আমরা অনেক সময় বলে থাকি চিকিৎসায় কাজ হয়েছে বা কাজ হয়নি। আসলে মুরগির ভিতরে কি হচ্ছে ?আসল কাহিনী কি?
মুরগি মর্টালিটি ভাইরাসের স্ট্রেইনের উপর নির্ভর করে।তাছাড়া ব্যাক্টেরিয়াল ডিজিজের উপর এন্টিবায়োটিকের কাজ নির্ভর করে।সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আমাদের দেশে ৫০% এর ক্ষেত্রে এন্টিবায়টিকের দরকার নাই মানে তেমন কোন সমস্যা/রোগ না ।কিন্তু সবাই সেগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে এন্টিবায়োটিক/চিকিৎসা দিচ্ছে।এতে ডাক্তারদের সুনাম হচ্ছে কারণ এতে মুরগি মারা যায় না।খামারী মনে করে ডাক্তার ভাল চিকিৎসা দিয়েছে।নিয়ম হল প্রাথমিক স্টেজে রোগ নির্ণয় করা এবং সেই অনুযায়ী ভাল চিকিৎসা দেয়া।সেসব ক্ষেত্রেই আমরা বলতে পারি চিকিৎসা কেমন দেয়া হয়েছে এবং রিজাল্ট কি।আমাদের দেশে ২য় ও ৩য় স্টেজে গিয়ে রোগ নির্ণয় করা হয় যা অনেক ক্ষেত্রে খামারীর লস হয়ে যায়।১ম বা ২য় স্টেজে রোগ নির্ণয় করতে হবে।এক্ষেত্রে খামারী ও ডিলার সবাইকে দক্ষ হতে হবে।সবাই ভাইরাল ডিজিজ যেমন আই বি এইচ,গাম্বোরু,রিও,আই বি,গাউট,এইচ ৯এন ২,ভেলোজেনিক রানিক্ষেত,এইচ ৭ ,পক্স,মারেক্স,লিউকোসিস এসবের ক্ষেত্রে ভাল চিকিৎসা চায় বা এটাতে ভাল রিজাল্ট পেয়েছি বা ওটাতে রিজাল্ট পাইনি।এসব ভুল কারন কোন কিছুতেই তেমন কিছু হয় না।কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছুটা কাজ হয় মেইনলি সেকেন্ডারী ইনফেকশনের জন্য চিকিৎসা দেয়া হয়।