Breaking News

বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবসঃ২০২০ এবং বাসায় বসে এপস দিয়ে খামারীরা সেবা পাবার শুভ সূচনা

ভেটেরিনারি দিবসের ইতিহাস

১৮৬৩ সালে এডিনবার্গ ভেটেরিনারি কলেজের প্রফেসর জন গ্যামেজ ইউরোপে এক সভার আয়োজন করে এবং আন্তর্জাতিক ভেটেরিনারি কংগ্রেস  গঠনের প্রস্তাব করে।

১৯০৬ সালে ৮ম সভায় কমিটি গঠন করা হয়।

সুইডেনে ১৫ তম বিশ্ব ভেটেরিনারি কংগ্রেসের সভা অনুষ্ঠিত হয়।

১৯৫৯ সালে স্পেনের মাদ্রিদে বিশ্ব ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন গঠন করা হয়।

বাংলাদেশে  ২০০৮ সালে দি ভেট এক্সিকিউটিভ এর  ড হাবিবুর রহমান মোল্লা (দি ভেট এক্সিকিউটভের সাবেক সেক্রেটারী)  ১ম বিশ্ব ভেটেরিনারী দিবস সুচনা করেন।

আজ ২৫ এপ্রিল ২০২০ সালে সারা পৃথিবীতে প্রায় ৫লাখ ভেটদের আজকের বিশ্ব ভেটেরিনারী দিবস ।আমাদের দেশে প্রায় ৭০০০ ভেট আছে ।তাছাড়া প্রতি বছর প্রায় ১০০০ ভেট বের হয়।

আজকে দেশের মাংস, ডিম এবং দুধের যথেষ্ট যোগান আছে যা ভেটসহ অন্যান্য পেশাজীবীদের কাজের ফলেই হয়েছে।এমন কি প্রডাকশন বেশি তাও বলা যায়  কারণ অনেক সময়ই দাম কমে যায় সাপ্লাই বেশি হবার কারণে।এই অতিরিক্ত প্রডাক্টস বিদেশে রপ্তানির ব্যবস্থা করা উচিত।

 

ডা মোজাম্মেম খান ভাইয়ের নিচের  তথ্য টি ভেবে দেখা যায়
বাংলাদেশ চাইলেই Global Plate এ ভাগ বসাতে পারে এবং এর মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বরাদ্দ নিতে পারে।
RTC means (Ready to Cook) Brazil, European Union and Thailand are dominant in Export market. So, our RTC standard just followed as like as Thailand’s. I think it is possible.

If we see the last updated importers countries volumes of trade in each month;
01. Angola ; 2,50,000MT/Month
02. Canada; 1,80,000MT/Month
03. China;. 7,50,000MT/Month
04. Cuba:. 2,30,000MT/Month
05. EU; 7,60,000MT/Month
06. Iraq; 5,00,000MT/Month
07. Japan; 10,95,000MT/Month
08. South Korea ;1,85,000MT/Month
09. Mexico; 8,65,000MT/Month
10. Philippines ;4,00,000MT/Month
11. Saudi Arabia ;6,25,000MT/Month
12. South Africa; 5,55,000MT/Month
And
13. Others; 37,00,000MT/Month

In the above stats indicates 100Million Metric tonnes of “RTC” chicken meat traded in a month over the Globe. If we Enjoy few market spaces in the Plates

Dr. Mujammel Huq Khan
MHK AGRO
Uttara, Dhaka.

সাধারণ মানুষের ভেট মানে গরুর ডাক্তার বুঝে ।আসলে ভেটেরিয়ানের কাজ হল মানুষ বাদে সব প্রাণী নিয়েই কাজ করে তবে একেক জন একেক প্রাণিতে স্পেশালিস্ট হয় যেমন কেউ পোল্ট্রি ,কেউ জু এনিম্যাল,কেউ লার্জ এনিম্যাল,কেউ পেট এনিম্যাল,কেউ শিক্ষক,কেউ গবেষণা করে।তবে মানুষকে পৃথিবীতে টিকে থাকলে হলেও ভেটদের সহযোগিতা লাগবে ।

বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবসের উদ্দেশ্য

প্রাণি স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা

পরিবেশ এবং জন স্বাস্থ্য সু রক্ষা

বিশ্ব ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন ৩টি সংস্থার সাথে মিলিতভাবে কাজ করে।

১।ও আই ই(World organizatin for animal Health)

2.বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(WTO)

৩।ফুড এন্ড এগ্রিকালসার অর্গানাইজেশন(FAO)

২০০১ সালে বিশ্ব ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন, সব  ভেটেরিনারিয়ানদের নিয়ে একটি বিশেষ দিবস পালনের প্রস্তাব করে যা  এপ্রিল মাসের শেষ শনিবার।

বিশ্ব ভেটেরিনারি এসোসিয়েশনের উদ্দেশ্য ঃ

ভেট পেশাকে মানুষের কাছে পরিচিতি করানো

প্রাণী ও মানুষের উন্নয়নে কাজ করা

খাদ্য নিরাপত্তা

প্রাণী পরিবহন ও কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করা।

পরিবেশের উন্নয়ন করা।

২০২০ সালের ২৫ এপ্রিলের বিস্ব ভেটেরিনারি দিবসের প্রতিপাদ্য হল (প্রাণী ও মানব স্বাস্থের উন্নতির জন্য পরিবেশগত সুরক্ষা।)

মূল বিষয় হল মানুষ শুধু একা একা ভাল থাকতে পারবে না ,অন্যান্য প্রাণীকূল নিয়েই ভাল থাকতে হবে।আর ভাল স্বাস্থ্যের জন্য উভয়ের পরিবেশ ঠিক রাখতে হবে ,কিন্তু সারা পৃথিবীতে পরিবেশ আজ হুমকি স্বরুপ।তাছাড়া বর্তমান করোনার পরিস্থিতিও আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে শুধু নিজের কথা ভালবে আমাদের ই ক্ষতি।সবার পরিবেশ ভাল রাখতে হবে।

ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন হিউম্যান মেডিকেল সাইন্স এবং ভেটেরিনারি মেডিকেল সাইন্সকে এক সাথে নিয়ে  ওয়ান হেলথ এপ্রোচ হিসাবে কাজ করছে।প্রায় ৭০% রোগ পশু প্রাণী থেকে মানুষে যাচ্ছে।

বি ভি এ, দি ভেট এক্সিকিউটিভ, প্রাণী স্বাথ্য অধিদপ্তর,বাংলাদেশ ভেটেরিনা্রি  স্টুডেন্টস ফেডারেশন এবং বিভিন্ন জেলা ভিত্তিক এসোসিয়েশন  বিভিন্ন প্রোগ্রাম করে থাকে যেমন সেমিনার,সিম্পোজিয়াম,ফ্রি চিকিৎসা  ।

এই বছর করোনার পরিস্থিতির কারণে তেমন কোন প্রোগ্রাম হবে না কিন্তু অনলাইনে কিছু কর্মসূচী আছে।

প্রতিপাদ্যের উপর সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন

ডাঃ সমরেন্দ্র নারায়ন, ডিভিএম ( বাকৃবি), এম,বি,এ,( বাউবি),
সহ: ব্যবস্থাপক ( মিল্কভিটা),
বাংলাদেশ দুগ্ধ উত্পাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেড ও দুগ্ধখামার পরামর্শক।

পরিবেশ সুরক্ষায় উন্নতিসাধন করতে হবে প্রাণীস্বাস্থ্য ও মানব স্বাস্থ্য সুরক্ষার স্বার্থেই : সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টাই পারে আগামী পৃথিবীকে বাসযোগ্য রাখতে- বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবসের স্বাগত আহ্বান।

আজ বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস। গত কয়েক দশক হতে প্রতিবছর বিশ্ব ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন হতে এ দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। এবছরের থিম, Environmental Protection for improving animal and human health.

তবে শুধু আজ নয়, “ওয়ান হেল্থ” ভাবনার শুরু থেকেই সারা বিশ্বের ভেটেরিনারিয়ানবৃন্দ এ বিষয়ে উচ্চকণ্ঠ। তাই আবারও বলতে চাই, পরিবেশের সুরক্ষা, প্রাণী স্বাস্থ্য ও মানব স্বাস্থ্য এই তিনটি বিষয় একে অপরের সাথে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। কোন একটি ছাড়া অন্য টির সুরক্ষা অসম্ভব। তাই এই তিনটি সমন্বিতভাবে রক্ষা করাই হলো “ওয়ান হেল্থ ” কনসেপ্ট।

বলতে পারেন কেন? উত্তর পাবেন একটু লক্ষ্য করলেই, তবুও বলছি-
১. অপরিচ্ছন্ন ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ হলো সকল রোগের সূতিকাগার। নোংরা পরিবেশ জন্ম দেয় বহু জীবাণুর, সেগুলো ছড়িয়ে যেতে সাহায্য করে। আসুন আমরা ময়লা আবর্জনা যেখানে সেখানে না ফেলি।
আর কীটনাশকসহ বিভিন্ন কৃষিবিষ, এন্টিবায়োটিক, এসিতে ব্যবহৃত গ্যাস, কলকারখানার ধুঁয়া ও বর্জ্য এগুলো নানা রকমের বিষক্রিয়া ঘটায়।

২. সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মানুষের ৭০% সংক্রামক রোগ আসে বিভিন্ন পশুপাখি থেকে। এনথ্রাক্স, টিউবারকুলোসিস( যক্ষা), উদারাময়, চোখ ওঠা, ইনফ্লুয়েঞ্জা, জলাতঙ্ক, ম্যাড কাউ, ক্রিপটোস্পোরিডিয়াসিস, ব্রুসেলোসিস, বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু সহ এরকম বহু রোগ আছে পশুপাখি থেকে মানুষ আক্রান্ত হয়। আমরা যদি সঠিক সময়ে টিকা ও চিকিৎসা প্রদান করে পশুপাখি কে সুস্থ রাখি, তাহলে মানুষ এ রোগসমূহ থেকে রক্ষা পাবে।

৩. সবার উপরে মানুষ। মানুষের স্বাস্থ্য রক্ষা সবচেয়ে আকাঙ্খিত, কিন্তু মানুষ একা সুস্থ থাকতে পারে না। এর জন্য প্রয়োজন কমিউনিটির সুস্থতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, সঠিক পুষ্টি। এজন্য তাকে নির্ভর করতে হয়, পরিবেশ ও পশুপাখির উপর। নিয়মিত ভাত-রুটি, শাকসবজি, দুগ্ধ ও ডিম না খেলে কোন মানুষ সুস্থ থাকতে পারবে না।

এছাড়াও বর্তমানে কোভিড-১৯ ইনফেকশন আমাদের নতুনভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা ও পরিবেশ পরিচ্ছন্নতা বিষয়টি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকাটা কত গুরুত্বপূর্ণ। এ মহামারী কে তাই সফলভাবে মোকাবিলা করতে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রাণিস্বাস্থ্য যেহেতু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাই ভেটেরিনারিয়ানের সেবাকে জরুরী সেবা হিসাবে অন্তর্ভুক্তকরণ টা খুব প্রয়োজন।

তাই সকলকে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস ২০২০ উপলক্ষে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
সবাই কে আপনার পোষা প্রাণী, গবাদিপশুর যত্ন, খাবার আর সুচিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানাই। আর সবাই নিয়মিত দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত খাবার খাবেন, নিজের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবেন ও সুস্থ থাকবেন।

পৃথিবীতে মানুষের যেসব মহামারী হয়েছে তার প্রায় সব গুলোই বিভিন্ন প্রাণি থেকেই  এসেছে।যেমন

১।১৩২০ সালঃ ‘ দ্য ব্লাক ডেথ অব বুবনিক’
উৎপত্তিস্থল- ইউরোপ,
মৃত ২০কোটি মানুষ,
বাহক- কালো ইঁদুর ও মাছি ।

——————–.

২।১৪২০ সালঃ ‘দ্য এপিইডেমিক অফ ব্লাক ডেথ প্লেগ’
উৎপত্তিস্থল- রোম,
বাহক -কালো ছুঁচো ও কাঠবেড়ালি
মৃত- ১ লক্ষ।

———————-
৩।১৫২০ সালঃ ‘স্মল পক্স’-
উৎপত্তিস্থল- ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ,
বাহক স্পানিক বণিকদের দল
মৃত- ৩৫ হাজার ।

——————-
৪।১৬২০ সালঃ ‘মে ফ্লাওয়ার’-
উৎপত্তিস্থল- লন্ডন,
বাহক- কালো মাছি
মৃত- ২.৫ লক্ষ ।


 ৫।সার্স ভাইরাস.

৬।মার্স ভাইরাস উট থেকে

 ৭।এইডস 

বানর থেকে

 ৮।কভিট ১৯ ভাইরাস

বাদুর এবং বনরুই থেকে

মারা গেছে প্রায় ১লাখ ৮০ হাজার,আক্রান্ত ২৪ লাখ

 


একটি ভ্যাকসিন প্রস্তুত করতে কত সময়ের প্রয়োজন?

বিগত ৫০ বছরের পরিসংখ্যান:

১।
জিকা ভাইরাস
প্রথম সনাক্ত = ১৯৪৭ সাল।
ভ্যাকসিন আবিষ্কার = গবেষণারত।
সময়কাল = ৭৩ বছর।

২।
চিকেনপক্স
প্রথম সনাক্ত = ১৯৫৩ সাল।
ভ্যাকসিন আবিষ্কার = ১৯৯৫ সাল।
সময়কাল = ৪২ বছর।

৩।
হেপাটাইটিস বি
প্রথম সনাক্ত = ১৯৬৫ সাল।
ভ্যাকসিন আবিষ্কার = ১৯৮১ সাল।
সময়কাল = ১৬ বছর।

৪।
ইবোলা
প্রথম সনাক্ত = ১৯৭৬ সাল।
ভ্যাকসিন আবিষ্কার = ২০১৯ সাল।
সময়কাল = ৪৩ বছর।

৫।
এইডস
প্রথম সনাক্ত = ১৯৮১ সাল।
ভ্যাকসিন আবিষ্কার = গবেষণারত।
সময়কাল = ৩৯ বছর।

৬।
সার্স ভাইরাস
প্রথম সনাক্ত = ২০০৩ সাল।
ভ্যাকসিন আবিষ্কার = গবেষণা ক্যানসিলড।
সময়কাল = ১৭ বছর।

৭।
মার্স ভাইরাস
প্রথম সনাক্ত = ২০১২ সাল।
ভ্যাকসিন আবিষ্কার = গবেষণারত।
সময়কাল = ৮ বছর।

৮।
কোভিড-১৯ (করোনাভাইরাস)
প্রথম সনাক্ত = ২০১৯ (ডিসেম্বর)
ভ্যাকসিন আবিষ্কার = গবেষণারত

একটি ভ্যাকসিন ডেভেলপ করতে সচরাচর ৮ থেকে ২০ বছর সময়ের প্রয়োজন। এরপরেও লাইসেন্স করতে পারবে তার কোন গ্যারান্টি নাই। বিজ্ঞানীরা ২০, ৩০, ৫০, ৭০ বছরেও অনেক রোগের ভ্যাকসিন আবিষ্কার করতে পারেনি।


সু খবর    সুখবর     সুখবর

করোনার পরিস্থিতিতে দেশের লোকজন বাহিরে বের হতে পারছেনা ।

সবাই বাসায় । তবে মানুষের সেবার জন্য হাসপাতাল খোলা,ডাক্তাররা মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছে।

কিন্তু মানুষের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য যে প্রোটিন (মাংস,দুধ ডিম ) দরকার যার যোগান দিচ্ছে পোল্ট্রি (লেয়ার, ব্রয়লার,সোনালী) গবাদী প্রাণী ।

এসব অবলা প্রাণীর সেবা দেয়ার জন্য কিন্তু  ফিল্ডে তেমন কেউ নাই।

রোগ ব্যাধি কিন্তু বন্ধ নাই।হচ্ছে ।খামারীরা আছে বিপদে ।সেবা আগের মত পাচ্ছে না।

পোল্ট্রি ও ডেইরী শিল্পের  অবস্থা খুব খারাপ, প্রায়  ২০ লাখ লোক বেকার হয়ে যেতে পারে যদি এভাবে চলতে থাকে।

এমন পরিস্থিতে বাসায় বসে যদি সেবা পাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়।

ঠিক এমনই এক সিস্টেম (এপস) বানিয়েছি যা দিয়ে দেশের যে কোন জায়গা থেকে অতি অল্প সময়ে চিকিৎসা ,পরামর্শ এবং ফিড ফর্মুলা পাবে।

যার নাম Poultry Doctor BD এখন গুগল প্লে স্টোরে আছে।ডাউন লোড দিয়ে রেজিস্টেশন করুন।লিংকঃhttps://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2583361271879598&id=100006172506323

বর্তমানে এক্টিভ  ব্লগের(Poultry Doctors BD সাথে মিল রেখে নাম টা রাখা হয়েছে।

এটা আমাদের দেশে একটি  ভিন্ন ধর্মী , ইউনিক একটি  এপ্স যা  পোল্ট্রি ও ডেইরী সেক্টরে এক আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসবে ।

এই ধরণের এপস আমাদের দেশে এটিই ১ম যা খুব  সহজে এবং অল্প সময়ে রোগ খামারী সেবা পাবে যাতে রোগ নির্ণয়ের সম্বাব্য সিস্টেম থাকবে।

এটার মূল থিম হল রোগ নির্ণয় সহ চিকিৎসা ।যেখানে আছে রোগের সব হিস্ট্রি, তবে ফর্মের সাথে মুরগির ছবি, পোস্ট মর্টেমের  এবং টেস্টের রিপোর্ট এর ছবি সহ পাঠাতে পারবে।

খামারীকে তেমন কিছু লিখতে হবে না বা কথা বলার ও প্রয়োজন হবে না, শুধু টিক চিহ্ন দিয়ে প্রশ্নের উত্তর পাঠিয়ে দিবে।

সেটা্র নোটিফিকেশন চলে আসবে ডাক্তারের কাছে ,ডাক্তার  অল্প সময়ে দেখে প্রেস্ক্রিপশন করে পাঠিয়ে দিবে খামারীর কাছে।ডাক্তারকেও তেমন কিছু লিখতে হবে না।সবই সেট করা থাকবে ,শুধু ক্লিক করলেই হবে।

তবে ভবিষ্যতে এপস টি আরো এডিট/মডিফাই করা হবে যাতে কোন কিছু লেখা ছাড়া সব কাজ করা যায়।

প্রেসক্রিপশন টা খামারী ডাউনলোড দিয়ে পি ডি এফ ফর্মে পাবে ,ইচ্ছে করলে প্রিন্ট দিতে পারবে।

তবে ইচ্ছে করলে সেবা গ্রহীতা ডাক্তারের সাথে কথা বলতে পারবে।

১ম দিকে আপাতত পোল্ট্রির সব সেবা দেয়া হবে ।তবে গবাদী প্রাণিরও কিছু টা সেবা দেয়ার চেস্টা করা হবে।

পরবর্তিতে  গবাদী প্রাণী এবং পেট এনিম্যালের সেবা দেয়া হবে।

দি খামারীদের/সেবা গ্রহীতার চাহিদা বাড়ে তাহলে কিছু ভেট   লাগতে পারে,তাছাড়া এই এপ্সের মাধ্যমে নবীন ভেটরা রোগ নির্ণয়ের ব্যাপারে অনেক কিছু শিখতে পারবে।

পরবর্তীতে এই এপসের সাথে পোল্ট্রি ও এবং ডেইরী প্রোডাক্টস ক্রয় বিক্রয়, ,খামারী ,ডিলার,কোম্পানীর ডাটার কালেকশনের ব্যবস্থা করা হবে।

খামারী /ডিলার/ডাক্তার  যে কেউ সেবা নেয়ার জন্য এপ্স ব্যবহার করতে পারবে।

এপস টি বানাতে  খরচ হয়েছে ,তাছাড়া সময় ,পরিশ্রম এবং মেধা দিয়ে তৈরি করা এপস টি।তাই খামারীদের অল্প ফি মোবাইল বিকাশে  দিয়ে সেবা নিতে হবে।

#####

নিচে বিদেশে হিউম্যান এর ক্ষেত্রে টেলিমেডিসিনের একটা চিত্র তুলে হল ।

টেলিমেডিসিন বা এপসের ব্যবহার দিন দিন বাড়তেছে ।

টেলি মেডিসিন ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বিদেশে।

২০১৫ সালে গ্লোবাল টেলি মেডিসিন মার্কেট ভ্যালু ছিলো ১৮ বিলিয়ন ডলার যা ২০২৫ সাল নাগাদ ১১৩.১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়াবে।

শুধু আমেরিকায় ২০১৫ তে টেলি মেডিসিন মার্কেট ভ্যালু ছিলো ৭.২ বিলিয়ন ডলার যা ২০২৫ নাগাদ হবে ৩৫ বিলিয়ন ডলার।

টেলি মেডিসিন সেবা নিতে সেসব দেশে গড়ে ৭৯ ডলার লাগে যা চেম্বারে নিতে ১৪৬ ডলার এবং ইমারজেন্সি রুমে নিতে ১৭৩৪ ডলার লাগে।
রেফারেন্স RAND corp.Study

সুবিধা ঃ
বাসায় থেকেই সেবা নিতে পারছেন।
সময় কম লাগে

পরিবহন খরচ লাগে না।
সাশ্রয়ী হওয়াতে বিদেশে টেলি মেডিসিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

 

Please follow and like us:

About admin

Check Also

খাদ্য নিরাপত্তায় প্রাণিসম্পদের গুরুত্বঃ বর্তমান ও ভবিষ্যৎ (ডা মো ইব্রাহিম খলিল)

খাদ্য নিরাপত্তায় প্রাণিসম্পদের গুরুত্বঃ বর্তমান ও ভবিষ্যৎ বর্তমান বিশ্ব বড্ড পরিবর্তনশীল, এ পরিবর্তনের ছোঁয়া জাগতিক …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »