েছে ‘গ্রান্ড প্যারেন্টস’, যা সম্পূর্ন সেই দেশের নিজস্ব সম্পত্তি এবং সেই তত্ত্ব বা সূত্র পরিপূর্ন রূপে সংরক্ষিত।
৩/ এই গ্রান্ড প্যারেন্টস দের একটি ব্রড ব্রোষ্টেড হোয়াইট এবং অন্যটি ব্রড ব্রোষ্টেড ব্রোঞ্চ কালারের। এই দুইটির সংমিশ্রণে জন্ম হয়েছে সংকর রঙের নতুন জাত। হ্যাঁ, এই জাতটি এখন পর্যন্ত সব থেকে বেশি বাণিজ্যিক সাফল্য অর্জন করেছে। যা থেকে ৮ মাসে পাওয়া যায় ১২ থেকে ১৬ কেজি মাংস। অর্থাৎ এগুলি যে সাদা রঙের হবেই এর কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।
৪/ গ্রান্ড পেরেন্টস থেকে উৎপন্ন সংকর কালারের টার্কির বাচ্চা বাণিজ্যিক ভাবে উন্মুক্ত করা হয়েছে এবং ধীরে ধীরে সেই সব বাণিজ্যিক টার্কি থেকে ১,২,৩,৪,৫ তম বা তারও অধিক উত্তরাধীকার আমাদের দেশে ব্যাপক ভাবে বিস্তার লাভ করেছে।
উপরের বিষয় থেকে স্পষ্টত বোঝা যায়ঃ
১/ শুধু মাত্র সরকারি উদ্যোগ ছাড়া “হোয়াইট হল্যান্ড” নামের গ্রান্ড প্যারেন্টস এদেশে নিয়ে আশা একেবারে অসম্ভব। যদি কেউ দাবি করেন যে তার কাছে এই জাতের গ্রান্ড প্যারেন্টস আছে তাহলে তাকে উপযুক্ত প্রমান দেখানোর অনুরোধ করব।
২/ সংকর রঙের বাণিজ্যিক টার্কি দেশে অনেক খামারি বা কোম্পানীর কাছে আছে,যার বেশির ভাগ বিদেশ থেকে ডিম এনে বাচ্চা ফোটানো হয়েছে। হ্যাঁ, আমাদের দেশের বিজ্ঞানীদের দ্বারা এই জাত থেকে তথাকথিত গ্রান্ড প্যারেন্টস তৈরি করা সম্ভব।