এত বড় সিন্ধান্ত নেওয়ার করার আগে একটু সচেতন হউনঃ
১। ধৈর্যশীল হতে হবে খামার করলে।
২।খামার শুরু করার আগে ট্রেনিং করুন ৩ মাস।
৩।কয়েকটি খামার পরিদর্শন করুন।
৪। সফলতার গল্প টা ৫ জনের শুনুন, তাদের সফলতার কারণ গুলো নোট করুন পাশাপাশি ব্যথ’ খামারীর গল্প শুনুন ১০ জনের তাদের ব্যথ’ হওয়ার কারণ গুলো খেয়াল করুন।
৫।আপনার এলাকার দুধের বাজারের হাল কী রকম তা লক্ষ্য করুন মোটামুটি ভালো হলেই চলে।
৬।কাঁচা ঘাসের ব্যবস্থা করুণ।
৭।খামারের শুরুতেই কোটিপতি হওয়ার চিন্তা মাথা থেকে সরিয়ে ফেলুন।
৮।খামারের শেড করতে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করবেন এমন টা নয়।
৯।আবেগের বসে খামারে টাকা ইনবেষ্ট করবেন না,
কারণ আবেগের কাজগুলো দীর্ঘ স্থায়ী হয় না।
১০।সকাল_সন্ধ্যা গরুর হাম্বা ডাক, গরুরকে নিয়মিত গোসল,নিয়মিত গোয়াল পরিস্কার, সঠিক সময়ে খাদ্য দেওয়া, গোবর ও প্রসাবের ছিটা শরীলেই মাখার মতো ধৈর্য থাকতে হবে।
১১।খামার করবেন শুরুতেই রাখাল খুঁজবেন না,আপনার পরিবারের মা,বাবা,ভাইদের সাহায্য নিন বত’মানে মহিলারা ও সহযোগিতা করে।
১২।দৈনিক আয় ব্যয়ের লিস্ট করতে হবে ও হিসাব রাখতে পারবেন কিনা খেয়াল করুণ? আর খামার করলে তা করতেই হবে।
১৩।লক্ষ লক্ষ টাকা শুরুতেই ইনবেষ্ট করলে একটু ভূল হলেই ধব্বংস হতে বেশি সময় লাগবে না, আর সেই ভূলের মাসুল দিতেই সময় চলে যাবে….হয়তো আর ঘুরেও দাঁড়াতে পারবেন না।
আর আমরা মানুষ ভূল তো হতেই পারে,তবে জেনে শুনে ভূল করলে তা মেনে নিতে কষ্ট হয়।
সুতরাং এবার বোঝন আপনি বড় আকারে শুরু করবেন না ছোট থেকে বড় হবেন।
তবে আমি একটি কথা বলব, আপনি শুরুটা ২টি ভালো মানের গাভী ২টি বকনা দিয়ে শুরু করুন।
৬মাস পারিবারিক ভাবেই পালন করুন,দেখবেন এ থেকে অনেক কিছুই শিখতে ও বুঝতে পারবেন।
পরে আপনি নিজেই সাজেস্ট করতে পারবেন কত লক্ষ টাকা ইনবেষ্ট করবেন!!
আমি আমার বাস্তব অভিক্ততার আলোকে শেয়ার করলাম ভূল হলে সংশোধন করিয়ে দিবেন।