পোল্ট্রি পণ্যের ভোক্তাউদ্ভুদ্ধকরণে মিডিয়ার ভূমিকা
আমাদের দেশে গত ২-৩মাস আগে সপ্তাহে যেখানে পোল্ট্রি বাচ্চা উৎপাদন প্রায় ২.৫কোটি আর দৈনিক ডিম উতপাদন প্রায় ৩কোটি ,ব্রয়লারের রেট ১১০টাকা ডিমের রেট ৭টাকা ছিল।
বিভিন্ন অপপ্রচার এবং গুজবে প্রডাকশন ও দাম যখন প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছিল তখনই বুঝা যায় আমাদের মিডিয়ার গুরুত্ব/ফলাফল কতটুকু ।
বলা যায় পোল্ট্রির মালিক,খামারী এবং ভোক্তাকে নিয়ন্রণ করে মিডিয়া।
মালিক যে তার হাতে ক্ষমতা নাই গুজবের ও অপপ্রচারেরর জবাব দেয়ার।২দিন আগ সালমোনেলা ভাইরাস নামে নিউজ করল।এটা ত টোটাল টা ভুল।ামাদের দেশে প্রসেস পোল্ট্রি হয় না তাছাড়া আমাদের রান্নার সিস্টেম তাদের মত না তাই বিদেশী রিপোট দিয়ে আমাদের দেশের ক্ষতি করা বোকামি ।
আইনে ১টা কথা আছে ১০০ আসামী মুক্তি পাক কিন্তু ১জন নিরপরাধ যেন শাস্তি না পায়।
মিডিয়াতে আমরা দেখি ১টা ভুল নিউজের কারণে হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়।অথচ এটা নিয়ে আমরা ভাবিনা।ধরি কেউ ১০০০টাকা চুরি করতে গিয়ে ধরা খেল তার অবস্থা কি হবে সবাই জানি।এখানে মাত্র একজনের ১হাজার টাকা ক্ষতি হল অথচ সবাই চোরকে শাস্তির ব্যবস্থা করব কিন্তু মিডিয়া এমন ১টা জায়গা সেখানে ভুল কলে কোটি কোটি মানুষের ক্ষতি হয়ে যায়।সেখানে আমরা নীরব।
আমাদের যেখানে গুরুত্ব দেয়া উচিত সেখানে দেই না।
প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকার শিল্প যা গার্মেন্ট শিল্পের পরের যার অবস্থান।করোনাকালে অবশ্য গার্মেন্ট শিল্পের অবস্থা ভাল না কিন্তু পোল্ট্রি শিল্পের অনেক সম্বাবনা কারণ এখানে প্রায় ৬০ লাখ লোক জড়িত,তাছাড়া আমাদের আমিষের চাহিদা পূরর্ণে এর ভূমিকা অতুলনীয়।
পোল্ট্রি শিল্পের মালিকদের একটা যৌথ টিভি চ্যানেল থাকলে পোল্ট্রি নিয়ে অপপ্রচার করলে তার জবাব দিতে পারত।তখন সবাই সাবধান হত কিছু বলা বা প্রচার করার আগে চিন্তা করত।
সরকারী -বেসরকারী টিভি চ্যানেলে ডিমের উপর এড বানাতে পারে।কত কিছুরই ত এড হচ্ছে।সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে ১টা এড সব চ্যানেল কে বাধ্যতামূলক করতে পারে।
স্কুল এ বাচ্চাতে ডিম দেয়া যায়।
তাছাড়া জনগনের মাঝেও ব্রয়লার ,লেয়ার ,ডিম,ব্রিডার নিয়ে কোন স্বচ্ছ ধারণা নাই।
অনেকে দেখি বলে বেড়ায় ব্রয়লায় মেয়ে/ফিমেল হয় না এবং ডিম পাড়ে না।
কোথায় জানি পড়ছিলাম ঢাকার এক লোক বলতেছিল ধান গাছ তক্তা হয় কারন সে কখনো দেখে নাই।
ব্রিডার এবং কমার্শিয়াল লেয়ার কোথায়,কিভাবে লালন পালন করা হয় সেগুলো ভোক্তাদের জানানো দরকার।
যখন কোন কিছু সম্পর্কে ধারণা না থাকে তখন যা শুনে মানুষ তাই বিশ্বাস করে ।
আরেকটা বিষয় যারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নিউজ করে তারা কেউই এই সেক্টরের লোক না তাই সঠিক বিষয় আসেনা।
যে যেই সেক্টরে আছে তার মতামত/বক্তব্য নিয়ে সেটা প্রচার করা উচিত।বর্তমান যুগ মিডিয়ার যুগ।মিডিয়া যা বলে আমরা তাই বিশ্বাস করি তাই পোল্ট্রি মিডিয়া থাকা উচিত।
আমার ক্ষেত্রে যদি তুলনা করি আমি যদি ফেসবুকে পেজ,গ্রুপ ,এপস,ব্লগ না খুলতাম তাহলে কেউ আমাকে চিনত না,আমি আমার প্রডাক্টস বিক্রি করতে পারতাম না।আমি এপস দিয়ে সারা দেশে ফি নিয়ে সেবা দিচ্ছি।এটা সম্বব হয়েছে মিডিয়ার কারণে মানে পোল্ট্রি মিডিয়া।আমাকে দেশের সব থানার কোন না কোন খামারী এবং ভেটরা চিনে যা পোল্ট্রি মিডিয়ার কারণেই হয়েছে।আমি যদি আমাকে পরিচিতি করাতে পারি তাহলে বড় বড় কোম্পানী কেন একটা মিডিয়া শাখা বা সরকারের কোন শাখা থাকলে অবশ্যই উদ্ভূত পরিচিতি মোকাবেলা করতে পারবে এবং পোল্ট্রি ফিড, বাচ্চা প্রডাক্টস,ব্যবস্থপনা,মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য পোল্ট্রির ভূমিকা,পোল্ট্র্যই ফিড ফর্মুলেশন নিয়ে মানুষের সন্দেহ দূর করতে হবে।
মানুষেরর থেকে পোল্ট্রির খাবারের ফর্মুলা উন্নত।মুরগির খাবারের ফর্মুলা যারা বানায় তাদের বেতন ১-৩লাখ টাকা।
ব্রয়লার যে খাবার খায় তার কেজি ৪২-৪৩টালা যা মানুষের খাবারে চেয়ে কম না।
মুরগির পিতা মাতা ,দাদা দাদী তারা সবাই এ সি তে থাকে মানে তাপমাত্রা ১৯-২২ রাখা হয়।এবার ভেবে দেখেন কোন পরিবেশে মুরগি পালা হয়।
থাকার পরিবেশ এবং খাবারের মান খারাপ হলে ডিম /ওজন কমে যাবে লাভ হবে না।তাই ইচ্ছে করে কেউ খারাপ কিছু করতে যাবে না।
মাঝে মাঝে খাবারের ব্যাপারে যে রিপোর্ট আসে তা টোটাল খাবারের তুলনায় এত কম যে হিসাএব কলে তা দেখা যাবে না।দ্ধরি বড় এবং ভাল কোম্পানী খাদ্য বানায় ৪লাখ টন তাহলে খারাপ ফিড ৫০০কেজি।এটাকে হিসাবে নিয়ে যে ক্ষতি হয়ে যায় তা কি ঠিক।রিপোট করতে গেলে বিস্তারিত ধারণা থাকতে হবে।মুরগির খাবার ও পরিবেশ আমাদের তুলনায় অনেক ভাল।
আমরা মুরগির ব্যবস্থাপনা থেকে অনেক পিছিয়ে আছি।
হিউম্যান ডাক্তাররা টিভিতে প্রায়ই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে ।আমাদের ভেট ডাক্তারদেরও মুরগির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে হবে যাতে সবাই সঠিকটা জানতে পারে।
মানুষ তার দেখার/শুনার সমান জানে।হিউম্যান ডাক্তারদের কেও বিষয় গুলি জানাতে হবে এবং তাদেরকেও নিজ দায়িত্বে এসব বিষয় জেনে সবাইকে জানানো উচিত।
খারাপ কিছু হলে খারাপ টা সমাধানের পথ বের করতে হবে কিন্তু গীবত করা যাবে না।যার যেই দোষ নাই তাকে সে দোষ দেয়া যাবে না।
যেমন ব্রয়লার খেলে বা ডিম খেলে বিভিন্ন ধরণের সংবাদ ফেসবুকে আসে যা ঠিক না।
সার্বিক ভাবে আমাদের সাধারণ জনগণের স্বাস্থ ব্যবস্থা ভাল না।আমাদের আরো বেশি প্রোটিন খেতে হবে (ডিম ,মাংস,দুধ)
আমরা বছরে প্রায় ৬কেজি মাংস খাচ্ছি যা অন্যান্য দেশে ১০-২০কেজি,ডিম আমরা খাচ্ছি প্রায় ১০০-১১০টা।অন্যান্য দেশে ২০০-৩৫০টা।তাই আমাদের স্বাস্বের কথা চিন্তা করে মাংস ডিম বেশি খেতে হবে এবং কোন ভাবে এর বিরুদ্ধে কোন গুজবে কান দেয়া যাবে না।
আমরা বিড়ি ,সিগারেট,বাচ্চাদের চিপস,জুস,মাদক,সিংগারা,চমচা ,ফাসস্পুট ফুড,ডিংকরি,চটপটি খাচ্ছি,কোন দিন কোন নিউজ হয় ন বা খারাপ বলিনা।
ডিম ও মাংস কি তার চেয়ে খারাপ।
বাজার থেকে আমরা আন্দাজে এন্টিবায়োটিক কিনে খাচ্ছি তাতে সমস্যা নাই কিন্তু গ্রামের অসহায় খামারীর কস্টের ব্রয়লার,ডিমের সমস্যা।
আমরা জেনেশুনে এত ভেজাল খেয়ে থাকি সেক্ষেত্রে স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় পুস্টি উপাদান নিয়ে সন্দেহ থাকা উচিত না।
যদি করতেই হয় আগে ভেজাল জিনিস থেকে দূরে থাকতে হবে তারপর সন্দেহ জনক বিষয়ের দিকে মনোযোগ দেয়া উচিত।
আমরা মুখে বিড়ি/সিগারেট/ডিংক্স হাতে নিয়ে বলি ডিম /ব্রয়লার খাওয়া ভাল না।
ব্যক্তি পর্যায়ে কারো কোন সমস্যার জন্য জন্য ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে খেতে বলা হয়ে থাকে কিন্তু এটাক বাংলাদেশের সব মানুষের জন্য বলা বা করা ঠিক না।লাখে ১জনের হতে পারে যদি তর্কের খাতিরে ধরে নেই তাও কুসুম বাদ দিয়ে ডিম খাওয়া যাবে।
যেমন গরু ভাত খেলে পেঠে সমস্যা হয় এমন কি মারা যায় তাই বলে কি আমরা ভাত ভাল না বা ভাত মানুষ খেলে মারা যাব এমন বলা যায় না ।
আমরা ছোট জিনিস কে বড় করে দেখি আবার যা মানা দরকার তা মানি না।একের দোষ অন্যের উপর ফেলি। এসব ব্যাপারে মিডিয়াই পারে সবাইকে সচেতন করতে।
বিদেশী কোন রিপোট বা গবেষণা আমাদের জন্য এপ্লাই করা ঠিক না।তাদের জীবণ ধারণ লাইফ স্টাইল আমাদের মত না।
আমাসের দেশের কৃষক ,সাধারণ মানুষ ,শ্রমজীবী,খামারীদের হার্টের সমস্যা তুলনামূলক কম তাই উন্নত দেশের সাথে মিলানো যাবে না।আমাদের সেখানে ঘাটতি সেখানে অতিরিক্ত খেলে কি হবে তা ভাবার সময় আসেনি।
আশেপাশে বাঘ ঘুরে বেড়ায় আর শিয়াল দেখে ভয়ের কি
ঘুম থেকে উঠার পর শুরু আবার ঘুমানোর আগ পর্যন্ত মিডিয়ার উপর দিয়েই যায় আমাদের জীবন।জীবন আজ মিডিয়াময় তাই যা মিডিয়ায় আসে তাই মেনে নেয় যদি না তা মিডিয়ার মাধ্যমে প্রতিবাদ না করা হয়।শুধু প্রতিবাদ করা আমাদের টার্গেট না ।আমাদের টার্গেট হল সঠিকটাকে তুলে ধরা যাতে কেউ ভুল তথ্য দিয়ে মিসগাইড না করে।কাটা দিয়ে কাটা তুলা।
ভারত আর পাকস্থানের কথা চিন্তা করলে বুঝা ২জন ই পারমাণবিক বোমার অধিকারী যদি এক জনের না থাকত তাহলে আক্রমণের শিকার হত।
আজকে যে আলোচনা হচ্ছে এটাত মিডিয়া যা অফ্লাইনে কোন ভাবে সম্বব না।
যখন অনলাইন ছিল না তখন গুজব এমন ছড়াত না কিন্তু অনলাইনের কারণে সহজেই সবার কাছে গুজব চলে যাচ্ছে ।তাই আমাদেরকেও অনলাইনে নিজস্ব মিডিয়া থাকতে হবে যাতে পালটা জবাব দেয়া যায়।সমান তালে আগাতে হবে।শুধু প্রডাক্টস তৈরি করলেই হবে না ,প্রডাক্টস যাতে নিরবিচ্ছিন্নভাবে ভোক্তার কাছে যায় সে ব্যবস্থা করতে হবে।
ডিম খেলে ক্ষুধা কম লাগে তাই ওজন কমাতে ডিম খাওয়া উচিত।
আমরা বাংগালীরা শর্কতা বেশি খায় তাই ডায়াবেটিস বেশি হচ্ছে।
দিনে ক্লোলেস্টেল দরকার হয় ১৮০০-২০০০ এম জি।ডিম খাকে পায় ২৭৫ এম এজি।
যদি প্রোটিন এবং ফ্যাট কম খায় তাহলে শর্করা থেকে ক্লোলেস্টেরল বেশি আসে।
বিদেশীরা চিপস,পিজ্জা,পনির,কে এফ সি ও ম্যাকডোনাল্ডের রিচ ফুড খায় তাই তাদের ক্লোলেস্টেরল বেশি ।
দিনে প্রোটিন লাগে ৬০-৬৫গ্রাম ।ডিম থেকে পায় ৬গ্রাম
প্রোটিন থেকে এনার্জি আসে ২০-৩০গ্রাম আর শর্করা থেকে আসে ৫০-৬০%।
ডিম থেকে বাচ্চা ফুটে তাই ডিমের মধ্যে এমন সব জিনিস থাকে ১-৩দিন না খেলেও বেচে থাকতে পারে।আল্লাহ প্রদত্ত বাচ্চার জন্য প্রয়োজনীয় পুস্টিতে খারাপ কিছু থাকতে পারে না।
ডিমের প্রোটিনে এমানো এসিড হিসাবে থাকে যা সহজে কাজে লাগে তাছাড়া ফ্যাটের ফ্যাটি এসিড হিসাবে থাকায় কোন জটিলতা ছাড়াই সব বডিতে কাজে লাগে।
দেহের পুরাতন কোষ মরে যায় তাই নতুন কষের জন্য প্রোটিন দরকার।
চোখ,পেশি ,কিডনি,পরিপাক নালী,হার্ট,স্কিন ভাল রাখার জন্য ডিম দরকার ।
চীনে ৫লাখ মানুষের উপর পরীক্ষা চালিয়ে দেখেছে প্রতিদিন ডিম খেলে সমস্যা হয় না।
ক্যামব্রিজ বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিটা ফরুহি ডিম খাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছে।
ব্রিটিশ ডায়াবেটিক এসোসিয়েশন এর ড ফ্রাংকি ফিলিপ্স বলেন দিনে ১টা এমন কি ২টি ডিম খেলেও সমস্যা হ্য না।
২০০৭ সালে ব্রিটীশ হার্ট ফাউন্ডেশন বলে ছিল সপ্তাহে ৩টির বেশি ডিম খাওয়া ঠিক না যা পরে তারা সেই বক্ত্য প্রত্যাহার করে নেয়।
করোনাকালে আমরা দেখি কত নিউজ সক্লাএ ১টা বিকালে ১টা ।তেমন ডিম নিয়েও এমন রিপোর্ট ছিল যা পরে ভুল প্রমাণিত হয়েছে।
ব্রিটিশ চিকিৎসকরা বলেছেন আমরা যে ডিম থেকে কোলেস্টেরল পাই তা অন্যান্য খাবার থেকে বেশি ভাল কারণ এতে ভাল কোলেস্টেল থাকে।
ডিমে ৪ গ্রামকোলেস্টেরল থাকে যার ১/৪ অংশ স্যাসুরেটেড ফ্যাট থাকে।
১৯৮৮ সালে ব্রিটেনের স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডিমে সালমোনেলা আছে বলে ১টা বক্তব্য দিলে মন্ত্রীত্ব হারান।
ডিমের বায়োলজিকেল ভ্যালু ৯৫%।দুধের ৮৫% ।মাংসের ৭০%।
ডিমে ১২টির মত ভিটামিন থাকে
মিনারেলস ৯টি
ফ্যাটি এসিড ৮টি
ব্রেইন ২৫% কপ্লেস্টেরল থাকে।কোলেস্টেরল থাছা ইস্ট্রুজেন,প্রোজেস্টেরন এবং এল্ডোস্টেরন কাজ করতে পারেনা
কোলেস্টেরল এর ঘাটতি হলে মেজাজ খারাপ হয়,হতাশা তৈরি হয়,লিভার ,কিডনিতে সমস্যা হয়।চোখে ছানি পড়ে,স্মৃতিশক্তি কমে যায়।
আআমাদের দেশে ত তাই দেখি তাই ডিম খাওয়া উতিত।
এল ডি এল থাকাউচিত ১৩০,এটার উপর ভিত্তি করে কিছু চিকিৎসক এল ডি এল কমানোর জন্য কোম্পানীর কাছ থেকে ঠাকা খেয়ে মেডিসিন লিখে ধরা খেয়েছিল/.৩০% কোলেস্টেরলের ঘাটতি পূরণের জন্য ডিম খাওয়া উচিতঞ
ড্রিংকস,পোড়া তেলে ভাজা খাবার,ফাস্ট ফুড, ভাত,চিনি থেকে বেশি খারাপ কোলেস্টেরল আসে ডিম দুধ,গরু ও খাসির মাংসের তুলনায়।
ইচ্ছে করলে যে কেউ ১টা ডিম কিনে নিজেই সহ্জ রান্না করে খেতে পারে যা অন্য কিচুতে সম্বব না।যেমন কেউ ১০টাকা দিয়ে মাছ বা মাংস বা দুধ কিনতে পারেনা।
আমড়া তেতুল ,বরূই খাবার পর আমরা নারকেলকে বলি সবচেয়ে টক।