বাংলাদেশের অনেক বড় বড় খামারে দেখা যায় অনেক দামী গাভী কিনে আনার পর খামারে এসে কয়েকদিনের মধ্যে খাওয়া বন্দ্ধ করে দেয়।দুধ হঠাত ৬০% প্রথম দিনেই কমে যায়,তাপমাত্রা১০৩–১০৪ ডিগ্রি থাকে, ডাঃ সংক্রামক রোগ মনে করে চিকিৎসা দিতে থাকে।তাপমাত্রা ক্রমেই বাড়তে থাকে,দুধ শেষ হয়ে যায়।এরপর অধিকাংশ গরু মারা যায়। যদি কোন গরু বেচে থাকে, তবে প্রথম প্রথম তাপ উঠানামা করে, খাবার চাহিদাও উঠানামা করে। পরে আস্তে আস্তে শুধু কাচা ঘাস আর ভুষিটা খায়।দুধ খুব কম হয়, নামে মাত্র হয়। অথবা এই গরুগুলো মাঝে মাঝে পাতলা পায়খানা করে আবার ভাল হয়ে। অথবা একটু বেশী খাওয়া হলে পাতলা পায়খানা করে। অনেক সময় প্রচুর খায় কিন্তু দুধ আশানুরুপ হয়না, স্বাস্হ্য ভাল হয়না। অনেক সময় শুকাতে শুকাতে অচল হয়ে গেছে।কোন সমাধান হয়না।
আপনার খামারে এই ধরনের গরু আছে?? আপনি একবার খাওয়া বাড়ানো ও দুধ বাড়ানো পাতলা পায়খানা বন্দ্ধ সহ,খাওয়া ও দুধ বাড়ানোর জন্য একটা বা ২ টা গরুর ব্যাপরে পরীক্ষা করেন।হয়তো আশাবাদী আপনার আশা পুর্ন হবে।
খুব ইমার্জেন্সী খাওয়া ধরানোর জন্য এস আর রুচি প্রয়োজনে প্রথম মাত্রা ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত দেয়া যায়।পরে ৩০০ গ্রাম দিনে একবার ৫/৭ দিন।
বাকী সমস্যার জন্য যেমন দুধ বাড়ানোর জন্য।
১।এস আর রুচি
৩০০ গ্রাম করে দিনে একবার ৬/৭ দিন
২।এস আর লিভার টনিক
৫০ গ্রাম করে দিনে একবার ৫/৭ দিন।
৩। এস আর মিল্ক টনিক
৫০ গ্রাম করে প্রতিদিন চলবে।