#পানি দিয়ে ঔষধ খাওয়ানোর সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন,অসতর্কতায় মৃত্য,
গরুকে ঔষধ খাওয়ানোর বাভিন্ন রকম পদ্ধতি রয়েছে,
যেমনঃ-
কাঁচের বোতলে খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্ব করুন,যেন দাতের চাপে ভেঙ্গে না যায়,
টেবলেট গান ব্যবহার করতে পারেন,তবে এটি থানা ও জেলা শহরে পাওয়া যায় না বললেই চলে,তবে ঢাকাতে উইংনি এগ্রো তে পাওয়া যাতে পারে,দাম জানা নেই,
টেবলেট গুড়া করে সামান্য পানি মিশিয়ে ৫০ সি সি সিরিঞ্জ দিয়ে হা করিয়ে খাওয়াতে পারেন,
টেবলেট কলার ভেতর ডুকিয়ে খাওয়াতে পারেন,
টেবলেট কলা পাতা মুড়িয়ে খাওয়াতে পারেন,
টেবলেট গুড়ো করে সামান্য খৈল ও ভূষির সাথে মিশিয়ে সামনে দিলে গরু খেয়ে ফেলবে,
আর যদি না খায়
ছোট সাইজের প্লাষ্টিকের বোতল ২০০ এম এল- টাইগার এনার্জি ড্রিঙ্ক বোতলে করে আধা বোতল পানি নিয়ে টেবলেট গুড়ো করে গরুর চোয়াল ফাক করে প্রথমে জিহ্বা বৃদ্ধ আঙ্গুল দিয়ে চেপে ধরে বোতলের মুখ জিহ্বার শেষ প্রান্তে এবং উপরের অংশে স্থাপন করতে হবে,
চোয়ালের অংশ উপরের দিকে উঠিয়ে বোতল থেকে পানি ভেতরের দিকে ছাড়ার পূর্ব মহুর্তে জিহ্বা ছেড়ে দিতে হবে,কিন্তু চোয়াল ধরা থাকবে,(তাড়াহুড়া না করে ধীর ধীরে ডালুন,গিলতে সুবিধা হবে)
কেন জিহ্বা ছাড়বেন?
আমাদের শিশু বাচ্ছাকে সিরাপ খাওয়ানোর সময় আমরা কি জিহ্বা ধরে রাখি??
গরুর মুখ দিয়ে পানি যখন ভেতরে ডুকবে তখন জিহ্বা ধরার কারনে জিহ্বা যদি মুভিং করতে না পারে, তাহলে পানির কিছু অংশ শ্বাসনালী পথে ডুকে যেতে পারে,পানি ডুকলে প্রথমেই কাশি দিবে,কাশি দিলেই সাথে সাথে ঔষধ খাওয়ানো বন্ধ করে দিতে হবে,সামান্য ডুকলে গরু কয়েকটা কাশি দিয়ে ও লালা ছেড়ে সামান্য সময়ের মধ্যে ঠিক হয়ে যাবে এবং বেঁচে যাবে,
কিন্তু বেশি পানি ডুকলে
শ্বাস কষ্ট শুরু হবে,
খাওয়া ছেড়ে দেবে,
মুখ দিয়ে লালা পড়বে,
গরু শুতে চাইবে না,
দাঁড়িয়ে থাকবে,
মুখ হা করে শব্দ করে শ্বাস নিবে,
শ্বাস নেয়ার সময় জিহ্বা কিছুটা বেরিয়ে আসবে,
শেষের দিকে পেট কিছুটা ফুলে উঠতে পারে,
অবশেষে বেশি আক্রান্ত গরু মারা যেতে পারে
এমডি সোহেল।