ব্রুডিং মুরগির ভবিষৎ জীবনের ভিত্তি,ব্রুডিং এর উদ্দেশ্য,ভাল মুরগির বাচ্চার বৈশিষ্ট্য,সুস্থ মুরগির বাচ্চা কি করে,দেখুন বিস্তারিতঃ
কৃত্রিম বা প্রাকৃতিকভাবে বাচ্চা মুরগির তাপায়ন,বাতাস চলাচল,খাবার,পানি এবং সর্বোপরি ভালো আরামদায়ক ব্যবস্থার নামই ব্রুডিং.
সাধারনত ১-৩ সপ্তাহ বাচ্চার ব্রুডিং করা হয়.বাচ্চা অবস্থায় মুরগি তাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা কারণ তাপ নিয়ন্ত্রনকারী অংগ গুলি পরিপূর্ণতা পায়না.
বাচ্চা মুরগির নরমাল তাপমাত্রা ১০৩'(৩৯ডিগ্রী সেন্টিগেট) এবং বয়স্ক মুরগির তাপমাত্রা ১০৬’ ফারেনহাইট.(৪০-৪১ডিগ্রি)
ব্রুডিং ঘরে লিটারের সঠিক তাপমাত্রা ২৯-৩১’ সেন্টিগেট এবং আর্দ্রতা ২০-২৫%.
লিটারের উচ্চতা তুষ হলে ৩-৪”(ডিপ লিটার) নরমালি গরমে ১ইঞ্চি আর শীতে ২ইঞ্চি
শীতে ৩-৪ ইঞ্চি আর গরমে ২ ইঞ্চি(তবে ১ ইঞ্চি হলে লিটার ভাল শুকনা থাকে)
কাঠের গুড়া হলে ২”
বাচ্চার কাটুন সেডের ভিতর ৩০মিনিট রেখে তারপর বাচ্চা ছাড়তে হবে।
ব্রুডারের তাপমাত্রা
১ম সপ্তাহ ৯৫’ ফারেনহাইট
২য় ৯০’
৩য় ৮৫
৪থ ৮০
৫ম ৭৫
৬ম ৭০’ ডিগ্রি ফারেনহাইট
তাপমাত্রা বুঝার জন্য ইচ্ছে হলে থার্মোমিটার ঝুলিয়ে দিতে হবে বাচ্চার মাথা থেকে ২ইঞ্চি উপরে।
আপেক্ষিক আর্দ্রতা
১ম সপ্তাহ। ৪০-৫০%
২য় ৫০-৬০%
৩য় ৬০-৭০%
আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৬০% এর বেশির ক্ষেত্রে প্রতি ৫% এর জন্য ১ডিগ্রি সেন্টিগ্রেট তাপমাত্রা কমাতে হবে।
বাচ্চা ফুটানোর ক্ষেত্রে আদর্শ আর্দ্রতা ৭০-৮০%
বাচ্চা পরিবহণের সময় ৭০%
প্রডাকশন মুরগির জন্য মিনিমাম ৪০%।
আপেক্ষিক আর্দ্রতা বেশি হলে এমোনিয়া গ্যাস বেড়ে যায় এবং বাচ্চা শ্বাসনালীর রোগে আক্রান্ত হয়।
আর্দ্রতা বেশি হলে কমানোর জন্য সেডের ভিতর চুনের বস্তা রেখে দিতে পারি।এতে আর্দ্রতা টেনে নিবে।
আর্দ্রতা কম হলে কিছু পাত্রে পানি রেখে দিতে হবে।
আপেক্ষিক আর্দ্রতা কম হলে
ডিহাইড্রেশন হয়।
বাচ্চার ভেন্ট আঠালো হয়
ঠোকরা ঠুকরি বেড়ে যায়
পালক কম উঠে
ধূলার পরিমাণ বাড়ে।
বাচ্চা কস্ট অনুভব করে।
তাপ কম হলে আর্দ্রতা বেশি হবে।
আর্দ্রতা কমে গেলে পানির স্প্রে করতে হবে সেডে বা পাত্রে পানি রেখে দিতে হবে।
ব্রুডিং এর উপকরণ(৫০০ মুরগি)
১.চিকগার্ড
বাচ্চা যাতে নির্দিষ্ট জায়গায় আবদ্ধ থাকে এবং উপযুক্ত পরিবেশ পায়.
লম্বা ৩০-৩৫ ফুট তবে ৪২ফুট হলে ৫দিন পর চিক গার্ড রেখে জায়গা বাড়িয়ে দেয়া যায়,ব্যাস ১০-১২ফুট,
উচ্চতা গরমের সময় ১.৫ফুট,শীতের সময় ২.৫ ফুট,ক্ষেত্রফল ১১৩ বর্গফুট,প্রতি বাচ্চার জায়গা ০.২১৮ বর্গফুট (১ম সপ্তাহ).
৭দিন পর দ্বিগুণ জায়গা লাগবে।
৭-১০দিন পর চিকগার্ড তুলে দেয়া যায়।
১৪দিন পর তিনগুণ (লেয়ারের জন্য ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত )
২১-৫৬ তম দিন ০.৭৫ বর্গফুট প্রতি বাচ্চার জন্য,
৫৭(৯ সপ্তাহ)দিন থেকে ১২সপ্তাহ :১ বর্গফুট প্রতি মুরগির জন্য,
১৩-১৬ সপ্তাহ ১.৫ফুট,
প্রডাকশনের জন্য লিটারে/মাচায় পালন করলে
১৭ সপ্তাহ থেকে সব জায়গা
ডিপ লিটার/লিটার হলে ১.৮-২ বর্গফুট
এবং মাচায় হলে সাদা মুরগি১.৫- লাল মুরগি ১.৭ বর্গফুট
সাদা হলে কম আর বাদামী হলে জায়গা বেশি লাগে।
ব্রয়লার মুরগি ২-৩ সপ্তাহ পর সব জায়গা দিয়ে দিতে হবে।
লেয়ার মুরগি ইচ্ছে করলে ৪-৮ সপ্তাহ পর সব জায়গা দিতে পারবেন
ব্রুডার থেকে ২.৫-৩ ফুট দূরে চাটাই,তারের জাল বা হার্ডবোড দিয়ে চিকগার্ড দেয়া হয়.
২.হোবার : তাপ যাতে উপরের দিকে না যায়।
ব্যাস ৫ ফিট
৩.লিটার
১ম ১১০-১৫দিন তুষ দেয়া ভাল(ব্রয়লার ও সোণালী০।লেয়ার হলে তুষ দিতে হবে।
তুষের উপর চালার চট ৭দিন রাখলে মুরগি অনেক ভাল থাকবে এবং রোগ কম হবে।
৪ ব্রুডার :মুরগির ঘরের তাপের উৎসকে ব্রুডার বলে.
বৈদ্যুতিক হিটার,বালব,কেরোসিন বাতি,কাঠের গড়া,ইনফ্রারেড বাল্ব এবং গ্যাস ব্রুডার দিয়ে ব্রুডিং করা হয়.
ব্রুডারটি ৩ফুট উপরে দিতে হয় বা তাপের প্রয়োজন অনুযায়ী কম বেশি হতে পারে,ব্রুডারের সাইডে থার্মোমিটারটি ঝুলিয়ে দিতে হয়।
গ্যাস ব্রুডার দিয়ে ১০০০ মুরগি এক সাথে ব্রুডিং করা যায়.
৫.বালব:
গরমের সময় প্রতি মুরগির জন্য ২-৩ ওয়াট(গরমের উপর নির্ভর করে কম বেশি হবে)
কিন্তু শীতের সময় দুই থেকে তিন গুন লাগতে পারে,আবহাওয়ার উপর নির্ভর করবে.
গরমের সময় ২০০ ওয়াটের বাল্ব ব্যবহার করা ঠিক না।এতে স্টেস বেশি পড়ে।
৬.খাবার পাত্র:
প্রতি বাচ্চার জন্য ৫০গ্রাম খাবার দেয়া উচিত প্রথম ২-৩ দিন যাতে সহজেই খাবার পেতে পারে.
বাচ্চা তার ওজনের ২০-২৫% খাবার খাবে যদি তাপ মাত্রা ঠিক থাকে।প্রতি ৩ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেট তাপমাত্রার জন্য ১০% পানি কম বা বেশি হবে।
পানি খাবে ওজনের ৪০-৫০গ্রাম.
এবং ৭তম দিনে ওজন হবে ১মদিনের ওজনের ৪-৫ গুন .
মৃত্যুহার ১ম সপ্তাহে ১% বেশি হবেনা
১তম সপ্তাহে এবং ২য় সপ্তাহে ১.৫% এর বেশি হবেনা.
প্রথম ২- ৩ দিন কাগজের উপর খাবার দেয়া হয়.কয়েক স্তরে পেপার দেয়া উচিত,প্রতিদিন ১-২ স্তর পেপার তুলে দিতে হবে।
৩০ ইঞ্চি লম্বা ১ টি পাত্র ৩০-৫০টি বাচ্চার জন্য.
বাচ্চা আনার পর পানি দিয়ে দেয়ার পর খাবার দিতে হবে.
কি মেডিসিন দিতে হবেঃ
প্রবায়োটিক প্রটেক্সিন ৫গ্রাম ১লিটার পানিতে মিক্স করে লিটারে,পেপারে স্প্রে করে দিতে হবে।তাছাড়া পানিতে দিতে হবে ১গ্রাম ১লিটারে ৪-৫দিন।
সি
গ্লোকোলাইট
মেগাভিট ডাব্লিউ এস ১গ্রাম ৬লিটারে ৩-৪দিন
যদি দরকার হয় এন্টিবায়োটিক দেয়া যায়।নরমালি লাগে না।
খাবার
খাবার হিসেবে লেয়ার হলে লেয়ার স্টাটার বা প্রি স্টাটার বা চিকব্রুস্ট বা ভুট্টার দানা বা সুজি দেয়া যায়।ব্রয়লার হলে ব্রয়লার স্টাটার ।
তবে দেশে ৯৯% লেয়ার খাবার দেয়।
ভুট্টার দানা দেয়ার নিয়ম হল
১ম দিন ১০০%
২য় দিন ৫০% দানা ৫০% লেয়ার স্টাটার
৩য় দিন ২৫% দানা ৭৫% লেয়ার স্টাটার
৪থ দিন থেকে লেয়ার স্টাটার.
অনেকে ব্রয়লার স্টাটার খাওয়ায় তারপর লেয়ার স্টাটার খাওয়ায়.
কোন কোন কোম্পানির প্রিস্টাটার আছে.
এটাও চলে.
ব্রয়লার খাবার ৭ দিনের বেশি দেয়া ঠিক নয়।না দিলেও সমস্যা নেই।
৭.পানির পাত্র:
১ম ২৪ঘন্টায় প্রতি মুরগি ২৪ এম এল পানি পান করা উচিত.
২লিটার ধারন ক্ষমতা ১টি পাত্র ৫০টি বাচ্চার জন্য
১ম সপ্তাহে
১ম দিন ৫০গ্রাম চিনি প্রতি লিটার পানিতে (গুড় দেয়া ভাল)
২য় দিন থেকে ১০গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে ৫ দিন.
পানিতে ১ দিন প্রবায়োটিক দেয়া উচিত.
ভিটামিন সি ১গ্রাম ৩লিটার পানিতে ৩- ৫দিন।
গ্লোকোজ ৫০গ্রাম ১লিটার পানিতে ১-২দিন
স্যালাইন ২ দিন।
এন্টিবায়োটিক লাগলে ১দিন পর থেকে দেয়া যায়.
যদি বায়োসিকিউরিটি ভাল না হয় ,সেড পুরাতন,ফার্ম ঘন এবং বিভিন্ন বয়সের বয়সের মুরগি পালন করা হয় তাহলে ব্রুডিং এর ১ম দিন থেকে এন্টিবায়োটিক দেয়া যেতে পারে।
ক.তাপমাত্রা
ফ্লোর শুকনা হতে হবে কারন যদি ভিজা ফ্লোর থাকে তাহলে বাচ্চাদের শরীর থেকে অনেক তাপ বের হয়ে যায় ।
বাচ্চার শরীরে ডাউন ফেদার থাকে যা বাচ্চার তাপ ধরে রাখতে পারেনা.
র্যাডিয়েশন এবং কনডাকশনের মাধ্যমে তাপ বের যায়.
বাচ্চা আসার ১দিন আগে ব্রুডার জ্বালিয়ে ঘরের তাপমাত্রা ৩০’ সেন্টিগেট করে রাখতে হবে.
কতক্ষণ আগে ব্রুডার জ্বালাতে হবে তা নির্ভর করে এরিয়া,বাহিরের তাপমাত্রা এবং সিজনের উপর.
২৪ ঘন্টায় বাচ্চা প্রায় ১-২ গ্রাম ময়েসচার হারায় যা কুসুমের মধ্যে থাকে.
ঠান্ডায় বাচ্চারা জড়াজড়ি করে বা খাবার থেকে তৈরিকৃত তাপ দিয়ে শরীরের তাপ বজায় রাখে.
ফলে এফ সি আর কমে যায়.
আবার অতিরিক্ত গরমে বাচ্চা হাপায় এবং কম খায়,ফলে ৫-১০গ্রাম ময়েসচার হারায় প্রায় ২৪ ঘন্টায় এবং ডিহাইড্রেশন হয়.
উপযুক্ত তাপমাত্রায় ভাল ইমুনিটি তৈরি হয় এবং স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
কম তাপমাত্রায় রোগের প্রতি সেনসিটিভ হয় এবং ইমুনিটি ভাল হয়না।
কেয়ারটেকারের জন্য যে তাপমাত্রা বেশি মনে হয় সেই তাপমাত্রাই বাচ্চা মুরগির জন্য ভাল.
খ.বিশুদ্ধ বায়ু
ভ্যান্টিলেশন ভাল থাকলে তাপ সব জায়গায় সমান ভাবে থাকে এবং গ্যাস বের হয়ে যায়.
অক্সিজেন পরিমান ১৯.৫%
Co2 3000 পিপিএম এর কম
co এবং এমোনিয়া ১০ পিপিএম এর কম
ডাস্ট ৩.৪এম জি পার ঘন মিটার.
স্বাভাবিক co2 ৪০০ পিপিএম.
কার্বন ডাই অক্সাইড বেশি হলে বাচ্চা দেয়ালের পাশে চলে যায়.কারন সেখানে অক্সিজেন বেশি.
এমোনিয়া ২০পিপিএম এর বেশি হলে মানুষ বুঝতে পারে কিন্তু মুরগির জন্য ১০পিপিএমই ক্ষতিকর.
এগুলোর সাথে জীবানূ চলে আসে ফলে সি আর ডির জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়.
আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৭০% হলে( ৩য় সপ্তাহে) ডিহাইডেশন রোধ হয় এবং শ্বাসতন্ত্র ভাল থাকে,রোগজীবাণূ আক্রমণ করতে পারেনা.
ভাল মুরগির বাচ্চার বৈশিষ্ট্য:
১.গড় ওজন ৩৫-৩৮গ্রাম (লেয়ার) ৩৮-৪৫(ব্রয়লার)
২.লম্বা ১৭.৫ সে.মি।
৩.ওজন এবং আকৃতিতে সমান হবে।
৪.তরতরে,ঝরঝরে এবং শুষ্ক হবে।
৫.কিচিরমিচির শব্দ করবে।
৬.নাভীর চারিপাশ শুষ্ক এবং ডাউন ফেদারবিহীন হবে না.মানে পশম থাকবে
৭.ডাউনফেদার শুষ্ক, নরম এবং সমস্ত শরীরকে ডেকে রাখবে.কদ্ম ফূলের মত পালক গুলো ছড়ানো থাকবে।
৮.বাচ্চার আচরণ হবে সতর্ক মুলক এবং শব্দের প্রতি সংবেদনশীল
৯.পা এবং ঠোট কোকড়ানো এবং বাকা হবে না।
১০.পায়ুপথ শুকনা হবে।
১১.হক জয়েন্ট ফোলা বা লাল হবেনা কিন্তু হলুদ হবে।
১২.পায়ের অনাবৃত অংশ স্বচ্ছ এবং চকচকে হবে
১৩.প্রথম সপ্তাহে মৃত্যহার ১% বেশী হবে না এবং দ্বিতীয় সপ্তাহে তা ১.৫% এর বেশী হবেনা.
ব্রুডিং এর উদ্দেশ্য:
১.শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা
২.তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের বৃদ্ধি ঘটানো
৩.দ্রুত কুসুম শুকানোর জন্য
৪.ঠান্ডা,গরম,বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়া ইত্যাদি থেকে বাচ্চাকে রক্ষা করার জন্য.
৫.সঠিক সময়ে সঠিক শারীরিক বৃদ্ধি গঠনের জন্য
৬.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে.
৭.ভ্যাক্সিনের প্রতি পূর্ণ সাড়া প্রদানের জন্য
৮.ওজনের সমতা আনার জন্য।
৯.অস্বাভাবিক মৃত্যহার রোধ করার জন্য.
ফার্মে সুস্থ মুরগির বাচ্চা কি করে:
# ২০% বাচ্চা খাবার খাবে
#২০% পানি খাবে
#২০% খেলা করবে
# ২০% বিশ্রাম করবে
#২০% কিচিরমিচির করবে
* সব জায়গায় ছড়ানো ছিটানো থাকবে*
অসুস্থ/প্রতিকূল পরিবেশ এর বাচ্চা কিভাবে বুঝবো
যদি অনবরত কিচির মিচির করে আহলে বুঝতে হবে ঠান্ডা বা অন্য কোন রোগের প্রাথমিক লক্ষণ
যদি জমা হয় ঠান্ডা বা সালমোনেলোসিস/নাভিকাচা
বাচ্চা যদি সাইডে জমাহয় ঃভিতরে অক্সিজেনের ঘাটতি বা তাপ বেশি
বাচ্চা যদি প্যান্টিং(হাপায়) করে এবং পাখা ছড়িয়ে দেয়ঃ
তাপ বেশি আর্দ্রতা বেশি,অক্সিজেন কম,কার্বন ডাই অক্সাইড বেশি
বাচ্চা যদি খুব দ্রুত শ্বাস নেয়,হা করে নি;শ্বাস নেয়ঃ
অতি গরম বা কোন রোগ
বাচ্চা যদি খাবার ও পানির কাছে না যায় বুঝতে হবে বাচ্চার কোয়ালিটি ভাল না এবং সেডের ব্যবস্থাপনা ভাল না।
বাচ্চা যদি কাঠের গুড়া বা তুষ খায়ঃ
খাবার পায় নি বা আর্লি ডিজিজের লক্ষণ/নাভিকাচা
বাচ্চার পাছায় প্যাস্টি পায়খানা হলে আর্লি এন্টারাইটিস।