এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জাঃ ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য,কিভাবে ছড়ায়,প্রকারভেদ,লক্ষণ,পোস্টমর্টেম,চিকিৎসা,প্রতিরোধ
এটি সিংগেল স্টেন্ডেড অরথোমিক্সোভিরিডি ফ্যামিলির অরথোমিক্সো আর এন এ ভাইরাস।
পাখির হলে বলা হয় এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা আর মানুষের হলে বলা হয় বার্ড ফ্লু।
এতে ব্যাপক হারে মুরগি মারা যায় বলে এটাকে ফাউল প্লেগ বলা হয় তাছাড়া ডিমের প্রডাকশন কমে যায়,ডিমের মান খারাপ হয়,খাবান কম খায় ,শ্বাসকষ্ট হয় এবং নিস্তেজ হয়ে পড়ে।
এ আই ( এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা ) ভাইরাস ৩ ধরনের হয় এ, বি, সি
টাইপ এ পাখি এবং মানুষে হয় কিন্তু বি এবং সি শুধু মানুষে হয়।
ইনকোবেশন পিরিয়ড দেড় ২-৩ দিন।কোন সময় ১৪দিনও হতে পারে।
এন্টিজেনের উপর ভিত্তি করে টাইপ এ কে ২ ভাগে ভাগ করা হয়েছে যেমন হেমাগ্লুটিনেশন Haemaglutination H),(NEURAMINIDASE ,N)নিউরামিনিডেজ।
Hemaglutinations is responsible for attachment of the virus to host cell surface and Neuraminidase helps in releasing virus from infected cells.
H and N are most variable proteins and new strains of influenza virus evolve continuously either by mutations( antigenic drift) or reassortment of genome segments( antigenic shift)
All HPAI strains belong to either H5 or H7 subtypes,but somestimesh 5 and H7 subtypes strains may circulate as LPAI strains with potential of mutating in high pathogenic strains
এই সাবটাইপের মাঝে ক্রস প্রটেকশন হয়না।
১৬ ধরনের এইচ আর ১০ ধরনের এন পাওয়া গেছে যা HN এভাবে প্রকাশ করা হয়.
H1-H17 and N1-N10
H1.H2,H3,H4.H5.H5.H6.H7.H8>H9.H10.H11.H12,H13.H14.H15.H16.H17
N1,N2.N3.N4.N5.N6.N7.N8 ,N,9.N10
সবচেয়ে প্যাথোজেনিক স্টেইন H5N1.
তাছাড়া আছে H5N8,H7N7,H5N2,H7N9,H5N3,H5N9,H7N3,H7N2,H7N4
LPAI যেমন H2N2,H3N2,H9N2,H1N1,H7N5
বাংলাদেশে H5 ও H9 দেখা যায়।তার মধ্যে H9 বেশি পাওয়া যায়।
H5,H7 বেশি হাই প্যাথোজেনিক
চিকেন এবং টার্কির জন্য যে স্টেইন ক্ষতিকর হাসের জন্য তা ক্ষতিকর নয় মানে স্পিসিস স্পেসিফিক।
মানুষ কে আক্রান্ত করে যে স্টেইন গুলি H7N7,H5N1,H9N2,H1N1,H2N2,H3N2.
বাদুর ঃH17N10,H18N11
ঘোড়াঃ H7N7,
স্টেইন গুলিতে মিউটেশন ঘটে মানে তার গঠন ,রুপে ও এন্টিজেনিক পরিবর্তন ঘটে তাই টিকায় ভাল কাজ করেনা,বাংলাদেশে যে স্টেইন আছে সে ধরনের স্টেইনের টিকা দিতে হবে।কিন্তু সে রকম টিকা নাই।
বাংলাদেশে অধিকাংশ সময় ধরে লো প্যাথোজেনিক এ আই দেখা যায় যা এইচ৫ এন১ টিকা দিলে কাজ হবে না।
১৮৭৮ সালে ইটালিতে প্রথম দেখা যায়।১৯২৪-১৯২৫, ১৯২৯ ,১৯৮৩,১৯৮৪ সালে আমেরিকায় হাই প্যাথোজেনিক এ আই দেখা দেয়।
১৯৬৪ সালে লো এবং মাঝারি ধরনের এ আই দেখা দেয়।
সব ধরনের পাখিকে এই ভাইরাস আক্রান্ত করে,যেমন চিকেন,হাস,গিনি ফাউল,রাজহাস,টার্কি,বক এবং আরো অনেক পাখি কিন্তু হাসে সবচেয়ে বেশি ভাইরাস ছড়ায় ।
এ আই ভাইরাসের স্পেশাল বৈশিষ্ট্যঃ
এটি যখক হাঁস বা বন্য প্রানীতে থাকে তখন লো প্যাথোজেনিক হিসেবে থাকে কিন্তু বিষ্টা বা নেজাল সেক্রেশনের মাধ্যমে যখন প্রকৃতিতে আসে তখন এটি অন্য পাখিতে আসার পর হাই প্যাথোজেনিক হিসেবে কাজ করে মানে স্ট্রেইনের মিউটেশন ঘটে।
এত শক্তিশালী যে ভাইরাস তাকে মারা যায় খুব সহজে যেমন ডিটারজেন্ট,ডিসইনফেকট্রেন্ট এবং তাপে,৬০-৭০ ডিগ্রি তাপমাত্রায়।
কম তামাত্রায় অনেক দিন বেচে থাকে,৩ মাস পর্যন্ত ভাইরাস ফার্মে জীবিত থাকতে পারে।
চিকেন এবং টার্কি বেশি সংবেদনশীল ।
রিক্স এরিয়া হল জীবন্ত পাখির বাজার,পুকুর,খাল বিল,নদী নালা যেখানে হাস এবং অন্য আক্রান্ত পাখি বসবাস করে তাছাড়া যে সব দেশে টার্কি এবং পিগ(শুকুর) পালন করা হয়।
রোগ হবে কিনা বা কোন ধরনের লক্ষন প্রকাশ পাবে তা নির্ভর করে
জাত,বয়স,ভাইরাসের তীব্রতা এবং স্টেইন
মুরগির ইমোনিটি
কো ইনফেকশন( রানিক্ষেত,ই কলাই,মাইকোপ্লাজমা,ব্রংকাইটিস),
পরিবেশ(অতিরিক্ত গ্যাস,বা ধুলাবালি,বেশি গরম বা ঠান্ডা),
ব্যবস্থাপনা,বায়োসিকিউরিটি,
পুষ্টিমানের ঘাটতির উপর।
এ আই হলে মাইকোপ্লাজমা।কলেরা, আই এল টি, টার্কি করাইজা,ওর্নিথোসিস, ভি ভি এন ডি হবার সম্নবাবনা বেড়ে যায়।
সকল অংগ আক্রান্ত হয় যেম,শ্বাসতন্ত্র,পরিপাক,প্রজনন এবং স্নায়ু তন্ত্র,
তীব্রতার উপর ভিত্তি করে ২ ভাগে বিভক্ত
১।লো প্যাথোজেনিক(HPAI)
২।হাইপ্যাথোজেনিক
১।লো প্যাথোজেনিক(LPAI)
লক্ষণ
হঠাত সেডে মুরগি মারা যায় আবার কয়েকদিন মরা বন্ধ।
প্রডাকশন ঠিক থাকে।
২-৩দিন মারা যায় না কিন্তু পরে আবার মারা যায় এবং সেডে কাশি ,ঠান্ডা ও ডিম কমে যায়।
এভাবে প্রায় ১৫দিন থাকার পর মুরগি সুস্থ হয়ে যায়।
উস্কোখুস্কো পালক।অনেক সময় লক্ষন ছাড়াই ডিম কমে যায়।
হাচি ,কাশি ও গড় গড় শব্দ হয়।
মাথা ,সাইনাস ও গলা ফোলে যায়।
ঝুটি কালো এবং পায়খানা সবুজ বা নীল।
৫-২০% মারা যায় যা অনেক সময় কো ইনফেকশ্নের উপর নির্ভর করে
খাবার এবং ডিম অনেক কমে যায় ভাল প্রডাকশনে আসতে ১ -১.৫ মাস সময় লাগে।
অনেক সময় প্রডাকশন ৬০-৭৫% এর বেশি হয় না।
অনেক খামারি এই সময় মুরগি বিক্রি করে দেয়।
চিকিৎসা দিলে ভাল হয়,অনেক সময় সাথে ব্রংকাইটিস থাকে ফলে প্রায়ই বিভিন্ন রোগের সাথে সম্মিলিত বা এককভাবে হতে দেখা যায় যেমন কলেরা,ই -কলাই,মাইকোপ্লাজমা,ব্রংকাইটিস,রানিক্ষেত।
এ আই ভএল হয়ে গেলে অনেক সময় পরে প্যারালাইসিস হতে পারে (Opisthotonous,twisting)
পোস্টমর্টেম
এটি মিক্স ইনফেকশন হিসেবে সাথে ই কলাই,মাইকোপ্লাজমা,কলেরা ও স্টেফাইলোক্ককাস থাকে।
এবডোমিনাল ফ্যাট এবং মাংসে রক্ত দেখা যায়।
পেঠের ভিতর গলিত ডিম দেখা যায়।
লিভার বড় এবং নরম হয়।
ব্রেইন এবং ক্লোয়েকার আগে হেমোরেজ থেকে কিছু টা শিউর হওয়া যায় কিন্তু অন্য লেশন দেখে এ আই বুঝা যায় না।
টেস্টে ই এক মাত্র ভরসা।
২।হাই প্যাথোজেনিক
এটা হলে দেখার সুযোগ কম পাওয়া যায় কারন ১-২ দিনের মধ্যে মারা যায় যার মৃত্যহার ১০০%।
সেডের কোন এক অংশে মুরগি মারা যায়,খাবার কমে যায়,শ্বাস কস্ট হয়।
পাখির স্বাভাবিক কোন শব্দ থাকেনা।
পায়ের পালকবিহীন স্থানে রক্ত ক্ষরণ হয়।
মাথা নীল এবং ফোলে যায়,কম্ব এবং ওয়াটল ফোলে যায়
চোখ দিয়ে পানি পড়ে,প্যারালাইসিস হয়।
দ্রুত ডিম কমে যায়,এমন কি শূন্যতে চলে আসে।
Facial swelling with swollen and bluish-violet colored combs and wattles.
muscle weakness and paralysis.
Gasping for breath.
ডায়রিয়া ও সবুজ কালার পায়খানা।
পা ফোলে যায় এবং সেংক লাল রং হয়ে যায় ,তারপর কালো হয়ে যায়।
এবডোমিনাল ফ্যাটে রক্ত পাওয়া যায় এবং সমস্ত সেরোসা এবং মিউকোসায় রক্ত দেখা যায়।
প্রভেন্টিকোলাসের মিউকোসা এবং গ্লান্ডোলার ডাক্টে ,গিজার্ডে , লিভারে ও ওভারীতে রক্ত পাওয়া যায়।
এমন কি চামড়ার নিচে,হার্টে,স্টারনামে রক্ত ক্ষরণ হয়।
অনেক সময় লক্ষণ ছাড়াই মারা যায়।
পোস্ট মর্টেম
দেহের অভ্যন্তরে প্রচুর রক্তক্ষরন হয় যেমন( প্রভেন্টিকোলাস,গিজার্ড,লিভার ও মিউকোসা,চামড়ার নিচে,হৃদপিন্ড,এবডোমিনাল চর্বিতে,স্টারনামে)
ওভারীতে রক্ত ক্ষরন ও প্রদাহ দেখা যায়।
হাই প্যাথোজেনিক হলে চিকিৎসা করার সময় পাওয়া যায় না এবং রিজাল্ট ও শুণ্য।
ব্রেইন এবং ক্লোয়েকার আগে হেমোরেজ থেকে কিছু টা শিউর হওয়া যায় কিন্তু অন্য লেশন দেখে এ আই বুঝা যায় না।
টেস্টে ই এক মাত্র ভরসা।
।
কিভাবে ছড়ায়
হরিজোন্টাল ট্রান্সমিশন ঘটে।
এয়ারবোন মানে বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়।
পোল্ট্রি,পোল্ট্রি প্রডাক্ট,পোল্ট্রি বাই প্রডাক্ট ও ইকোপমেন্ট এক দেশ থেকে অন্য দেশে আনা নেয়ার মাধ্যমে ছড়ায়।
পাখি থেকে পাখিতে ডাইরেক্ট কন্টাকের মাধ্যমে ছড়ায়।
ওয়াটার ফাউল মানে হাসের মাধ্যমে বেশি ছড়ায়।
পাখির বিষ্টা
স্যালাইভা
নেজাল সেক্রেশন
যানবাহন ও যন্ত্রপাতি( রিক্সা,ভ্যান ,পিক আপ)
লোকজন
কন্টামিনেটেড খাবার ও পানি,খাচা
কন্টামিনেটেড ডিম হ্যাচারীতে আসলে ,সেই ডিম যদি ভাংগে তাহলে ইনকোবেটরের মাধ্যমে ছড়াতে পারে।
অসুস্থ পাখি সুস্থ হলে বাহক হিসেবে ১০ দিন জীবানূ পায়খানা ও মুখের মাধ্যমে ছড়াতে পারে।
ডিমের গাড়ি,ডিমের ক্রেটস ও কেইজ
কাপড় ও জুতা
ডিমের এগ সেল কন্টামিনেশনের মাধ্যমে হয় কিন্তু ভারটিকেল হয়না।
ওয়াটার ফাউল এবং বালি হাস রিজার্ভার হিসেবে কাজ করে।
অতিথি এবং বিদেশি পাখি রোগ ছড়াতে সাহায্য করে।এটি যে কোন জিনিসের মাধ্যমে ছড়াতে পারে যেমন গাড়ি,ভিজিটর,পাখি ,শুকর,কাপড়,জুতা,কেইজ,পোকামাকড়,পানি,খাবার,বাতাস্ পায়খানা ,যন্ত্রপাতি।
রান্না করা মাংস জীবানূ ছড়ায়না এবং সেই মাংশ খেলে সমস্যা নাই।
আমাদের দেশে বেশি ছড়াচ্ছে অসুস্থ মুরগি বিক্রি করার পর তা এক জেলা থেকে আরেক জেলায় যাচ্ছে।
তাছাড়া অনেকে বিভিন্ন নামে টিকা ব্যবহার করছে যার কোন ডকুমেন্ট নাই।
দেশে হঠাত করে অনেক টার্কি বেড়ে গেছে এই টার্কি ও একটা অন্যতম কারণ
কোন কোন রোগের সাথে মিল আছে
কলেরা
রানিক্ষেত
তাছাড়া অনেক সময় মিক্স ইনফেকশন হয়।
তাই টেস্ট করে রোগ নির্ণয় করা উচিত।
অধিকাংশ সময় কলেরা বা রানিক্ষতকে ইনফ্লুয়েঞ্জা( এ আই) হিসেবে চালিয়ে দেয়া হচ্ছে।
অনেকে মনে করে প্রতিদিন ১০-৩০ বা ১০০ মুরগি মারা গেছে মানে এ আই।এটা ভুল কলেরা ,রানিক্ষেতের জন্য ও এই রকম মর্টালিটি হতে পারে।
আরেক টি ভুল ধারণা আছে সেডের কোন একটি অংশ থেকে মারা গেলে ্তাকে বার্ড ফ্লু বলা হচ্ছে।
হিট স্টোকের লেশনের কিছু মিল আছে তাই সব দিক বিবেচনা করে ডায়াগ্নোসিস করতে হবে।
চিকিৎসা;
উপস্থিত ডাক্তার রোগের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা দিবেন।
নিচে ধারনা মাত্র
লেভোফ্লক্সাসিলিন বা অন্য কোন এন্টিবায়োটিক
ইমোনোস্টিমুলেটর( লাইসোভিট বা নিউ্ট্রিল্যাক)
কফ পরিস্কারক( পালমোকেয়ার,রেস্পাইট)
লিভার টনিক( রেস্টোলিভ বা হেপারেনল)
মিক্স ইনফেকশন হলে ইরোকট বা মাইক্রোনিড দেয়া যায় ৫-৭ দিন,সব সময়।
বা কসুমিক্স-প্লাস + এনরোসিন দেয়া যায়।
চিকিৎসা নির্ভর করে ওই সময়কার পরিস্তিতির উপর ।
প্রতিরোধ;
বন্য পাখি ও হাস থেকে দূরে থাকতে হবে।
বাহিরের লোকজনের চলাচল বন্ধ করতে হবে।
ফার্মে ঢুকার আগে হাত ধুতে হবে এবং রীতিমত স্প্রে করতে হবে পাখির উপর ও অন্য সকল জায়গায়।
ছাড়া অবস্থায় বাহিরে মুরগি পালা যাবেনা।
একই জায়গায় হাস ও শুকর পালা যাবেনা।
দেশি হাস ,মুরগি ও কবুতর রাখা যাবেনা।
যেসব বন্য পাখি খাচায় পালা হয় সেখানে যাওয়া যাবেনা।
কোন সমস্যা হলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
যেসব দেশে ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছে সেসব দেশ থেকে গেম বারড,পোল্ট্রি প্রডাক্ট ,ব্রিডার ও বন্য পাখি যাতে না আসে সে ব্যবস্তা করতে হবে।
ফারম পরিস্কার রাখতে হবে।
লোকাল ফার্ম,লাইভ পোল্ট্রি মার্কেট থেকে দূরে থাকতে হবে।
মুরগির বিষ্টা যেখানে সেখানে ফেলা বা রাখা যাবেনা।
শীতকালে নিউট্রিল্যাক,বিটামিউন ব ,লাইসীভিট,ই সেল,এডি৩ই,জিংক,টক্সিন বান্ডার ,সি ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে যাতে ইমোনিটি ভাল থাকে।
বায়োসিকিউরিটি ভাল রাখতে হবে।
নোটঃভাইরুস্নিপ(Virusnip) দিয়ে ৩-৫ দিন পর পর মুরগির উপর এবং ফার্মের সকল জায়গায় স্প্রে করলে সহজে মুক্ত থাকা যাবে
ভাইরুসিড( ভিরুসিড)ঃ দিয়ে করা যেতে পারে প্রতিদিন বা ১ দিন পর পর মুরগির উপর এবং ফার্মের সকল জায়গামে
টিকা:
এইচ ৫ এন ১ স্টেইন
২ সপ্তাহ
৮ সপ্তাহ
১৬ সপ্তাগ
০.৫ এম এল রানের মাংসে বা ঘাড়ের চামড়ায় ইনজেকশন
স্টেইনের সাথে মিলে গেলে কাজ করবে।
অনেক কোম্পানী ১দিনের বাচ্চাতে টিকা দিয়ে দেয়।দিলে আর লাগবেনা।
H9N2 টিকার অনুমোদন সরকার এখনো দেয় নি তবে অনেকে গোপ্ নে ব্যবহার করছে।
ইন্দোনেশিয়ার টিকার সিডিউল যা দিয়ে তারা পোল্ট্রি সেক্টরকে কন্টোলে রেখেছে।
বয়স H5N1 H9N2
২-৫ সপ্তাহ দিতে হবে লাগবে না
৮-১২ সপ্তাহ দিতে হবে দিতে হবে
১৬-২০ সপ্তা দিতে হবে দিতে হবে
৩০-৩৪ সপ্তা দিতে হবে দিতে হবে
যেসব দেশে মুরগি কালিং করে দেয়
আমেরিকা
রাশিয়া
ইউরোপ
ব্রিটেন
কানাডা
ভারত
যেসব দেশে ভ্যাক্সিন দেয়া হয়
মিশর
কোরিয়া
পাকিস্তান
মায়ানমার
মেক্সিকো
ইন্দোনেশিয়া
বাংলাদেশে কালিং এবং ভ্যাক্সিন ২টিই করা হয়।
নোটঃ
এ আই রিকম্বিনেট ভ্যাক্সিন হিসাবে রানিক্ষেত,এইচ ভি টি ও পক্সের সাথে মিক্স করা থাকে।
যে এলাকায় হবে তার করনীয়ঃ
Novement restriction
Disease investigation quickly
Stamping out of birds( তাড়াতাড়ি মুরগি কালিং করতে হবে)
Decontamination of affected area
Surveillance and close monitoring
Vaccination ( ring)
যারা আক্রান্ত হয়নি তারা কি করবে
Keep distance from the birds
keep clean
Do not bring infectious agents to farm or home
Should report sickness of birds to veterinarians
Should not contaminate the environments by sick or dead birds.
ACTIVE SURVEILLANCE – EFFICIENT