Breaking News

খামারীদের ভর্তুকীর টাকা দিয়ে ভোক্তাদের মুরগির মাংস এবং ডিমের যোগান হচ্ছে।

খামারীদের ভর্তুকীর টাকা দিয়ে ভোক্তাদের মুরগির মাংস এবং ডিমের যোগান হচ্ছে।

কিভাবে?

একজন খামারী ৫টা ব্যাচ পালন করলে ৩টা ব্যাচে যা লাভ করে পরের ২টা ব্যাচে সেই টাকা লস করে মানে খামারীর কোন লাভ হল না।৬ এবং ৭ নাম্বার ব্যাচে লস দিয়ে বা মহামারী দেখা দিলে ঝরে পড়ে।

এভাবে ২০% খামারী ঝরে যায় আবার নতুন ২০ % যোগ হয়।মাঝখান দিয়ে ভোক্তাদের প্রোটিনের যোগান হয়।

২০% খামারী লাভ করে টিকে যায় মানে ৪টা ব্যাচেই লাভ করেছে ১টা তে সমা্ম আরেকটায় লস।

বাকি ৬০% খামারীর লাভ লস সমান সমান।মাঝ খান দিয়ে ভোক্তাদের প্রোটিনের যোগান হচ্ছে।এই ৬০% এবং নতুন ২০% খামারী থেকে আবার ২০% খামারী আউট হয়ে যায়।২০১৬ সাল থেকে নতুন ২০% খামারী এড হচ্ছেনা।১০% হচ্ছে যার কারণে খামারী কমে যাচ্ছে।

নোটঃ২০০০ সালের আগ পর্যন্ত মার্কেট ভাল ছিল।

২০০০-২০১৫ সাল পর্যন্ত সবচেয়ে ভাল ছিল।২০১৬ সাল থেকে মার্কেট খারাপ হতে থাকে।

কারণ খাবারের দাম ও রোগ বেশি।এখন মার্কেট ঠিক রাখতে হলে আগের পোস্টের সব কিছু বিবেচনায় নিতে হবে।এককভাবে কোন কিছু দিয়ে ভাল করা যাবে না।

Please follow and like us:

About admin

Check Also

বিভিন্ন রোগের পিকে উঠার টাইম এবং পিক পিরিয়ড কতদিন।পিকের টাইম জানার গুরুত্ব কি

বিভিন্ন রোগের পিকে উঠার টাইম এবং পিক পিরিয়ড। গুরুত্বঃকতদিনে রোগটি পিকে উঠে এবং কতদিন থাকে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »