টিপস
টিপস

টিপসঃ ১১

 

টিপস

#ক্যাটেসু  বা তামাক বা সুপারি ফিতাকৃমির বিরুদ্ধে কাজ করে।

##

খোসা তৈরির জন্য পি এইচ ২-৩ থাকা উচিত যা রাতের বেলায় থাকে আর দিনের বেলায় গরমের জন্য বিশেষ করে গরমকালে  এলকালোসিসি হয় ফলে ক্যালসিয়ামের শোষণ ভাল হয় না।

##

ফার্মের চারপাশে হলুদ ও রসুনের ক্ষেত এবং নিম গাছের বেড়া থাকলে বাতাস বিশুদ্ধ রাখে।

খারাপ গন্ধ থাকে না।

হলুদ  ১কেজি /টন এন্টিব্যাক্টেরিয়াল হিসেবে কাজ করে আর রসুন ৫কেজি/টন এন্টিভাইরাল হিসেবে কাজ করে।

নিম পাতা রানিক্ষেত,গাম্বোরু ও পক্সের বিরুদ্ধে কাজ করে।

##

মুরগিতে এন্টিবায়োটিক দেয়ার পর ভিটামিন কে,বি১২ ও ফলিক এসিড নস্ট হয়ে যায় তাই পরে পানিতে ভিটামিন দিতে হবে।

ইরাইথ্রোমাইসিনের সাথে পি এইচ দিলে ভাল কাজ করবে না।( পি এইচ৪.৫ হলে)।

এজিথ্রোমাইসিন ৭ -৮দিন  দিলে ভাল জীবাণু মারা যায়।(ডিজ ব্যাক্টেরিওসিস হবে)

এলার্জির কারণে নাক ও চোখ দিয়ে পানি পড়তে পারে।।

একই এন্টিবায়োটিক ১০দিন বা এর  বেশি দেয়া ঠিক না এতে রেজিস্টেন্ট হবার সম্বাবনা থাকে এবং বিপদজনক ।

একটি এন্টিবায়োটিক সর্বোচ্চ  ৬-৭দিন দেয়া উচিত।প্রয়োজনে অন্য এন্টিবায়োটিক দেয়া যায়।

লো ডোজে এন্টিবায়োটিক দেয়া যাবে না প্রয়োজনে বেশি ডোজে দেয়া উচিত।

ডায়রিয়াতে এন্টিবায়োটিকের চেয়ে প্রবায়োটিক ভাল ।

টাইলোসিন আস্তে আস্তে এব্জশন হয়।

বিক্রি্র ২০দিন আগে টাইলোসিন ব্যবহার বন্ধ রাখতে হবে কারণ  এর রেসিডোয়াল ইফেক্ট পাখির টিস্যুতে থেকে যায় ফলে মানুষের এলার্জি,বমি ও ডায়রিয়া হতে পারে।

টাইলোসিন টক্সিক তাই হাতে গ্লোবস পড়ে নেয়া উচিত।পানিতে টাইলোসিন ঢালব,টাইলোসিনে  পানি ঢালা যাবে না।

ডি অয়েল রাইস ব্রান

ভাল হলে ২৫% দেয়া যায় কিন্তু  তুষ মিশ্রিত হলে ফাইবার বেশি হলে ১০% ব্যবহার করা উচিত। অক্সালিক এসিড বেশি হলে ক্যালসিয়ামে শোষণ কম হয়।ফাংগাস বেড়ে যায় খাবার বেশি খায় ডিমের সাইজ বড় হয়,এগ মাস বেড়ে যায় ফলে ডিম কমে যায়।

অনেকে মার্বেল পাউডার মিক্স করে এতে গাউট হয়,পাউট,রুচি কমে যায়।পাতলা পায়খানা হয় যদি তূষ মিক্স করে।

অনেকে রাইস পালিশ ও ডর্বে(DORB) ইউরিয়া দেয় প্রোটিন বেশি দেখনোর জন্য।

এনার্জি ২২০০ কিলো ক্যালরি কিন্তু ১৮০০ বাস্তবে পাওয়া যায়।

##

লাসোটা টিকা দিয়ে প্রাইাল)(১ম দেয়া যাবে না) করা যাবে না(৩০দিনের পরে দেয়া ভাল)

২টা রানিক্ষেতের কিল্ড টিকার মাঝে ৬০দিন গ্যাপ দিতে হবে

মিনারেলস সব আলাদা দিতে হয় কারণ ভিটামিনের সাথে দিলে অক্সিডাইড করে।

অক্সিট্রেসাইক্লিন অনেক দিন ৭ইনের বেশি দিলে ক্যালসিয়াম ডেফিসিয়েন্সি হবে

ফ্লোরোকোইনোলন (এনরো,সিপ্রো) ওভার ডোজ বা বেশিদিন দিলে লেমনেস হতে পারে

পানিতে টি ডি এস ১৫০০ পিপিএম এর বেশি হলে জীবাণুনাশক ও মেডিসিন ভাল কাজ করে না।

এন্টি কক্সিডিওস্ট্যাট (লাসালোসিড,নিকার্বাজিন) অভার ডোজে দিলে এফ সি আর বেড়ে যায়

কিল্ড ভ্যাক্সিন ঘাড়ে বা বুকে দিলে ভাল রিজাল্ট পাওয়া যায়(Good space for accomodation)

কৃমিনাশক সকালে দেয়া উচিত

৪০০০ এম জি(৪গ্রাম) ক্যালসিয়ামের ব্যব হার ৫০০ এম জি আন ডাউজেস্টেবল,৪০০ এম জি ইউরিন দিয়ে বের হয়ে যায়,হাড়ে কাজে ১০০ এম গি,খোসা তৈরিতে ১০০০ এম জি(১গ্রাম) কাজে লাগে।

ক্যালসিয়াম বেশি দিলে পেস্টি ভেন্ট হয়,গাউট,ডায়রিয়া হয়,খাবার কমে যায়, গিজার্ড ইমপ্যাকশন,

ফিসিসে যদি অতিরিক্ত পাথর আসে তাহলে বুঝতে হবে ক্যালসিয়াম ডাইজেস্ট হচ্ছে না এবং গিজার্ডে ক্যালসিয়াম কম সময় থাকতেছে।

ডিডিজিএস

প্রোটিন ৪২-৬২%

এনার্জি ২৫০০-৩৫০০

তবে কিছু মিক্সার থাকতে পারে তাই ভাল প্রডাক্টস কিনতে হবে।

বালি ৩-৮%

ফিদার৫%

পোল্ট্রি ম্যানুর ৫%।

ইউরিয়া ১-২%

#

তেলে/ফ্যাটে ফ্রি ফ্যাটি এসিড ৭-৮ এর মধ্যে থাকা উচিত বেশি হলে rancidity হয় এবং ই কলাই এর লোড বেড়ে যায়।

Please follow and like us:

About admin

Check Also

টিপস ৩৪(মেডিসিনের হিসাব)

ভি টি এস টিপসঃ ১০০০ প্রডাকশন লেয়ারের এক বেলার পানি মানে ১০০লিটার পানি।(২০ সপ্তাহের পর …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »
error: Content is protected !!