প্রোটিন%,এনার্জি%,সিপি%,ফাইবার%,ক্যালসিয়াম%,ফ্যাট%।
এনার্জি সোর্সঃ
Cereal Grains(শস্য)
১।ভুট্রা
পোল্ট্রি ফিডের মেইন এনার্জি সোর্স এই ভুটা কারণ এতে এনার্জি বেশি রুচিদায়ক,এতে রঞ্জক পদার্থ(কেরোটিন ও জেন্থোফিল যা কুসুমের কালার করে) এবং এসেনসিয়াল ফ্যাটি এসিড আছে।
ভুট্রায় লিনোলেইক এসিড আছে যা ডিমের সাইজ বড় করে।
প্রোটিন ৮-১৩%
ফ্যাট ৪
ফাইবার ২ অনেক কম।
এনার্জি ৩৩৫০
ক্যালসিয়াম ০.২ অনেক কম তাছাড়া বি১২।লাইসিন ও টিপ্টোফেন এর ঘাটতি আছে।সামান্য ফসফরাস আছে
মেথিওনিন ০.২
টি ডি এন ৮৫-৯০%
সমস্যাঃএতে আফ্লাটক্সিন থাকে যদি অপরিপক্ষ,নস্ট ও স্টোরিং ভাল না হয়।
১০-৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা ও অধিক আর্দ্রতায় টক্সিন বেশি হয়।
স্টোর করার সময় টক্সিন বাইন্ডার,অর্গানিক এসিড দেয়া উচিত যদি আর্দ্রতা ১৬% এর বেশি থাকে।
ফিডে ৭০% পর্যন্ত ভুট্রা দেয়া যায়।
পিলেট খাবার ভুট্রা ৩০% এর বেশি দিলে পিলেট বাইন্ডার,মোলাসেস,রাইস ব্রান বা তেল ব্যবহার করা উচিত এতে পিলেটের কোয়ালিটি ভাল হয়।
২।সরগম/জোয়ার
এতে প্রোটিন ১০%,এতে লাইসিন,মেথিওনিন ও আর্জিনিন থাকে না
এনার্জি ৩২০০
লাইট কালার সরগম বেশি ব্যবহার হয়।
ডার্ক কালারে ট্যানিন থাকে যা রুচি কমিয়ে দেয় তাই খাবার কম খায়।
বাচ্চায় ৩০% আর গ্রোয়ার ও লেয়ারে ৬০% দেয়া যায়।
৩।গম
গমে ক্যালসিয়াম বেশি থাকে।
প্রোটিন ১১-১৪.৫ কিন্তু মেথিওনিন ও থিওনিন কম থাকে।
ফ্যাট ২
ফাইবার ২.৫
এনার্জি ২৯৬০-৩১০০
এতে এন এস পি(এরাবিনোক্সিলান্স) বেশি থাকে যা পোল্ট্রির পারফর্মেন্স খারাপ করে।
তাই গম বেশি দিলে জাইলানেজ এঞ্জাইম দিতে হবে।
বাচ্চার ফিডে ২০% আর গ্রোয়ার ও লেয়ারে ৩০% দেয়া যায়
৪।চাল /চাল ভাংগা
এনার্জি ২৪০০-৩২০০
প্রোটিন ৭-৮%
ভুট্রার পরিবর্তে চাল ভাংগা দিলে এবডোমিনাল এরিয়ায় ফ্যাট জমা হয়।
চাল ভাংগা টা মিলের বাই প্রডাক্ট হিসাবে পাওয়া যায়।
এসবের মানের ভ্যারিয়েশন অনেক তাই দেখে শুনে দেয়া উচিত।
অনেকে বাতিল আস্ত চাল দিয়ে থাকে।
বাচ্চার ফিডে ১০% আর গ্রোয়ার ও লেয়ার ফিডে ২০% দেয়া যায়।
৫।বাজরা/পার্ল মিলেট
প্রোটিন ৮-১২%
এতে টানিন থাকে
বাচ্চার ফিডে ৩০% আর গ্রোয়ার ও লেয়ারে ৬০% দেয়া যায়।
৬।রাগি/ফিংগার মিলেট
এতে ফাইবার বেশি ভুট্রার তুলনায় ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস বেশি।
বাচ্চায় ৩০% আর গ্রোয়ার ও লেয়ারে ৬০% দেয়া যায় তবে কম দেয়াই ভাল
প্রোটিন সোর্স
২ প্রকার
উদ্ভিজ ও প্রাণীজ
উদ্ভিজ প্রোটিনঃ
১.সয়াবিন মিল৪৪
প্রোটিন ৪৩.৫-৪৯
এতে লাইসিন,টিপ্টোফেন ও থিওনিন বেশি থাকে কিন্তু মেথিওনিন সামান্য থাকে।
ফ্যাট ১.৫
ফাইবার ৭.৫
এনার্জি ২২১০
এতে কেস্টর হাস্ক ও মহোয়া অয়েল কেক এর ভেজাল দেবার সমাবনা থাকে।
এতে স্যাপোনিন থাকে যা টক্সিক।তাই তাপ দিয়ে বা সিদ্ধ করে ব্যব হার করতে হয়।
বাচ্চায় ৩৫% আর গ্রোয়ার ও লেয়ারে ২৫% দেয়া যায়।
২.ফুল ফ্যাট সয়াবিন
প্রোটিন ৩৮
ফ্যাট ২০
ফাইবার ৩
এনার্জি ৩৮৮০
লাইসিন ২.৮১
৩।গাউন্ড নাট কেক/পি নাট মিল
প্রোটিন ৪০-৪৭%
এতে আর্জিনিন,ক্যালসিয়াম ও বি১২ বেশি থাকে আর সিস্টন,মেথিওনিন,টিপোফেন ও লাইসিন কম থাকে।
২টি গ্রেডে পাওয়া যায় গ্রেড ১ ও গ্রেড ২
Solvent Extracted and Expeller pressed.
এতে কেস্টর হাস্ক ও মহোয়া অয়েল কেক এর ভেজাল দেবার সমাবনা থাকে।
এতে প্রোটিয়েজ ইনহিবিটর থাকে।
যদি বেশি পরিমাণে ব্যব হার হয় সেক্ষেত্রে টক্সিন বাইন্ডার ও লিভার টনিক দিতে হয়।
বাচ্চায় ৩৫% আর গ্রোয়ার ও লেয়ারে ২৫% দেয়া যায়।
৪।সান ফ্লাওয়ার কেক
গাউন্ট নাট থেকে সান ফ্লাওয়ার বেশি ভাল কারণ এতে লাইসিন ও মেথিওনিন বেশি থাকে।
এতে প্রোটিন ৪০% তবে সেলফ লাইফ খুন কম।
Expeller টাইপ কেকের ক্ষেত্রে পলি আন স্যাসুরেটেড ফ্যা্টি এসিড বেশি থাকে।
বাচ্চার খাবারে ১০% আর গ্রোয়ার ওলেয়ারে ২০% দেয়া যায়।
৫।ককোনাট মিল
প্রোটিন ২০-২৬% ।
লাইসিন ও হিস্টিডিন কম থাকে।
তেল আছে আড়াই থেকে সাড়ে ৬%
বেশি দিলে র্যান্সিডিটি ও ডায়রিয়া করে।
পোল্টিতে না দেয়াই ভাল
৬।লিন্সিড মিল
এতে কাইস্ন ও মেথিওনিন কম থাকে লিন্তু ফস ফরাস বেশি থাকে।
এতে রিবোফ্লেভিন,নিকোটিনামাইড,প্যান্টোথেনিক এসিড এবং ক্লোলিন বেশি থাকে।
এতে ৩-১০% মিউসিলেজ থাকে।
Solvent Extracted Residue,
Cyanogenetic glycoside,linamarin,linase
বাচ্চাতে ৩% আর গ্রোয়ার ওলেয়ারে ৫% দেয়া যায়।
৭।মাস্টার কেক/রেপ্সিড মিল
প্রোটিন ৩১-৩৬%
এতে কল্যাসিয়ামো ফসফরাস বেশি থাকে 0.6 and 0.1 respectively।
ট ডি এন ৭৪%
এনার্জি ২২০০
Glucosinolates,erucic acid,tannin and higer fibre.তাই পোল্ট্রিতে ব্যব হার কম হয়।
বাচ্চাতে ৩% আর গ্রোয়ার ওলেয়ারে ৫% দেয়া যায়।
৮।সিসাম সিড মিল/জিংগেলি অয়েল কেক/টিল অয়েল কেক
প্রোটিন ৪০%
লাইসিন কম থাকে কিমতু মেথিওনিন,লিউসিন,আর্জিনিন বেশি থাকে।লাল,কালো ও সাদা ৩ রকমের হয়।
সাদা টা বেশি ভাল
্কালো তিলে ১৭০০ লাল ১৫০০ এনার্জি
এতে ফাইটিক এসিড ও ইক্সালেট বেশি
বাচ্চাতে ১০% আর গ্রোয়ার ও লেয়ারে ১৫% দেয়া যায়।
লাইসিন,ফাইটেজ ও জিংক দেয়া উচিত তিলের কেক দিলে।
প্রাণিজ প্রোটিনঃ
১।.ফিশ্মিল৬০%
প্রোটিনের সবচেয়ে ভাল সোর্স যাতে লাইস্ন,নেথিওনিন্থিওনিন থাকে।এতে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস,ক্যালসিয়াম,সেলেনিয়াম,আয়োডিন ও বি১২ আছে।
এগুলো বিভিন্ন মানের হয় যা কোথায় থেকে তৈরি তার উপর নির্ভর করে Whole bony fish or fish canary scraps)
প্রোটিন 59-60%
ডাইজেস্টিবিলিটী 93-95%
মাছের আইশ যা কোয়ালিটি খারাপ করে দেয়।
ফ্যাট ৯
এনার্জি ২৯৩০
লাইসিন ৫.২৮
মেথিওনিন ১.৮২
ক্যালসিয়াম ৬.৫
১০% ফিডে দেয়ায আয়।
২।.এম বি এম
এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যাসিয়াম ও ফস্ফরাস থাকে।
অনুতপাদিত প্রাণি,স্লটার হাউজের অন্ত্র এবং মৃত প্রানী স্টেরিলাইজ করে বানানো হয়
কোয়ালিটি নির্ভর করে প্রসেসিং সিস্টেম এবং জেলাটিনের পরিমাণের উপর।
ভ্যারিয়েবল কোয়ালিটি,কন্টামিনেশন এবং ফসফরাসের পরিমাণের উপর কত টুকু দেয়া হবে তা নির্ভর করে।
৫% ফিডে দেয়া যায়
প্রোটিন ৫০
ফ্যাট ৪৯.৫
ফাইবার ১০.৫
এনার্জি ২৩৫০
ক্যালসিয়াম ১০
ফসফরাস ৫
লাইসিন ২.৫
.৩।মিট মিল
প্রোটিন ৫০-৫৫%
এশ ২১%
ক্যালসিয়াম৮% আর ফস ফরাস ৪%।
এতে মেথিওনিন ও টিপ্টোফেন কম থাকে কিন্তু বিকম প্লেক্স বেশি থাকে (রিবোফ্লেভিন,ক্লোলিন,নিকোটিনামাইড,বি১২)
৭.কুড়া তেল সহ
প্রোটিন ১২.৫
ফ্যাট ১৩.৫
ফাইবার ১০.৫
এনার্জি ২৪৪০
৮.কুড়া তেল ছাড়া
প্রোটিন১৪.১
ফ্যাট ১৩.৫
এনার্জি ১৯০০
৯.শুটকি
প্রোটিন ৫৫.৫
ফ্যাট ৬.৬৫
মিলিং বাই প্রডাক্টসঃ
১।রাইস ব্রান
outer coarse coat of rice grain separeted during processing.
প্রোটিন ১২-১৪%
ফাইব্রার ১৩%
ফ্যাট ১১-১৮% সাথে আন স্যাসুরেটেড ফ্যাটি এসিড থাকে যা র্যান্সিডিটি করে দ্রুত।
রাইস ব্রান থেকে তেল সরানোর পর যা থাকে তাকে ডি অয়েল রাইস ব্রান বলে যাতে এনার্জি ২২০০ এবং বি কিমি. প্লেক্স বেশি থাকে।
এতে ফাইটেট 1.28% থাকে।
রাইস ব্রান স্টোর করলে এন্টি অক্সিডেন্ট দিতে হয়।
এতে লাইস্ন কম থাকে কিন্তু অন্য প্রোটিন ভএল থাকে।
বাচ্চার খাবারে ২০% আর গ্রোয়ার ও লেয়ারে ৩০% দেয়া যায়।
২।হুইট ব্রান(গমের ভূষি)
এতে ফাইবার বেশি থাকে।
বাচ্চার খাবারে ৫% আর গ্রোয়ার ও লেয়ারে ১০% দেয়া যায়।
৩।পলিশিং
চাল পালিশ করানোর যা পাওয়া যায় তাকে রাইস পালিশ বলে।
এতে ১০-১৫% প্রোটিন থাকে
ফ্যাট ১২%
ফাইবার ৩-৪%
এতে ভএল এনার্জিও বি কিমি. প্লেক্স থাকে।
৪।মোলাসেস
Produced during juice/extract prepared from selected plant material.
It is concentrated water soluble of sugars,hemicellulose and minerlas.
৪ রক্মের মোলাসেস হয় যেমন আখের ,বিটের,সাইট্রাস ও কাঠের।
মোলাসেস রুচিদায়ক,পিলেটিং এ সাহায্য করে ,ধূলা দূর করে।
চিনির ইন্ডাস্টি থেকে আখের মোয়াসাস হয় যাতে প্রোটিন ৩% ,আশ ১০%।
বিট মোলাসেসে ৬% প্রোটিন থাকে।
সাইট্রাস মোলাসেসে পোটিন ১৪% যা কমলা ও আংগুর তঘেকে আসে।
কাগজের ইন্ডাস্টি থেকে কাঠের মোলাসেস হয় যাতে ২% প্রোটিন থাকে,
মোলাসেস এপিটাইজার ও এনার্জি হিসাবে কাজকরে।তাছাড়া পিলেট বান্ডিং হিসাবে কাজকরে।
বাচ্চার খানবারে ২% আর গ্রোয়ার ও লেয়ার খাবারে ৫% দেয়া যায়
৫।উদ্ভিজ ও প্রাণীজ ফ্যাট
কার্বোহাইড্রেট বা প্রোটিন থেকে ফায়টে ২.২৫% বেশি এনার্জি থাকে।
তেল ও ফ্যাট খাবারের ডাস্টিনেস দূর করে এবং মিলের যন্ত্রপাতি ভাল রাখে।
উদ্ভিজ্জ তেল,সয়াবিন্তেল, ভুট্রার তেল,বাদামে্র তেল,সূর্য মুখীর তেল
সয়াবিন তেল
ফ্যাট ৯৯
এনার্জি ৮৮০০
প্রাণীর তেল লার্ড ও ট্যালো
প্রাণীর ফ্যাটে স্যাসুরেটেড ও আন স্যাসুরেটেড ফ্যাটি এসিড থাকে(C20,22,24)
উদ্ভিজ তেলে লিনোলেয়িক এসিড বেশি থাকে।
অতিরুক্ত পলি আন স্যাসুরেটড ফ্যাটি এসিড যা র্যান্সিডীটি করে তাই এন্টি অক্সিডেন্ট বি এইচ টি ও ইথোক্সিকোইন দেয়া উচিত।
নোটঃ
আড়াই কেজি ভুট্রার পরিবর্তে ১কেজি তেল দেয়া যায়।ভুট্রা থেকে তেলের ডাইসজেস্টিবিলিটী বেশি যদি তেল টা আন স্যাসুরেটেড হয় যেমন রাইস ব্রান অয়েল বা সয়াবিন তেল হয়।
প্রাণীজ তাল(ট্যালো,লার্ড) থেকে উদ্ভ্রিজ তেল ভাল।
টালোতে ও কটন সিড তেলে এনার্জি ৭৮০০ আর সয়াবিন তেলে ৯০০০,রাইস ব্রান তেলে ৮৬০০ কিলোক্যালরি।
উদ্ভ্রিজ তেলে স্কিনের পিগ মেন্ট ভএল হয়।তাছাড়া এডিই কে এর ডাইজেশন ভএল হয়।
লাইপেজ এঞ্জাইম ছাড়া ২% এর বেশি তেল দেয়া যায় না।
বাচ্চার খাবারে তেল বেশি দেয়া যাবে না কারণ বাচ্চার বডিতে এন্ডোজেনাস এঞ্জাইমের ঘাটতি থাকে।
তাই বাচ্চার খাবারে(১৫দিন আগে) ১% এর বেশি দেয়া যাবে না।
স্যাসুরেটেড(ট্যালো বা কটন সিড ৭০% আর আন স্যাসুরেটড(সয়াবিন বা রিয়াস ব্রান তেল) ৩০% দেয়া উচিত।
গরমের সময় প্রতি টনে ৩কেজি ভুট্রা কম দিতে কারণ কারণ ভুটড়ায় তাপ তৈরি করে।ভুট্রার পরিবর্তে সয়াবিন তেল দিতে হবে।
তেলে প্যাসেজ টাইম কমিয়ে দেয় এতে ফ্যাট সলুবল ভিটামিনের এব্জর্শন বেড়ে যায়।
তেল খাবারের রুচি বাড়ায়,ধূলা বালি দূর করে।
অতিরিক্ত ফাইবার,এন এস এপি,ট্যানিন,ক্যালসিয়াম ও ফ্যাট ডাইরিয়া করে।
১কেজি তেলের জন্য ২০০গ্রাম লাইপেজ দিতে হবে।
লাইপেজ না দিলে ১কেজি তেলের ক্ষেত্রে ৫০ কিলো ক্যালরি কম পাবো
২০দিনের পর থেকে গরমের সময় ১% বেশি তেল দিতে হবে।
৪০ডিগ্রি তাপমাত্রার জন্য লেয়ারে ৮কেজি অতিরিক্ত তেল দিতে হবে।
ক্লোলিন লিভার থেকেফ্যাট মবিলাইজ করে।
###
এন এস পি%(Non Starch polysaccharide)
গম ১১.৪%
গমের ভুষি ৩৫.৩
বার্লি ১৬.৭
চাল ০.৮
চালের কুড়া ২১.৮
রেপ সিড মিল ২১
সান ফ্লাওয়ার মিল ৩১.৫
সয়াবিন মিল ২১.৭
ভুটা ৮.১%
বায়োলজিকেল ভেল্যু ৩০ এর কম হলে হাইড্রোক্লোরাইডের সিক্রেশন বেশি দরকার যার জন্য এডিটিভ বা রেজীও বা ডিজিম্যাক্স ই ই দেয়া উচিত।
####
ইনক্লোশন লেভেলঃ
এনার্জি
ভুট্রা ৬০%
পালিশ ৫-২৫
গম ০-৩৫%
ডর্ব ১০-২০%
এনিম্যাল ও ভেজিটেবল তেল ২-৩%
প্রোটিন
ফুল ফ্যাট সয়বিন ১০-১৫
সয়াবিন ৩০
ফিস্মিল ৫-৬
এম বি এম ৩-৬
অন্যান্যঃ
ঝিনুক ০-১০
কার্বোনেট ০-৩%
লবণ ০.২-০.৩৫
লাইসিন ০.৭-০১.৩
মেথিওনিন ০.৪.০.৫
বাফারিং ক্যাপাসিটি সবচেয়ে বেশি ফিস্মিল,এম বি এম,পাথর,জিংক ক্সাইড ,সয়াবিন আর সবচেয়ে কম গম ,ভুটা, বার্লিতে
Please follow and like us: