টিপস ২০
#ভিটামিন ডি ৩ এর সোর্স(মাছের লিভারের তেল ও মাছের তেল)
#প্রডাকশন বেশি হলে ক্যালসিয়াম বেশি দিতে হয় আর কম হলে কম ক্যালসিয়াম লাগে।
#প্রয়োজনের তুলনায় ক্যালসিয়াম বেশি দিলে ফিসিস দিয়ে বের হয়ে যায়।তাছাড়া রুচি কমে যায়।
ডি৩ বেশি হলে ক্যালসিয়াম /ফসফরাসের শোষ্ণণে কোন সম্যা হয় না।কিন্তু ক্যাল /ফসফরাসের অনুপাত ঠিক না থাকলে ঘাটতি হয়
ক্যালসিয়ামের বড় দানা হলে গিজার্ডে বেশিক্ষণ থাকে যা রাতে খোসা তৈরির সময় কাজে লাগে।
ডি৩ এর ঘাটতি বুঝতে ২-৩ মাস লাগে,ভিটামিন এ এর ঘাটতি হতে ও ২-৫ মাস লাগে,বাচ্চাতে ২-৩ সপ্তাহ লাগে।
##খাবারের এনার্জি বেশি হলে খাবার কম খায় তাই খাবারে বেশি ক্যালসিয়াম দিতে হবে যাতে কম খাবার খেলেও চাহিদা পূরন হয়ে যায়।
গরমের সময় ক্যালসিয়াম বেশি দিতে হবে কারণ গরমে খাবার কম খায়
ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে খোসা পাতলা হতে ২-৩ মাস সময় লাগে তাই সাথে সাথে বুঝা যাবে না।
#অতিরিক্ত ডি৩ দীর্ঘ সময় দিলে কিডনি নস্ট হয়ে যাবে।
গ্রোয়িং পিরিয়ডে ক্যালসিয়াম ১% এর বেশি দিলে কিডনি নস্ট হয়ে যায়।
ভিটামিন্স এর ঘাটতি প্রকাশ পেতে বাচ্চাতে ২-৩ সপ্তাহ লাগে আর বয়স্ক মুরগিতে কয়েক মাস লাগে।
#সয়াবিন ও ফিস মিলে ক্লোলিন বেশি থাকে
#খাবারে প্রোটিন বেশি দিলে ভিটামিন ৬ এর ঘাটতি হয় কারণ প্রোটিন মেটাবলিজমে বি৬ লাগে।
খাদ্যে টিপ্টোফেনের ঘাটতি হলে নিয়াসিনের ঘাটতি হয়।নিয়াসিনের ঘাটতি হলে জিহবা ফুলে যায়
#ডিম্বাশয়ে প্রায় ৯০০-৩৬০০ ডিম্ব থাকে
ওভাম ভাইটেলাইন মেমব্রেন দ্বারা আবৃত থাকে,পরে অন্য একটি পর্দা দ্বারা আবৃত হয় যার নাম ফলিকল
সেটা আবার ফলিকল স্টক দ্বারা ডিম্বাশয়ে আটকে থাকে।
ওভুলেশনের ১০দিন আগ থেকে ওভামের বৃদ্ধি খুব দ্রুত হতে থাকে যা দিনে ৪মিলিমিটার হয়।৪০ মিলিমিটার হবার পর তার ওভুলেশন ঘটে।ডিমের আকার কুসুমের আকারের উপর নির্ভর করে।কুসুম বড় হলে এলবুমিন বেশি লাগে আবার খোসার জন্য ক্যালসিয়াম ও বেশি লাগে যার জন্য স্টিমুলেট করে।কুসুমের কালার খাবারে কারণে হলুদ বা অন্য কালার হয় যা ক্যারোটিন ও জ্যান্থোফিল এর জন্য দায়ী।
ম্যাগ্নামে গবলেট নামক কোষ থাকে যা থেকে এল্বুমিন রিলিজ হয়।
এল্বুমিনের ৪টি স্তরের ১টা হল ক্যালাজা যা মিউসিন নামক ফাইবার দিয়ে তৈরি যেটা কুসুম কে খোসার সাথে মাঝখানে আটকে রাখে।
ইসমাসে ডিমের খোসার মেম্ব্রেন তৈরি হয় যা বায়োথলি ছাড়া সমস্ত অংশ জুড়ে থাকে যেটা কোলাজেন ও ইলাস্টিন নামক প্রোটিন দিয়ে তৈরি ।
ইস্মাসের আকার অনুযায়ী ডিমের আকার হয় যেমন ইস্মাস এর ব্যাস যদি বেশি হয় তাহলে ডিম গোলাকার হয়,লম্বা ও চিকন হলে ডিম লম্বা হবে।মাঝারী হলে ডিমের আকার ডিম্বাকৃতি হবে।
জরায়ুতে ডিম ১৯-২০ ঘন্টা থাকে যেখানে খোসা,রং,কিউটিকল তৈরি হয়,এখানে ইউটেরিয়ান গ্রন্থি থেকে কিছু তরল নিঃসৃত হয় যা ডিমের চারদিকে আবৃত হয়ে ডিমের খোসা তৈরি হয় ।
#মাইকোটক্সিনের জন্য পায়ে সমস্যা হয়,তাছাড়া ডিমে লাল দাগ হয়।
মাইকোটক্সিনের জন্য ১-২ সপ্তাহের মধ্যে ডিম কমবে না কিন্তু আগের ডিম আসতে ৫ সপ্তাহ সময় লাগবে।
#খামারীরা ব্রুডিং পিরিয়ডে এন্টিবায়োটিকের ডোজ অনেক বেশি দেয়,নরমালি বাচ্চা মুরগিতে এন্টিবায়োটিকের ডোজ কম দিতে হয়।এতে বাচ্চার লিভার ও কিডনির ক্ষতি হয়।অনেকে অনেক গুলো এন্টিবায়োটিক এক সাথে দেয়।
#মুরগি নরমালি ১০-১২ বছর বাঁচে ।
#খাবারে যদি ডাইক্লাজুরিল দেয়া থাকে তাহলে এম্পোলিয়াম ও টল্টাজুরিল দেয়া যাবে না।তবে সালফাক্লোজিন দেয়া যাবে।
#খাবারে যদি লাসালোসিড (ক্যালসিয়াম ও ম্যাগ্নেসিয়াম) দেয়া থাকে তাহলে ডায়রিয়া হবার সম্বাবনা থাকেল।
এম্পোলিয়াম দিলে বি১ এর শোষণ কম হয় কারণ ২টির গঠন একই হবার জন্য এবং এম্পোলিয়ামের পরিমাণ বেশি ফলে,তাছাড়া ২টি একই জায়গা দিয়ে ঢুকার কারণে বি১ এর সুযোগ কম তাই বি১ এর ঘাটত হয়।এতে খাবারের মেটাবলিজম কম হয়ে রুচি কমে যায়।
টল্টাজুরিলের কারণে ইন্টেস্টাইনের লাইনিং পুরু হয়ে যায়,ডাইজেশন ও এব্জরশন কম হয় ফলে ওজন কমে যায়।
সিংগেল সালফার ড্রাগ গাট এক্টিভ আর কম্বাইন্ড ড্রাগ গাট এক্টিভ এবং সিস্টেমিক ২ ভাবেই কাজ করে।
সাবক্লিনিকেল রুপে কি কি ডিজিজ হতে পারে।
১।কক্সি
নেক্রোটিক এন্টারাইটিস
আই বি ডি
এ আই
সালমোনেলা
মাইকোপ্লাজমা
এন ডি
চিকেন ইনফেকশাস এনিমিয়া
৯।আই এল টি
সেরোটাইপ/সেরোবার ও স্টেইনঃ
স্টেইন থাকে সংখ্যক আর সেরোটাইপ থাকে কম যেমন করাইজার সেরোটাইপ ৩টি এ বি ও সি
কিন্তু স্টেইন এ তে ৫টি
বি তে ২টা
সি তে ৩টা
স্টেইন হল সেরোটাইপের শাখাপ্রশাখা।সেরোটাইপ হল গাছ আর স্ট্রেইন হল ডাল পালা
১টা সেরোটাইপ কয়েক টা স্টেইনের বিরুদ্ধে এন্টিবডি /প্রতিরোধ করতে পারে।
সিকামঃ
এখানে আনডাইজেস্টেড কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন মেটামলিজম হয়।তাছাড়া ইউরিক এসিড ও ইউরিয়া থেকে থেকে এমোনিয়া হয়।
সালফার মেটাবলিজম হয়ে হাইড্রোজেন সালফেট হয়।
আন ডাইজেস্টেড প্রোটিন থেকে এমোনিয়া ও হাইডড়োজেন সালফেট হয়।
কার্বোহাইড্রেট থেকে ভোলা টাইল ফ্যাটি এসিড(এসেটেট,প্রোপাইয়োনেট,বিয়োটেরেট) তৈরি হয়।
অর্গানিক এসিড ও প্রবায়োটিক এসিড সিকামের মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণ করে।
সিকামে ক্লোস্টিডিয়াম নরমালি থাকে।
###
প্রতি কেজিতে এনার্জি ৩০ কিলোক্যালরি বাড়ানো হলে ১% হারে খাবার কমবে আর ফ্যাট ১% বাড়ানো হলে এফ সি আর দেড়% বাড়বে।