Breaking News

বাংলাদেশে পোল্ট্রি শিল্পে খামারীদের অবস্থা এবং খামারীদের সচেতনা করার প্রয়োজনীয়তা

বাংলাদেশে পোল্ট্রি শিল্পে খামারীদের অবস্থা এবং খামারীদের সচেতনা করার প্রয়োজনীয়তা

১।খামারী,ডিলার বিজ্ঞান সম্মত মুরগি পালন  সম্পর্কে অনেক কিছু জানে না।যা জানে তা সব ক্ষণস্থায়ী।দীর্ঘকালীন টিকে থাকতে হলে এই জানা দিয়ে হবে না।

২।৮০% সেডের উচ্চতা,প্রস্থ,দৈর্ঘ্য ঠিক নাই।ফার্মের দিক(ডিরেকশন) ঠিক নাই। ফার্মে ৩০% লস হচ্ছে এসব কারণে।মেডিসিন দিয়ে সব হয় না।

৩।ফার্মের আশে পাশে দেশি মুরগি,হাস,কবুতর,কুকুর ,বিড়াল বা বন্য প্রাণীর আনাগোনা থাকে।যা রোগ জীবাণূ ছড়াচ্ছে ৩০%।

৪।লাইটিং,ভ্যাক্সিন সিডিউল ঠিক নাই।ফলে খরচ হচ্ছে কিন্তু কাজ হচ্ছে না।

৫।ফিডিং সিস্টেম,খাবার পাত্র ও পানির পাত্র ঠিক নাই।বিভিন্ন বয়সে বিভিন্ন খাবার মানে প্রিস্টাটার,স্টাস্টার,গ্রোয়ার,প্রিলেয়ার,লেয়ার ১,লেয়ার ২ মেনে চলতে হয় কিন্তু তা ঠিক মত হচ্ছে না।

৬।টাইটার দেখে  টিকা দেয় না এবং রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা দেয় না।এতে খরচ করছে বেশি  আর ফল পাচ্ছে কম।

৭।খামারী,ডিলার চিকিৎসা দেয় যার ৮০% ভুল।এতে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্টস হচ্ছে।

৮।৯০% ফার্ম কাছাকাছি যা বায়োসিকিউরিটির জন্য ভাল না।

৯।একই ফার্মে বিভিন্ন বয়সের মুরগি ফলে মাইকোপ্লাজমা সহ বিভিন্ন রোগ সব সময় ফার্মে থেকে যাচ্ছে।এতে ফার্ম লাভজনক হচ্ছে না।

১০।৮০-৯০% খামারী ৫-৭বছরের বেশি টিকে না,এর আগেই দেউলিয়া হয়ে যায় কারণ তারা না জেনেই ফার্ম করেছিল।এভাবেই চলতে থাকে আবার নতুনরা আসে,তারাও এক সময় চলে যায়।এভাবে আসা যাওয়া দিয়েই চলছে পোল্ট্রি শিল্প।

১১।খামারী ও ডিলার আগে চিকিৎসা দেয়, পরে  ডাক্তার ডাকে।এতে ভাল রিজাল্ট পাওয়া যায় না।

১২।পোল্ট্রি হলো ৮০% ব্যবস্থাপনা  আর ২০% চিকিৎসা কিন্তু সবাই ৮০% চিকিৎসা করে আর ২০% ব্যবস্থাপনা করে।শুধু খামারীদের দোষ দিলে হবে না,অন্যান্য যারা এই শিল্পের সাথে জড়িত তারা কতটুকু ব্যবস্থাপনার দিকে নজর দিচ্ছে তা খেয়াল করা উচিত।

১৩।ফার্মের লিটার ও পর্দা ঠিক নাই ৯০% ফার্মের,এই সব ফার্মে চিকিৎসা দিয়ে ভাল ফল পাওয়া যায় না।

১৪।খামারীরা ৬০% ভুল শিক্ষা বা ধারণা  নিয়ে ফার্ম করছে তাই তাদের সঠিক বললেও  নতুন টাকে ভুল মনে করে।

১৫।ডাক্তারদের অবশ্যই আগে  ব্যবস্থাপনার ব্যাপারে কথা বলতে হবে।চিকিৎসা হবে পরে।

১৬।দেশীয় স্ট্রেইন দিয়ে ভ্যক্সিন তৈরি করতে হবে ,তানাহলে ভ্যাক্সিনের ভাল রিজাল্ট পাওয়া যাবে না।

১৭.৮০% ফার্মে বায়োসিকিউরিটি ভাল না,তাছাড়া আছে মাইকোটক্সিনের সমস্যা।তাই চিকিৎসা দিয়েও ফল পাওয়া যায়না।

১৮।দেশে কোন কোন রোগ আছে তা সার্ভে করে টিকা তৈরি করতে হবে অথচ ফিল্ডে বিভিন্ন নতুন ধরণের সমস্যা/রোগ পাওয়া যাচ্ছে,এর উপর ভিত্তি করে কেউ কেউ মন গড়া ভ্যাক্সিন দিতেছে,এতে পোল্ট্রি শিল্পের ক্ষতি হচ্ছে। এটি একটি  কন্টিনিউয়াস প্রসেস।

১৯।বিভিন্ন সমস্যার কারণ ৫০% ভ্যাক্সিন ফেইলার হচ্ছে।

২০।যারা ভ্যাক্সিন দেয় এবং ঠোটকাটে তাদের কোন শিক্ষা বা ট্রেনিং নেই,অনেক ভুল সময় এবং ভুল ভাবে ভ্যাক্সিন দেয় এবং ঠোটকাটে।এমন কি এরা কেউ কেউ খামারীকে উলটাপাল্টা পরামর্শ দিয়ে ভুল পথে পরিচালিত করে।

২১।পোল্ট্রি সেক্টর এমন একটা সেক্টর যেখানে অনেক বিষয় জড়িত যেমন বাচ্চা,ব্রিডার ফার্ম,ফিড,ফিডমিল,মেডিসিন ও ভ্যাক্সিন কোম্পানী,খামারী,ডিলার,ফিডের বিভিন্ন উপাদান যা দেশ এবং দেশের বাহির থেকে আসছে,একেক উপাদানের একেক মাইকোটক্সিন থাকে এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হয়,ফিডে বিভিন্ন কক্সিডিওস্ট্যাট দিতে হয় যা ফিল্ড লেভেলে ভেটদের জানাতে হবে তার প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য,ব্রিডার ফার্মে কি কি ভ্যাক্সিন দেয়া হয়,সে অনুযায়ী বাচ্চায় ম্যাটারনাল এন্টিবডি আসে এবং ভ্যাক্সিন সিডিউল ঠিক করতে হয়।হ্যাচারীর ব্যবস্থাপনা কেমন তার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন রোগ ব্যাধি বাচ্চাতে আসে।

পোল্ট্রির রোগ ব্যাধি,ব্যবস্থাপনা এবং চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা থাকতে হবে যাতে ডিসিশন নেয়া যায় ।সব কিছু একজন জানলে ভাল,না জানলে প্রতিটা বিষয় থেকে স্প্রেশালিস্ট নিয়ে সরকারকে  ইনফর্ম করতে হবে।কিন্তু তা হচ্ছে না।

বিশেষ করে রোগ,ভ্যাক্সিন,দেশের নিজস্ব ব্রিড ,প্রযুক্তি এসব বিষয়ে গবেষনা করার দরকার।দেশে একটি সেন্টাল ল্যাব থাকবে যেখানে সব টেস্ট হবে,বিভিন্ন রোগ ব্যাধি,ব্যবস্থাপনা দেয়া  থাকবে সরকারী ওয়েভ সাইটে ।যেসব প্রতিষ্ঠান পোল্ট্রি নিয়ে কাজ করে  সেগুলোকে এক্টিভ করতে হবে।

খামারীদের সচেতনতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা

১।খামারীরা পোল্ট্রি সেক্টরে টিকে থাকতে হবে অনেক কিছু জানতে হবে।অবশ্য তাদের কাছে সঠিক তথ্য যায় নি,গেলেও তা মেনে নিতে চায় না।এই ক্ষেত্রে উভয় পক্ষই দায়ী।

যেমন মেরেক্স হলে এর কোন চিকিৎসা নাই,কোন চিকিৎসা দেয়া মানে টাকার অপচয়।এই ক্ষেত্রে সঠিক রোগ নির্ণয় খুব গুরুত্বপূর্ণ ।কোন ডাক্তার যদি সঠিক রোগ নির্ণয় করে বলে আপনার মুরগির মেরেক্স হয়েছে তেমন কোন চিকিৎসার দরকার নাই ,শুধু নরমাল সিডিউল মেনে চলেন।এই কথা খামারী মানবে না।এই ক্ষেত্রে আমাদের দেশের খামারীরা একের পর এক ডাক্তার পরিবর্তন করবে,২০০০ মুরগির জন্য ৬০হাজার থেকে ৯০হাজার টাকার মেডিসিন খাওয়াবে।.এটার কারণ খামারীদের না জানা।এই রকম অনেক রোগ এবং ব্যবস্থাপনা আছে যা অন্য জায়গায় আলোচনা করা হয়েছে।

২।দরকার না হলেও  ভ্যাক্সিন দিবে অথচ যখন ভ্যাক্সিন দেয়ার দরকার তখন ভ্যাক্সিন দিবে না।আন্দাজে হাজার হাজার টাকার মেডিসিন দিবে কিন্তু টেস্ট করে  জেনে অল্প টাকার মেডিসিন দিবে না।

৩।কোন কিছু হলেই এন্টিবায়োটিক দিবে,অথচ এন্টিবায়োটিক ছাড়াও অনেক সময় চিকিৎসা করা যায়।

৪।ভুল ভ্যাক্সিনেশন করবে,বললেও শুনবে না ।

৫।খামারীরা যে ভুল করে তার ফল সাথে সাথে পায় না,ভুলের রিজাল্ট পায় কয়েক মাস থেকে বছর শেষে তাই ভুল টা ধরা পড়ে না।

যেমন ভুল খাবার ফর্মোলেশনের ফলে খাবারে এনার্জি বেশি দিলে) বা গ্রোয়িং পিরিয়ডে ক্যালসিয়াম বেশি  দিলে মুরগিতে ফ্যাটি লিভার হবে,কিডনি নস্ট হবে,প্রডাকশন কম হবে,মাঝে মাঝে মুরগি মারা যাবে,কোন এন্টিবায়োটিক কাজ করবে না,অথচ একের পর এক এন্টিবায়োটিক দিতে থাকবে।এখানে ভুল টা করলো বাড়ন্ত মুরগিতে অথচ ফলাফল পেল প্রডাকশনের সময়।খামারী ভাবতেই পারল না তার ভুল কোথায়।

অনেক খামারী গ্রোয়িং পিরয়ডে কয়েক মাস এক নাগারে ২৪ ঘন্টা আলো দেয় ,প্রডাকশন পিরিয়ডে এসব মুরগি প্রায়ই ঠোকরা ঠুকরি করে ।অথচ খামারী গ্রোয়িং পিরিয়ডে বেশি আলো দিয়ে মুরগি বেশি খাবার খেয়ে ওজন বেশি পেয়ে খুব খুশি হয়েছিল।অথচ সমস্যা হলো প্রডাকশন এর সময়।কেউই খামারীর ব্যবস্থাপনার কথা বলে না সবাই চিকিৎসা দেয় ,এতে সবাই খুশি অথচ এতে খামারীর লস।পরোক্ষ ভাবে সবার লস।এই রকম অনেক অনেক কারণ আছে ।।

৫।ফার্ম ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে খামারীদের সব জানাতে হবে,অথচ তাদেরকে জানানো হচ্ছে না,জানালে ও মানে না,কারণ প্রযুক্তি মেনে নেয়ার মত জ্ঞান নাই।এভাবে চলতে থাকলে এই সেক্টর চলে যাবে বড় বড় কোম্পানীর হাতে।এতে অবাক হবার কিছু থাকবে না কারণ কেউ যদি দায়িত্ব পালন করতে না পারে তাহলে তাকে সে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানো ই উচিত।

৬।সঠিক ভ্যাক্সিনেশন মেনে চলতে হবে।

৭।সঠিক লাইটিং ব্যবস্থাপনা মেনে চলতে হবে।

৮।ফার্ম করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ করতে হবে। কারণ সেড একবার সেড তৈরি  হলে তাহে আর কারেকশন করা যায় না।

৯।খামারী,ডিলার যদি চিকিৎসা দেয় তাতে কি সমস্যা হয় তা জানতে হবে।

১০।ডাক্তারের কথা অনুযায়ী খামারী ও ডিলারকে চলতে হবে কিন্তু হচ্ছে তার উলটা।

যদি খামারী এবং ডিলার কথা না শুনে সেই সব খামারী ও ডিলারকে পরিত্যাগ করতে হবে।এতে পোল্ট্রি সেক্টরে পরিবর্তন চলে আসবে ১ বছরের মধ্যে।

সবার মুখে অভিযোগ খামারী ও ডিলার কথা শুনে না,এটা ডাক্তারের জন্য লজ্জাজনক কথা।কথা না শুনলে সেবা দেয়া বন্ধ করতে হবে কিন্তু ডাক্তাররা কি সেটা পারবে?

খামারীদের প্রকারভেদ

১।শিক্ষিত খামারীঃএদের সংখ্যা  প্রায় ২৫%,এদের মধ্যে আবার ২ ধরণের কেউ পোল্ট্রি সম্পর্কে শিখতে চায় এবং সে অনুযায়ী কাজ করতে চায়।কেউ আবার গতানুগতিক।

২।অশিক্ষিত খামারীঃএদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি, প্রায় ৭৫%।এদের কে বুঝানো যায় না,বুঝার মত ক্যাপাসিটি নাই।

৩।চালাক খামারীঃএরা নিজেদের চালাক মনে করে কিন্তু আসলে সে কিছুই বুঝে না।এদের ভবিষ্য ভাল হয় না।

৪।পরিবর্তনশীল খামারীঃএরা চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে ,বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়ে নিজের মত করে চিকিৎসা দেয়।এদের ও অবস্থা দীর্ঘস্থায়ী হিয় না।

৫।বোকা খামারীঃএরা মানুষ হিসেবে ভাল কিন্তু সবাই এদের ঠকায়।

৬।ভেজাল মুক্ত খামারীঃএসব খামারী সবচেয়ে ভাল,এরা যাচাই বাচাই করে ভাল কিছু চয়েস করতে পারে।এদের ভবিষ্য ভাল।এরাই সেক্টরের জন্য দরকার।ডাক্তারের কথা অনুযায়ী কাজ করে।

৭।হাতুড়ে খামারীঃএদের মুরগির ফার্ম আছে,অন্য ফার্মে চিকিৎসা দিয়ে বেড়ায় কিন্তু নিজের ফার্মে সমস্যা হলে আর কিছুই বুঝে না।ডাক্তারের কাছে যায়।

৮।ভক্ত খামারীঃএসব খামারী এক জন ডাক্তারের আন্ডারে থেকে সব করে।এই সব খামারী ভাল।

৯।ব্রয়লার ও সোনালী খামারীঃছোট খামারী।এরা বেশির ভাগ ডিলারের উপর নির্ভর করে।এরাই বেশি ঠকে।এরা বাকিতে মুরগি পালে তাই এদের বলার কিছু থাকে না।

১০।বড় খামারীঃ৫০০০ এর উপরে মুরগি পালন করে।এদের টাকা বেশি।

১১।বাকী ও নগদ খামারীঃ৮০% খামারী বাকিতে ব্যবসা করে,ফিড,বাচ্চা ,মেডিসিন,টিকা,এমন কি কেউ কোম্পানী ও ডিলার ঘর ,ভুষি কিনে দেয়।

২০% খামারী আছে অল্প বাকি বা নগদে ব্যবসা করে।এদের লাভ বেশি।

১২।বুদ্ধিমান খামারীঃএসব খামারী নতুন প্রযুক্তি মেনে নেয়,ভুল সংশোধন করে সঠিক পথে নিয়ে আসা যায়।এই সব খামারী টিকে থাকবে।

১৩।অনলাইন ও অফ্লাইন খামারীঃ

কিছু খামারি আছে যারা অনলাইন থেকে কিছু ইনফরমেশন নেয় তারা কিছুটা সচেতন। অনলাইনে আমাকে যে ফলো করে তার ভুল হবার সম্বাবনা নাই।সে ডাক্তারকে ও সম্মান করে।সে হলো আদর্শ খামারী।

৯০% খামারী হলো অফলাইন খামারী যাদেরকে ট্রেইন আপ করা কঠিন ।অনলাইনে আমি  খামারীদের জন্য অনেক দিক নির্দেশনা দিয়েছি,কোথায় কি করা উচিত।কোন টা ভুল,কোনটা সঠিক।সব সময় ডাক্তারদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অর্গাধিকার দেয়া হয়েছে।

১৪।ভুক্তভোগী খামারীঃযারা কোন কারণে চিকিৎসা নিয়ে ভাল ফল না পেয়ে  হতাশ হয়ে নিজেই চিকিৎসা করে।

১৫।দেউলিয়া খামারী

আগের ৫০% খামারী এখন নাই সবাই লস খেয়ে এই ব্যবসা থেকে সরে গেছে।

@ডিলারদের অবস্থা খামারীর মতই .

নোটঃপোল্টি শিল্পটা ১০০% বিজ্ঞান,একটু কম বেশি হলে সব পুরিবর্তন হয়ে যেতে পারে,তাছাড়া পোল্ট্রি খুবই সংবেদনশীল।কিন্তু খামারী হলো ঠিক উল্টো,বিজ্ঞানের গন্ধ ও পায়নি।তাই তাদেরকে বুঝালেও তাদের বুঝে আসেনা।

একটা উদাহরণ দিলে সহজে বুঝা যাবে।

খামারীর প্রশ্নঃ মুরগি কম খাচ্ছেঃবুঝানোর জন্য নিচের বিষয় গুলি বললাম।

গরম আবহাওয়া,ধকল পড়ছে,ইমোনিটি কমে গেছে,মুরগি হাঁপাচ্ছে ,লো প্যাথ এ আই ,১৫-২০ইন পর পর এন্টিবায়োটিক দিচ্ছেন,ডিজব্যাক্টেরিওসিস হচ্ছে(ভাল জীবানূ কমে গেছে, খারাপ জীবাণূ বেড়ে গেছে)

বুঝানোর পর  চলে আসার সময় খামারী বললো স্যার মুরগি খাবার কেন কম খাচ্ছে?

Please follow and like us:

About admin

Check Also

খামারীদের কেমন পরামর্শ দেয়া উচিত,কোনটা উচিত না এবং কিছু আলোচনা।

খামারীদের কেমন পরামর্শ দেয়া উচিত,কোনটা উচিত নাএবং কিছু আলোচনা। খামারীদের পরামর্শ দিতে গিয়ে যাতে সেটা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »