মাইয়াসিস ( পোঁকাপড়া )
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
জীবন্ত প্রানীর শরীরের মাছির লার্ভার আক্রমন ঘটলে তাকে মাইয়াসিস বলে।
স্হানীয় ভাবে একে পোঁকা দেয়া বলে।
কারন,
ক,, আমাদের দেশে সাধারণত ঃ Chrysomyia bezziana, নানক মাছির লার্ভা দ্বারা গবাদি পশুতে এ রোগ হয়।
খ,, গবাদী পশু খাসি করালে, শরীরের কোথাও কেটে বা পুড়ে গেলে বা খুড়া রোগে খুড়ের ফাঁকে এ রোগ হয়।
গ,, গাভী বাচ্চা দেয়ার পর যৌনীদ্বারে ও বাছুরের নাভীতে – মাইয়াসিস হতে পারে।
ঘ,, ওলানের বাটে ফাটলে,রস আসলে, সেখানে মাইয়াসিস হতে পারে।
চিকিৎসা,,
ক,, ক্ষত স্হান থেকে পোঁকা বের করার জন্য তারপিন তৈল বা পারহাইড্রল দিয়ে পরিস্কার করতে হবে।
খ,, ক্ষত স্হানে সালফোনামাইড পাউডার লাগাতে হবে।
গ,,ইনজেশন, আইভারটি প্লাস, ১ মিলি/ ৫০ কেজি,বডিওয়েড,চামড়ার নীচে।
ঘ,, এনটিহিস্টেমিনিক,ইনজেকশন, দিতে হবে ৩/৫ দিন মাংসে দৈনিক।
ঙ, Inj,Combiciline,,,,LA,,,50 ml
মাএা,,, ১ সিসি করে ১০ কেজি বডিওয়ের জন্য ৪৮ ঘন্টা পরপর মাংসে,,, ৪/৫ দিন।
চ,,আর যাতে মাছি না বসতে পারে তার জন্য ক্ষতের চারিদিকে তারপিন তৈল দিতে হবে।
ছ,, লেপথোলি গুড়া করে দিতে হবে / গজ দিতে হবে।
প্রতিরোধ,,
ক,, ক্ষত হলে তার যথাযথ চিকিৎসা নিতে হবে।
খ,, ক্ষতের চতুর্দিকে তারপিন তৈল দিতে হবে।