ল্যাবরেটরি টেস্টঃ
মোরগ মুরগি ,পশুপাখি বা অন্যান্য যে কোন প্রাণীর শরীরের যে কোন অংগের নমুনা (যেমন রক্ত ,মূত্র,কফ,অন্তনালী,লিভার,স্প্লিন পায়খানা)অথবা এদের ব্যবহার্য্য যে কোন নমুনা (যেমন পানি,খাদ্য,মেডিসিন,ভ্যাক্সিন,বিভিন্ন সোয়াব)পরীক্ষাগারে পাঠিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় বা সুস্থতা নির্ণয় কে ল্যাবরেটরি টেস্ট বলে।
রোগ নির্ণয়ের জন্য কি কি ইমোনোলজিকেল টেকনিক আছে তা নিচে দেয়া হলো
১।আগারজেল প্রিসিপিটেশন টেস্ট
২।রেডিয়াল ইমোনোডিফিউশন টেস্ট
৩।এগ্লুটিনেশন(Aglutination) টেস্ট
৪।এইচ এ ও এইচ আই টেস্ট
৫।কমপ্লিমেন্ট ফিক্সেশন টেস্ট
৬।নিউট্রালাইজেশন টেস্ট
৭।ইলেক্টোফোরেসিস টেস্ট
৮।ফ্লোরোসেন্ট(Flurocent) এন্টিবডি টেকনিক
৯।ইমোনো পার অক্সিডেজ
১০।রেডিও ইমোনোএসে
১১।এনজাইম লিংক ইমোনোএসে(এলাইজা)
১২।পলিমারেজ চেইন রিয়েকশন
ল্যাব টেস্টের প্রয়োজনীয়তাঃ
পোল্ট্রি শিল্প আর কুঠির শিল্পের পর্যায়ে নেই,যথেস্ট বিকাশ হয়েছে ,প্রায় ৬০ লাখ লোক এই শিল্পের সাথে জড়িত।দারিদ্র দূরীকরণ এবং আমিষের চাহিদা পূরণে এই শিল্পের ভূমিকা অপরিসীম ।বিগত ২০ বছরে পোল্ট্রির সংখ্যা অনেক বেড়ে গেলেও রোগ নির্ণয় এবং খামার ব্যবস্থাপনায় তেমন কোন উন্নতি হয় নি।মোরগ মুরগি রোগ নির্ণয়,চিকিৎসা ,ভ্যাক্সিন সিডিউল প্রণয়ন,খাদ্য তালিকা প্রস্ততকরণ,খাদ্যের মান নির্ণয় এ এখনো অনেক পিছিয়ে আছি।
সারা পৃথিবীতে যেখানে ল্যাব টেস্ট করে সব করে আমরা এখনো পোস্ট মর্টেম দিয়ে চালিয়ে দিচ্ছি।খামারীরাও এ ব্যাপারে খুব একটা সচেতন নন।ফলে খামারীদের প্রায়ই সঠিক রোগ নির্ণয় করার জন্য ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়।
তবে এখন সরকারী এবংবেসরকারী পর্যায়ে কিছু ল্যাব হয়েছে এবং হচ্ছে যা ভাল লক্ষণ।
ল্যাব থেকে আমরা কি কি সুবিধা পেতে পারি
পোস্ট মর্টেম করে বিভিন্ন অর্গানের পরিবর্তন এবং হিস্টি নিয়ে কিছু রোগের সঠিক ডায়াগ্নোসিস সম্বব।
জীবাণূ কালচার করে ল্যাবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ জীবাণূ যেমন ই -কলাই,সালমোনেলা,পাস্তুরেলা,স্টেপ্টোকক্কাস,স্টেফাইলোকক্কাস,সিউডোমোনাস,সিগেলা প্রভৃতি জীবাণূ সনাক্ত করা যায়।
মাত্র ১৫ মিনিটেই প্লেট টেস্টের মাধ্যমে সালমনেলা ও মাইকোপ্লাজমা সনাক্ত করা যায়।
রক্ত নমুনা থেকে এইচ আই(হিমাগ্লুটিনেশন ইনহিবিশন) টেস্ট করে মুরগির রানিক্ষেত রোগে আক্রান্ত কিনা,এন্টিবডি টাইটার,ভ্যাক্সিন সিডিউল জানা যায়।
ইলাইজা(enzyme linked immuno sorband Assay) এই টেস্টের মাধ্যমে বাচ্চার ম্যাটারনাল এন্টিবডি জেনে ভ্যাক্সিন শিডিউল করা যায়,তাছাড়া রোগ নির্ণয়,ভ্যাক্সিনের কার্যকারিতা ও খামারে রুটিন মনিটরিং করা যায়।
মুরগির পায়খানা পরীক্ষা করে মুরগির কক্কিডিয়ার জীবাণূ বা সালমোনেলা দ্বারা আক্রান্ত কিনা জানা যায়।
এন্টিবায়োটিক সেনসিটিবিটি টেস্টের মাধ্যমে খামারে কোন এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্ট হয়ে গিয়েছে এবং কোন এন্টিবায়োটিক কার্যকরী হবে তা জানা যায়।
মুরগির খাবার ও পানি ল্যাবে পাঠিয়ে তা জীবাণূ দ্বারা আক্রান্ত কিনা তা জানা যায়।
ল্যাব টেস্টের অর্থ নৈতিক গুরুত্ব
আপাতদৃস্টিতে মনে হতে পারে টেস্ট করলে খামারীর কিছু টাকা খরচ হবে,ডিলারের কিছু মেডিসিন কম চলবে,ডাক্তার প্রেস্ক্রিপশনে বেশি মেডিসিন লিখতে পারবে না,মেডিসিন কোম্পানীর মেডিসিন কিছু কম চলবে।
এভাবে চিন্তা না করে অন্যভাবে চিন্তা করলে সবার লাভ হবে।
যেমন টেস্ট করে অল্প মেডিসিন লাগলেও মুরগি সুস্থ হলে ভাল প্রডাকশন দিলে খামারী বেশি লাভবান হবে,ডিলার প্রায় দেড় বছরের বেশি খাবার ও মেডিসিন বিক্রি করতে পারবে,ডাক্তার তার রোগী পাবে এবং দীর্ঘদিন সেবা দিতে পারবে,মেডিসিন ও ভ্যাক্সিন কোম্পানীর মার্কেট ভাল থাকবে।
১০০০ মুরগির জন্য সালমোনেলা,মাইকোপ্লাজমা ও টাইটার টেস্টের জন্য ১০০০টাকা খরচ হতে পারে কিন্তু যদি টেস্ট না করে চিকিৎসা করি তাহলে ৭০০০টাকা লাগবে।
রোগ নির্ণয় না করে চিকিৎসা দিলে মির্টালিটি বেশি হয় এবং ৩০০০টাকার জায়গায় ১০০০০টাকা খরচ হতে পারে।
অনেক সময় খামারীর সব শেষ হয়ে যেতে পারে।
রোগ সমূহ পরীক্ষা
সাধারণ রোগ পোস্ট মর্টেম এবং হিস্ট্রি
পরজীবী জনিত রোগ,কক্সিডিওসিস মল পরীক্ষা ও লাইট মাইক্রোস্কোপিক পরীক্ষা
সাল্মোনেলোসিস,মাইকোপ্লাজমোসিস রেপিড প্লেট এল্গুটিনেশন টেস্ট
ই কলাই,সাল্মোনেলা,স্টেপ্টোকক্কাস,স্টেফাইলোকক্কাস,
পাস্তুরেলা ,সিউডোমোনাস ব্যাক্টেরিয়া কালচার ও সেন্সিটিবিটি টেস্ট
এন ডি,আই বি ডি,আই বি,রিও,মাইকোপ্লাজমা,চিকেন এনিমিয়া,লিউকোসিস
খাদ্যের টক্সিন (আলফাটক্সিন,অর্ক্রাটক্সিন) এলাইজা
এন ডি,মাইকোপ্লাজমা, আই বি ,করাইজা এইচ আই
আই বি,এন ডি ,আই বি ডি ভাইরাস নিউট্রালাইজেশন(VNI)
এনসেফালোমাইলাইটিস এবং এ আই আগারজেল প্রিসিপিটেশন
ল্যারিংগোট্রাকিয়াইটিস,মারেক্স,আই বি,আই বি ডি,ই ডি এস,এ আই ফ্লোরোসেন্ট এন্টিবডি টেস্ট
এন ডি,আই বি ডি,এ আই রেপিড টেস্ট
এইচ আই টেস্টঃ
এই টেস্টের মাধ্যমে রোধ প্রতিরোধ ক্ষমতা কতটুকু তা জানা যাবে
৩দিন বয়সে বাচ্চার ম্যাট্যারনাল এন্টিবডি পরিমাপ করে টিকার সিডিউল করা যায় ফলে রানিক্ষেত হবার সম্বাবনা থাকে না।
টিকা দেয়ার কতদিন পর টেস্ট করতে হবে
লাইভ টিকা দেয়ার ২ সপ্তাহ পর (১০-১৫দিন পর)
কিল্ড টিকা দেয়ার ৩-৪ সপ্তাহ পর(২০-৩০দিন পর)
কিভাবে রক্তের নমুনা সংগ্রহ করতে হবে
১০০০ মুরগির জন্য ৮টি মুরগির রক্ত বা এক সেড থেকে ৮টি স্যাম্পল তবে সেডে মুরগি যদি ৩০০০ এর উপর হয় তাহলে প্রতি ৩০০০এর জন্য ৮টি স্যাম্পল দিতে হবে।যত বেশি নিবে তত ভাল তবে খরচ বেশি পড়বে/তবে হাজারে ৮টির বেশি লাগবে না।
মুরগির পাখার নিচের শিরা উইং ভেইন থেকে০.৫-১মিলি রক্ত নিতে হবে(যদি সাল্মোনেলা এন ডি টাইটার ও মাইকোপ্লাজমার টেস্ট করা হয় তাহলে ১ মিলি নিতে হবে।শীতের সময় সিরাম তৈরি হতে ১-২ ঘন্ট লাগে আবার গরমে ৩০মিনিট থেকে ১ঘন্টা লাগে।
৩দিন বয়সী বাচ্চার হার্ট থেকে সরাসরি রক্ত নেয়া যায়,সম্বব না হলে ১-২টি বাচ্চা ল্যাবে পাঠাতে হবে।
ল্যাবে শুধু সিরাম পাঠালেও হবে
রক্ত ভর্তি সিরিঞ্জ পাঠানো যাবে তবে সিরিঞ্জের মাথাটা সোজা বা কাত করে নিতে হবে
তবে তাপমাত্রা ৩০ডিগ্রি সেন্টিগ্রেট এর উপরে হলে নমুনা ল্যাবে পাঠাতে হলে বরফ ব্যবহার করতে হবে।
অনেকে প্রয়োজনে ফার্ম থেকে রক্ত নিয়ে আসে যেমন আমেনা পোল্ট্রি কেয়ার ,মরজাল,নরসিংদী।
রক্ত ল্যাবে পাঠানোর ৩ ঘন্টা পর রিজাল্ট পাওয়া যায়।
কেন এই টেস্ট করবেন
ম্যাটার্নাল এন্টিবডি জানার জন্য
সঠিক ভ্যাক্সিন চার্ট তৈরি করার জন্য
ভ্যাক্সিনের কার্যকারিতা জানার জন্য
ভ্যাক্সিন করার সঠিক সময় জানার জন্য
এলাইজা টেস্ট
এই টেস্ট করার জন্য উন্নত প্রযুক্তির রিডার মেশিন,সফটওয়ার এবং এবং দামী কিট বক্সের প্রয়োজন হয়।এই টেস্টের খরচ তুলনামূলক বেশি।
কি কি টেস্ট করা হয় তা উপরে দেয়া আছে।
তাছাড়া ব্রিডারে রিও,এনিমিয়া,লিউকোসিস এবং আই বি ডি, রানিক্ষেত, আই বি, বিগ লিভার ডিজিজ, আই এল টি, এভিয়ান নিউমো ভাইরাস, ই ডি এস,টার্কি রাইনোট্রাকিয়াইটিস, এনসেফালোমাইলাইটিস, এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা টাইপ এ,ইনফ্লুয়েঞ্জা ৫ ও ৯,মাইকোপ্লাজমা,সাম্মোনেলা (বি ও ডি গ্রুপ)কলেরা,সালমোনেলা টাইফিমোরিয়াম, টোটাল আলফাটক্সি্টফাটক্সিন বি১ এম ১,ডন ,টি ২,ফিমোনিসিন,অক্রাটক্সিন,ক্লোরাম্ফেনিকল,মেলানিন টেস্ট করা হয়।
টেস্ট কখন করাতে হবে
ম্যাটার্নাল এন্টিবডি জানতে ৩দিন বয়সের বাচ্চা
ভ্যাক্সিনের কার্যকারিতা জানতে
লাইভ টিকা দেয়ার ২সপ্তাহ পর
কিল্ড টিকা দেয়ার ২৫-৩০দি পর
রক্তের নমুনা এইচ আই টেস্টের মত
কেন এই টেস্ট করাবেন
রোগ নির্ণয় করতে
ব্রিডার মুরগি নিয়মিত সিরো মনিটরিং করতে
বাচ্চার ম্যাটার্নাল এন্টিবডি জানতে বিশেষ করে গাম্বোরোর
টিকার সিডিউল করতে
কত সময় পর রিজাল্ট দেয়া হয়
নমুনা ল্যাব আসার ৬ ঘন্টা পর
জীবাণু কালচার টেস্ট
জীবাণূ কালচার টেস্ট এমন একটি টেস্ট যার মাধ্যমে ফ্লকের জীবাণু আছে কিনা তা জানা যায়।এই ক্ষেত্রে বিভিন্ন সিলেক্টিভ মিডিয়া(প্যাথোজেন ফ্রি) এর মাধ্যমে প্রত্যেক জীবাণু আলাদা আলাদা ভাবে জানা যায়।
কি কি কালচার করা যায়
লিটার
পানি
খাবার
মুরগি
১দিনে বাচ্চা
কি কি উপকারে আসবে
লিটারে জীবাণুর উপর ভিত্তি করে প্রিভেন্টিভ প্রোগ্রাম করা যাবে
পানির জীবাণুর উপস্থিতি দেখে ,পানিতে কি কি মেডিসিন মিশ্রিত করতে হবে,তাছাড়া কি পরিমাণ মিশ্রিত করতে হবে তা জানা যাবে।
মুরগির জীবানূর উপর ভিত্তি করে প্রিভেন্টিভ প্রোগ্রাম করলে,জীবাণুর পরিমাণ কমিয়ে ফার্মের স্থায়ীত্ব বাড়ানো যায়।
১দিনের বাচ্চার কালচার করে জানা যাবে কি কি জীবাণু মায়ের কাছ থেকে বাচ্চাতে স্থানান্তরিত হয়েছে;
তাছাড়া খাবার কালচার করে জানা যাবে খাবারে কি কি জীবানূ বা টক্সিন আছে।
এন্টিবায়োটিক সেনসিটিভিটি টেস্ট
সেন্সিটিভিটি টেস্ট হলো কোন কোন এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করলে ফ্লকের দ্রুত রিজাল্ট পাওয়া যাবে তা নির্ণয় করা যাবে
কোন কোন রোগের ক্ষেত্রে রিজাল্ট পাওয়া যাবে
ব্যাক্টেরিয়াল রোগ এবং সেকেন্ডারী ব্যাক্টেরিয়াল রোগ
কোন কোন এন্টিবায়োটিকের টেস্ট করা যাবে
এনরোফক্সাসিলিন
সালফোনেমাইড
সিপ্রোফক্সাসিলিন
ট্রাইমেথোপ্রিম
নরফক্সাসিলিন
এমোক্সিসিলিন
ফ্লূমেকোইন
ডক্সিসাইক্লিন
স্টেপ্টোমাইসিন
অক্সিটেট্রাসাইক্লিন
জেন্টামাইসিন
কিভাবে নমুনা পাঠাতে হবে
মুরগি পাঠাতে হবে যেটিতে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে কোন এন্টিবায়োতিক দেয়া হয় নি।
জীবিত মুরগি হলে ভাল তবে সম্বব না হলে লিভার,কিডনি,স্প্লিন,হার্ট,ফুসফুস আলাদা করে বরফ দ্বারা প্যাক করে ল্যাবে পাঠাতে হবে।
কত সময় পর রিজাল্ট পাওয়া যায়
ল্যাবে পাঠানোর ৭২ ঘন্টা পর।
কতদিন পর পর টেস্ট করতে হয়
একটি ফ্লকে ৩-৪ মাস পর পর এন্টিবায়োটিক সেনসিটিভিটি টেস্ট করতে হয়।
প্রিভেন্টিভ ও ট্রিটমেন্ট প্রোগ্রাম করার জন্য অবশ্যই ফ্লকের এন্টিবায়োটিকের রেস্পন্স জনা দরকার নতুবা বার বার এন্টিবায়োটিক্স ফেল করলে ফ্লকের স্থায়িত্ব কমে যাবে।
সিরাম প্লেট এগ্লুটিনেশন টেস্ট
সালমোনেলা ও মাইকোপ্লাজমার উপস্থিতি জানার জন্য ২০-২৫দিন পর পর টেস্ট করা উচিত।
কত সময় পর রিজাল্ট পাওয়া যায়
১০মিনিট পর রিজাল্ট পাওয়া যায়।
ফিড টেস্ট
২ ধরণের টেস্ট হয় যেমন ১, জীবাণু পরীক্ষা ২।প্রক্সিমেট এনালাইসি বা পুস্টিমান পরীক্ষা।
কি কি জীবাণুর জন্য পরীক্ষা করা হয়-
ই- কলাই
সালমোনেলা
ছত্রাক
টক্সিন টেস্ট
কেন এই টেস্ট করাবেন
খাদ্যে জীবাণুর সঠিক মাত্রা জেনে সালমোনেলা বা ব্যাক্টেরিয়াল ডোজ দেয়া যাবে।
অতিরিক্ত সংক্রমিত খাবার বাদ দেয়া যাবে।
টক্সিনের পরিমাণ জেনে পরিমাণ মত টক্সিন বাইন্ডার দেয়া যাবে।
ল্যাবে খাদ্যের কি কি পুস্টিমান টেস্ট করা যায়?
আর্দ্রতা
ক্রুড প্রোটিন
ক্রোড ফাইবার
ক্রুড ফ্যাট
মোট ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস
কেন পুস্টিমান পরীক্ষা করাবেন
খাদ্যের সঠিক পুস্টিমান জানা যাবে ফলে ঠিক খাদ্য তালিকা বানানো যাবে
কিভাবে খাদ্যের নমুনা পাঠাতে হবে
২০ বস্তা থেকে ৫কেজি খাবার নিয়ে সেখান থেকে ৫০০ গ্রাম খাবার পাঠাতে হবে।
কত সময় পর রিজাল্ট পাওয়া যাবে
জীবানূ পরীক্ষার জন্য ২-৩দিন আর পুস্টিমান জানার জন্য ১-২দিন লাগে।
ল্যাবে ভ্যাক্সিন এবং ভ্যাক্সিনের কা্র্যকারিতা পরীক্ষা
বিভিন্ন স্ট্রেইনের ভ্যাক্সিনের টাইটার বিভিন্ন রকম।
আমাদের দেশে এফ স্ট্রেইন,মুক্তেশর,হিচনার বি১,লাসোটাও ভিজি/ভিএ স্টেইন।
ডিম পাড়া মুরগির ক্ষেত্রে টাইটার ৭ , ইলাইজা টেস্টে টাইটার ৬০০০-৭০০০ এবং সি ভি ৩০% এর কম হওয়া উচিত।টাইটার এর কম হলে মুরগি রোগে আক্রান্ত হতে পারে আবার টাইটার বেশি হলে টিকা দিলে টাইটার কমে যেতে পারে এবং ডিম কমে যাতে পারে।
আইচ আই টেস্টের ক্ষেত্রে সিভি% ১৩ এর নিচে থাকা ভাল বেশি হলে সমস্যা।