Breaking News
টিপস
টিপস

টিপস: ৪

#মুরগির বমির কারণ

গোলকৃমি,পচা খাবার,গরম,ব্যাক্টেরিয়াল ও ভাইরাল ইনফেকশন।

 

#লিভার সবুজ হবার কারণ ইনফেকশন,বাইল লিভার থেকে গল ব্লাডারে যেতে পারেনা।

 

#ভ্যালু এডেট ডিম: আয়রণ,ডি৩,ওমেগা,ই ও সেলেনিয়াম সমৃদ্ধ।

 

#মুরগি এক চোখে ঘুমায় আর অন্য চোখ জেগে থাকে।

 

#ব্রয়লারে রাত্রে আলো বন্ধ রাখলে এফ সি আর কমে।

 

#গরমে সোডিয়মা বাইকার্বোনেট,সি এবং ই বাড়িয়ে দিতে হয়।

 

# খাবারে আর্দ্রতা বেশি থাকলে খাবারের এ ,ডি , কে অক্সিডাইজ হয়।

খাবার পাত্রে খাবার বেশিক্ষণ থাকলে খাবারের ভিটামিন নষ্ট হয় তাই খাবারে BHA,BHK,Ethuxiquine দিতে হয়, না দিলে ভিটামিনের ঘাটতি হয়।

#বাচ্চার প্রস্তুতিঃ

গুড়,ইলেক্টোলাইট,চিনি,প্রবায়োটিক,এন্টিবায়োটিক।

ভিটামিন্স ,এ ডি ই, সি ৩-৫দিন দেয়া যায়।

 

#পেপার ৩ স্তর করে দিতে হবে তানাহলে পেপার ভিজে ফাঙ্গাস হবে।

 

#ক্রাম্বল ফিলে  আর্দ্রতা ১০% এর বেশি হলে বাচ্চা খাবার কম খায়।

 

# আই বি টিকার ৪০টার বেশি সেরোটাইপ আছে।

 

#ব্রয়লারে গ্রোথ বেশি  হবার কারণে ধকল পড়ে ফলে শ্বাস প্রশ্বাস জনিত রোগ বেশি হয়।

 

# গরমে ফ্যাট বেশি জমা হয় তাই ক্লোলিন বেশি দিতে হয়।

 

#ব্রয়লার ব্রিডারের বয়স ৫৫ সপ্তাহের বেশি হলে বাচ্চার ইমোনিটি কমে যায় তাই টিকার সিডিউল ৩-৪দিন আগে করতে হয় বয়স ৪৫-৫৫ সপ্তাহ হলে টিকা ৩-৪ দিন পরে দিলেও হবে।

#এফ সি আর

কবুতর ২

কোয়েল ২.৩

খরগোশ ২.৫

ব্রয়লার ১.৫

মাছ ১.১

ছাগল ৩

শুকর ৪

বিফ ক্যাটল ৫

টার্কি ২.২

 

#মাটিতে ও খাচায়  মুরগির ওজন একই আসে তফাত শুধু  এফ সি আরে।

 

#টি ডি এসঃ৫০-১৫০ স্বাভাবিক ,এর বেশি হলে এন্টিবায়োটিক ও পুস্টির ইফিকেসি কমে যায়।

 

# ব্রেস্ট মাসল ড্রাক(Dark) হলে ডিহাইড্রেশন

সাদা হলে হিট স্টেস

পিংকিশ হলে স্বাভাবিক

# ইস্ট হলো সিংগেল সেল

মস হলো সেল ওয়াল

# প্রোটিন বেশি দিলে হিট স্টেস পড়ে।

#ডি এল মেথিওনিন ব্রয়লারে দেয়া হয় আর এম এইচ এ মেথিওনিন লেয়ারে দেয়া হয়।

পিলেট ৮৫ডিগ্রি তাপমাত্রায় করা হয়,এম বি এম ১০০ডিগ্রি  সেন্ট্রিগ্রেট তাপমাত্রায়।

মোল্ড ১৭৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায় মারা যায়।

 

# কমার্শিয়াল লেয়ার থেকে দেশি মুরগি বেশি ইমোনিটি থাকে কারণ

এদের মায়ের ফিসিসের মাধ্যমে  প্রবায়োটিক খায়,জেনেটিক ফ্যাক্টর,এসিডিক ফিড খায়।আর লেয়ার খায় এল্কালাইন ফিড।

 

#ঝুঁটির পরিবর্তন এবং রোগঃ

নীলঃআবহাওয়া পরিবরতন হলে Erythrocytes circulation from brain is diverted.

Similarly e coli,AI,ND or other microbial diseases erythrocytes is diverted to ovary.

ঝুটি গরমঃ ভাইরাল ডিজিজ।

 

#Birds have emotion,fear and worries and reduced by dust bathing.

 

#মৃত্যুর সময় নির্ণয়ঃ

ক্রপে কিছু থাকেনা,গিজার্ডে খাবার থাকে এবং ইন্টেস্টাইনে (excreta) খাবারের কিছু অংশ থাকেঃ২-৩ ঘন্টা আগে মারা গেছে।

ক্ষুদ্রান্তে কিছু থাকেনাঃ ৬ ঘন্টা আগে মারা গেছে।

 

#বাচ্চা খাবার কম খায় কেন?

ইলেক্টোলাটের  ব্যালেন্স না হলে

খাবারের সাইজ বড় হলে,খাবার টাটকা না হলে,ফ্যাট বেশি হলে

পানি বেশি ঠান্ডা বা গরম হলে।

নাভি কাচা হলে

হ্যাচারীতে সমস্যা হলে

weight  of chicks is important but activeness is more important than body wt.

ব্রিডার ৪৫-৫০ সপ্তাহ হলে বাচ্চা ৪২-৪৫ গ্রাম হবে

কম বয়সের ব্রিডের বাচ্চা ৩৮-৪০গ্রাম হয় এবং ব্রুডিং তাপমাত্রা হবে ৩৪ডিগ্রি

বয়স্ক  মুরগির বাচ্চা ৪৭ গ্রাম হয় এবং ব্রুডিং তাপমাত্রা হবে ৩২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেট

৫% বাচ্চার ঠোট পানিতে চুবিয়ে দিলে ভাল হয় তাতে সহজে পানি খাবে।

বাচ্চার ইন্টেস্টাইন ডিভিলপ না তাই প্রোটিন সহজে  হজম করতে পারেনা কিন্তু শর্করা ভাল হজম করতে পারে।

yellow feather is replaced by white feather,0.2% protein of yolk is used for this.

 

#গলা লম্বা করে তাপ থেকে দূরে বসে থাকেঃতাপ বেশি

#ওয়ালের পাশে বসে হাপায়ঃবাতাসের চলাচল কম এবং কার্বনডাই অক্সাইড বেশি।

#বাচ্চা খাবার খাওয়ার পর ২.৫ ফুটের বেশি যায় না তাই খাবার ও পানির পাত্র আড়াই ফুটের মধ্যে রাখা উচিত।

#ব্রুডিং  এ বাচ্চা প্রতি 0.২ বর্গফুট জায়গা দিতে হয়।

#৮ ঘন্টা পর ৮৫% বাচ্চার পেঠ ভরা থাকে।

খাবার ১ম দিন ১২গ্রাম /বাচ্চা

২য় দিন ১৫গ্রাম

৩য় দিন ১৭গ্রাম এবং ৩য় দিনে ওজন হবে ৮০গ্রাম খাবার খাবে ৪৫ গ্রাম

পানি খাবে ঘন্টায় ১ এম এল।

#বাচ্চার তাপমাত্রা ১০৪-১০৫ডিগ্রি ,তাপ যদি বেড়ে যায় তাহলে কুসুম হতে আর্দ্রতা কমে কুসুমের ওজন ৮গ্রাম হতে ৬গ্রাম হয় এবং ওজন ৫-১০গ্রাম কমে যায়।

৭দিনে ওজন হবে ১৮০গ্রাম।

#রাত্রে তাপ কম হলে খাবার বেশি খাবে,প্রোটিন বেশি খেলে প্রোটিনের ক্যাটাবলিজম বেশি হয়,ধকল বেশি পড়ে এবং মারা যায়।

# ১০০০ লেয়ারের জন্য ডাইজেস্টেবল প্রোটিন (মিল্ক প্রোটিন, স্কিম মিল্ক বা  কেজিন ৩০০গ্রা্‌ম , সাথে ৫০০গ্রাম গ্লোকোজ দিলে ভাল রিজাল্ট পাওয়া যায়।)

#লেয়ারের জন্য এনার্জি ২২৫-২৪০ কিলোক্যালরি/দিন/লেয়ার।

#লিটারের তাপমাত্রা ২৮-২৯ডিগ্রি রাখা উচিত কারণ বাচ্চা ১৪দিন পর্যন্ত তাপ মেইন্টেইন করতে পারেনা,তাই লিটারের মাধ্যমে তাপ মেইন্টেইন করে।

#ব্রয়লার বাচ্চা ৩-৪% মারা যায় ৭দিনে কারণ ই কলাই,পলোরাম,গাউট।

#১৪দিনে হয় আই বি ডি ,খাবার কম খায় তাই এন্টিকক্সিডিওস্ট্যাট কম খায় ফলে ১৬-১৮ দিনে আমাশয় হয় ,২৫দিনে হয় পাতলা পায়খানা,পরে হয় লিচি ডিজিজ বা আই বি এইচ।

#খাবারে ফাঙ্গাস ও  অনিরাপদ পানিই নিরবঘাতক।

#জেনেরিক সল্ট ১০০% পিউর না

নিওমাইসিন ৭১% পিউর

সিটিসি  ১৫%

ও টি সি ৮০%

ফ্লোরফেনিকল ৮০%পিউর।

ফার্মে সাপ,বিড়াল,ইদুর,বেজি  আক্রমণ করলে বা বিদ্যুৎ না থাকলে কি হয়ঃ

সাপ আক্রমণ করলে বাচ্চা বিভিন্ন জায়গায় জমা হয় কিন্তু আক্রান্ত বা ক্ষতি হয় না।

বেজি বা নেউলে আক্রমণ করলে গলা কাটা বা গলা বিহীন বাচ্চা পাওয়া যায়।

বিড়াল আক্রমণ করলে বাচ্চার গলা থাকেনা।

ইদুর আক্রমণ করলে বাচ্চার সংখ্যা কমে যায় এবং গর্তের আশে পাশে বাচ্চার পা পাওয়া যায়।

বিদ্যুৎ না থাকলে বাচ্চা কণারে জমা হবে।

 

 

 

Please follow and like us:

About admin

Check Also

টিপস ৩৪(মেডিসিনের হিসাব)

ভি টি এস টিপসঃ ১০০০ প্রডাকশন লেয়ারের এক বেলার পানি মানে ১০০লিটার পানি।(২০ সপ্তাহের পর …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »