মোড অফ একশন:এনজাইম,এসিডিফায়ার,প্রবায়োটিক,এন্টিমাইকোটক্সিন,কিডনি ও লিভারটনিক,রেস্পিরেটরি,স্টিমোলেন্ট,জীবানোনাশক এবং ভাইরাস.

মোড অফ একশন:এনজাইম,এসিডিফায়ার,প্রবায়োটিক,এন্টিমাইকোটক্সিন,কিডনিটনিক,রেস্পিরেটরি,স্টিমোলেন্ট,জীবানোনাশক এবং ভাইরাস

মোড অফ একশন

 ১।এনজাইম

সাবস্টেট যদি সুক্রোজ( গ্লোকোজ এবং ফুকট্রোজ এর কম্বিনেশন)হয় তাহলে এনজাইম এর এক্টিভ সাইটের সাথে মিলিত হয়ে কমপ্লেক্স গঠন করে. এই কমপ্লেক্সের সাথে পানি মিশে ফলে এতে স্টেস পরে যাতে গ্লোকোজ এবং ফুক্ট্রোজ আলাদা হয়ে যায়.পাশাপাশি এনজাইম আলাদা হয়,পরবরতিতে অন্য কোন সাবস্টেটের সাথে মিলিত হওয়ার জন্য।

কোন এনজাইম কোন সাবস্টেটকে ভাংগে:
সেলুলোজ: ফাইবার ভেংগে গ্লোকোজ করে।
জাইলানেজ: গ্লোকোজকে গেলাক্টোরুনিক এসিড এবং জাইলানকে জাইলোজ করে.
বিটা গ্লোকানেজ: কারবোহাইড্রেটের ( গ্লোকান্স)উপর কাজ করে.
আল্ফা এমাইলেজ:স্টাসকে গ্লোকোজ এবং মাল্টোজ করে।
প্রোটিয়েজ:প্রোটিনকে পেপ্টাইডস এবং আমাইনো আসিড করে।
পেক্টিনেজ:পলিস্যাকারাইডের ( সয়াবিন্স)উপর কাজ করে

 ২।ফাইটেজ:

বিভিন্ন মিনারেল যেমন ক্যালসিয়াম,জিংক,ম্যাগ্নেসিয়াম এবং আয়রন ফাইটেটের ( সল্ট অফ ফাইটিক এসিড)সাথে বাইন্ড করে থাকে ফলে মুরগির কাজে লাগেনা,এই ফাইটেজ এনজাইম ফসফরাসকে খাবার থেকে সহজলভ্য করে যা মিনারেল গুলাকে মুক্ত করে দেয় এবং শরীরের কাজে লাগে.

তাছাড়া এন্টিবায়োটিক,মেথিওনিন এবং লাইসিনের শোষন বেড়ে যায়.

 ৩।(immunosuppressive virus)

Virus.                     Act on
1.IBD.              Destroy B L of bursa & P P.

2 Mareks .       B & T lymphocyte

3.C I A.            B &T lymphocytes

4.ND.              Macrophage & Trachea

5.A I.               Macrophage & Trachea.

6.Reovirus.    B lymphocyte.

note :

L :lymphocyte,
P P:peripheral population
C I A : Chicken infectious anaemia.

৪। জীবাণূনাশক.

বিভিন্ন জীবানুনাশক বিভিন্নভাবে কাজ করে কিন্তু কমন পদ্ধতিটা হল
They cross permeable of bacterial wall by osmosis & disturb metabolism of bacteria by protein denaturation & bacteria is killed.

In virus hamper protein synthesis.

1.Formaline :destroy cellwall

2.Chlorine:killed R N A of mycoplasma.

3.Glutaradehyde: #Crosslinking of peptydoglycan in bacterial cellwall.
#inactivation of cellwall enzyme.

4.Quaternary compound :act on cellmembrane.

5.Iodine: coagulating proteins present in cellmembrane & cytoplasm of pathogens.

6.Non ionic surfactant acts on cellmembrane causing a loss of structural organism & integrity.

7.N alky-dimethyl -ammonium chloride:act on Bacteria,protozoa & Virus.

Bacteria
#.neutralize charge cation combines with anionic phospholipids of cell.
#.alteration of chemical semipermeability causing breaks in the cellmembrane.
#.plasmolysis.

Virus:
#.It produce an irreversible damage in the capsid.It produce a proteic denaturilization & destroy protein links on the capsid.

Without capsid (non enveloped))
proteic denaturalization at RNA core.

Fungus:
It stops the action of the proteolytic enzyme in fungus wall by a chemical & morphological denaturalization.

৫:Respiratory Stimulant:

1.Alkalizers: help to break up H2CO3 & realease excess CO2 out.

2.Amononitrogen: liquidizes & clears the mucus clogging brings about urinary acidifications & also helps in breaking down the accumulated H2Co3 to expel out more of co2.

3.Urinary acidifiers: fight the acidosis that has already set in by excreting out more of acid ions.

4.Buffers: play a potent supportive role in restoring the ionic & ph balance of the body.

মিউকোকাইনেটিক্স

সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদির সাথে জড়িত  অতিরিক্ত মিউকাস। তাই এন্টিবায়োটিকের পাশাপাশি অবশ্যই মিউকাস দূর করার ওষুধ প্রয়োগ করতে হয়। এটি ধকল দূর করে,প্রডাকশন ভাল রাখে এবং মর্টালিটি কমায় ।যেসব ড্রাগ মিউকাস দূর করতে সহায়তা করে তাদেরকেই #মিউকোকাইনেটিক্স বলে।

মিউকোকাইনেটিক্স গুলো নিম্নরূপ

১.মিউকোলাইটিক এজেন্টস : এরা মিউকাসের কেমিকেল বন্ডগুলো ভেংগে করে মিউকাসকে পাতলা করে এবং ভিস্কোসিটি কমায় ।  ফলে মিউকাস সহজে বের হয়ে যায়। যেমন, Ambroxol, Bromhexine ইত্যাদি। এদের মাঝে পোল্ট্রিতে  বেশি ব্যবহৃত হয় .ব্রোমোহেক্সিন  Mucospel, Bromazone ।

২. ব্রংকোডাইলেটর : এ্টি Bronchi ও Bronchiole এর muscle রিলাক্স করা এবং এভাবে Dilate করে airway passagae সহজ করা।  মিউকাস বেশি জমে  যদি শ্বাসনালী অবরুদ্ধ হয়ে যায় তখন এটি শ্বাসপ্রশ্বাস ঠিক রাখে।  যেমন ঃ সাল্বিউটামল ও লেভোসাল্বুটামল  ( Brodil, Brodil Levo )

৩. Expectorant 🙁 এক্সপেক্টোরেন্ট )  এরাও  মিউকাসকে পাতলা করে শ্বাসনালী থেকে  বের করে দেয়া। এদের মেকানিজম আলাদা। এরা মিউকাসকে তরল করে Hydration (হাইড্রেশনের মাধ্যমে) এর মাধ্যমে। এতে করে মিউকাসের পরিমাণ বাড়লেও তার ভিস্কোসিটি কমে যায়। ফলে পাতলা মিউকাস সহজে বের হতে পারে।   যেমনঃ মেন্থল।

৪. Respiratory Stimulant : এরা মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারে কাজ করে এবং respiration বৃদ্ধি করে। যেমন ডক্সাপ্রাম,থিওফাইলিন

৫. Surfectants : এ্ররা মিউকাস এর surface tension কমা্য।

পোল্ট্রিতে ২ ধরণের প্রডাক্টস আছে

১।রেস্পিরেটরি এসিডোসিস দূর করার জন্য

মুরগীর Respiratory Acidosis কি?
মুরগীর শ্বাসনালী যখন মিউকাস দ্বারা ব্লক হয় তখন অক্সিজেন সরবারহ  ব্যাহত হয়  এবং অতিরিক্ত কার্বনডাইঅক্সাইড বের হতে না পেরে পানির সাথে বিক্রিয়া করে তৈরী করে কার্বনিক এসিড (H2CO3). একেই Respiratory Acidosis বলা হয় যার কারণেই মুরগী আরো বেশি অবসাদগ্রস্ত ও দূর্বল হয়ে পড়ে। এটির চিকিৎসার জন্যই Respiratory Stimulants ব্যবহার করা হয় ।

যার  মধ্যে নিচের উপাদান গুলি থাকে।

#Aminonitrogen :  মিউকাস তরল করে এবং মিউকাস ক্লগ দূর করে, urinary acidification ঘটায় এমনকি কার্বনিক এসিডকে ভাঙ্গতেও সহায়তা করে।
# Buffers : শরীরের ionic এবং পি এইচ ব্যালেন্সকে ঠিক করে ।
#Alkalizer : এটি কার্বনিক এসিডকে ভেঙ্গে CO2 কে বের করে দেয়।
# Urinary Acidifiers : বেশি বেশি এসিড আয়নকে আউট করে দেয়।

Res-sol, Respiron

২।Menthol ও Eucalyptus oil এর প্রিপারেশন

এর সাথে  Bromhexine, Vitamin A ইত্যাদি যুক্ত থাকে।

Menthol : এটি একটি expectorant এর কাজ করে। তাছাড়া শ্বাসনালীর জ্বালাপড়া কমাতে সহায়ক।

Eucalyptus oil : এটি কার্যকর mucolytics এবং primary antiinflammatory ওষুধ হিসেবে কাজ করে।

Unithol, Menth-A, Pulmocare,Arolief etc

৬।Kidney tonic(poultry).

1.Butyric acid:reduce the changes of kidney damage caused by pathogens.

2.Aminonitrogen: stimulate type 4 hypersensitive reaction in system & to increase C M I,hence increase resistance & less damage to kidneys

3.Nephromodulator :

improve physiological functioning capacity of the renal system .

4.potassium chloride & citric acid :act as buffer which not only maintain ph but also act as source of diuretics to enhance urine output.

5.sodium fluride: is kidney stimulant.

৭। Antimycotoxin.

1.Absorbtion.

polar functional group Aflatoxin deactivated due to specific fixation to absorbing compound in antimycotoxin.

2.Enzymatic decomposition:

biological constituent capable degrading Zearalenon by breaking up functional group.

Hydrolysis of ester compound at Zearalenon.

3.Microbial proliferation

BBSH produce enzyme able to degrade 12,13 epoxy group in Trichothecens (DON,T -2).

Other activity competitive exclusion BBSH 797 prevents pathogenic bacteria from setting in G I T.

4.phytogenic activation:

Hepato protective effect like antioxidative activity & anti inflamation (IL 6)

5.Immune support:

Activate macrophage & inhibit production of IL 6 & TNF alpha

6 Ph reduction

7.Microbial antagonism.

৮। Acidifier.

1.Acidifier enter the pathogenic bacterial cytoplasm .
2.Release H ion
3.Reduced PH of cytoplasm which is not suitable for bacteria.
4.Bacteria try to neutralized the cytoplasmal acidic environment by using own energy.
5.At last,pathogenic bacteria loss all energy & death.
6.Acidifier helps to grow beneficiary bacteria & produced lactic ,propionic,butyric acid.

৯।প্রবায়োটিক

1. Acidification of gut by produciong lactic acid

2. production of antimicrobial substance, acidophilin, lactobacilin
3. competition with pathogenic bacteria for space & nutrient

4 Modulation of immune system by producing T lymphocytes,CD+ cells,interlukines,cytokines,Nkcells& antibody.

5.By producing enzymes,lysozymes,amylase,protease,lipase

১০।লিভার টনিক

লিভার টনিকের কাজ

সাইনারিনঃহেপাটোপ্রটেক্টিভ,এন্টিব্যাক্টেরিয়াল এবং পিত্ত তৈরি করে।

কার্নিটিনঃফ্যাটি এসিড হতে এনার্জি তৈরি করে।

ডি এম মেথিওনিনঃ

লিপোট্রপিক কম্পাউন্ড যা লিভার ও কিডনির কার্যকারিতা বাড়ায়।

ক্লোরিন ক্লোরাইডঃ

লিভারের বিভিন্ন এঞ্জাইম তৈরি করে,মিথাইল ডোনার,লিভারের ক্ষতিগ্রস্থ টিস্যকে রিপেয়ার করে।

ম্যাগ্নেসিয়াম সালফেটঃ

টক্সিন দূর করে,খাদ্য পরিপাক ও শোষণে কাজ করে।

সর্বিটলঃ

অস্মোটিক,ল্যাক্সাটিভ,ডাইইউরেটিক এবং ফ্যাট দূর করে।