১.ইস্ট্রাস স্রিংকুনাইজেশন কি?
২. আমরা গাভীকে কেন ইস্ট্রাস স্রিংকুনাইজেশন করব? “”
৩. ইস্ট্রাস স্রিংকুনাইজেশন করলে কি কোন সমস্যা হতে পারে?
উওরঃ
১. ইস্ট্রাস স্রিংকুনাইজেশন হল গাভীকে হরমোনাল ট্রিটমেন্ট দিয়ে এক সাথে হিটে আনা এবং এক সাথে বীজ দেওয়া। ফলে গাভী এক সাথে বাচচা দিবে, ইস্ট্রাস স্রিংকুনাইজেশন ভেটেরিনারী শিক্ষার(গাইনোকলজি ও থেরিওজেনলজি) তে বিষদবাবে আলোচনা করা হয়েছে। সবদেশেই ডেইরি সেক্টরে ইস্ট্রাস স্রিংকুনাইজেশন এর ব্যাপক প্রয়োগ থাকলেও বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে আছে।
কারনঃ
এর লাভ সমপর্কে না জানা,
এর প্রয়োগ না জানা,
ভুল ধারনা পোষন করা,,,ইত্যাদি।
২. ডেইরী সেকটরে ইস্ট্রাস স্রিংকুনাইজেশন ব্যবহারের বিকলপ নাই,,,
কারনঃ
a.ইস্ট্রাস স্রিংকুনাইজেশন এর ফলে গাভীকে এক সাথে হিটে এনে এক সাথে বীজ দেওয়া যায়।
b. ফলে বীজ দিতে কম খরচ হয় এবং এক সাথে গাভী প্রেগন্যান্ট হয়।
c.প্রেগন্যান্ট গাভীগুলোকে এক সাথে সঠিকতর পরিচর্যা করা সমভব হয়। ফলে অধিক দুধ ও কোয়ালিটি সমপনন বাচচা পাওয়া যায়।
d. অধিক পরিচর্যারর ফলে বাছুরের মৃত্যু হার শূণে নেমে আসে।
e. সারা বছর নিদিষ্ট পরিমান দুধ ফার্মে পাওয়া যায়।(মনে করেন রানু সাহেব এর ১৮ টা গাভী আছে,,,২টা বাচচা দিছে ১মাস হয়ছে, ৩ টা বাচচা দিছে ৪ মাস, ৫ টা বাচচা দিছে ৬ মাস হয়ছে,৪ টা বাচচা দিছে ৭ মাস হয়ছে, বাকি ৪ টা ৬ ও ৮ মাসের প্রেগন্যান্ট,,, এই েখত্রে দুধের প্রোডাকশন নিদিষ্ট থাকবে না,,, আবার কখনোই এক সাথে হিটে আসবে না, মার্কেটিং এ প্রবলেব হবে ফলে খামারি লসে পরবে। এ সময় ইস্ট্রাস স্রিংকুনাইজেশন করে ১০ টাকে এক সাথে আর বাকি ৮ টাকে ৫ মাস পর বীজ দিলে,,, খামারী অবশ্যই লাভ বান হবে।
f. যে সব গাভী হিটে আসে না, আসলেও বীজ রাখেনা, গোপনে হিটে আসে ( sailent heat), ডিম্ব থলিতে সিসট(ফলে ডিম্বানু বের হয়না)..এ সব এর চিকিৎসায় ইস্ট্রাস স্রিংকুনাইজেশন এর কোন বিকলপ নাই।
ডা আজাহার