Bacteriostatic VS Bacteriocidal: Antibiotics
Static. Cidal
1Erythromycin . Gentamycin
2Lincomycin. Amikacin
3Azithromycin. Streptomycin
4Tetracycycline Neomycin
5Trimethoprim. Colistin
6 Chloramphenicol Quinolone group
7.Clindamycin Levofloxacillin
8Tilmicosin
9 Tylocin Tobramycin
10 Clarithromycin Metronidazole
12.পটেনশিয়াল সালফার যেমন কসুমিক্স প্লাস বা মাইক্রোনিড হলো সাইডাল
13.Florfenicol ব্যাক্টেরিওসাইডাল,এটি এসিডিক বা ব্যাসিক কোন টাই না বরং লিপোফিলিক এবং সেমিসিন্থেটিক।
amphfenicol গ্রুপের ৩টি এন্টিবায়োটিক ক্লোরাম্ফেনিকল ,ফ্লোরফেনিকল এবং থায়াম্ফেনিকল ।ফ্লোরফেনিকল হল থায়াম্ফেনিকল ডেরিভেটিভ এবং ফ্লোরফেনিকল আর থায়াম্ফেনিকল হল ফ্লোরফেনিল এর এনালগ।ইন্টাসেলোলার।
ক্লোরাম্ফেনিকল নেফ্রোটক্সিক কিন্তু ফ্লোফেনিকল নেফ্রোটক্সিক না।এটি ৫০ এস রাইবোসোমকে বাধা দেয় ফলে প্রোটিন তোইরি করতে পারেনা।
স্পেক্টিনোমাইসিন সাইডাল(স্টেটিক)
ফ্লোফেনিকল দিলে ডিম কমে যায়,এটা সেমি সিন্থেটিক এন্টিবায়োটিক যা ইন্টাসেলোলার লেভেলে কাজ করে।গ্রাম পজিটিভ ,নেগেটিভ ও মাইকোপ্লাজমা,স্পেসালি ইকলাই ও সাল্মোনেলা।
কোইনোলন গ্রুপের সব গুলো সাইডাল
যে উপাদান গুলো বেড়ে গেলে সাফার ড্রাগের কার্যকারিতা কমে যায়
ফলিক এসিড,মেথিওনিন,পিউরিন,থাইমিন,প্লাজমা,এল্বোমিন,পাবা এবং পি এইচ দিলে
ড্রাগ এক্টিভিটিসঃ
গাট এক্টিভ এন্টিবায়োটিক
এমিকাসিন
কলিস্টিন
নিওমাইসিন
জেন্টামাইসিন
সিংগেল সালফার ড্রাগ
সিস্টেমিক এন্টিবায়োটিক
কোইনোলন গ্রোপ( সিপ্রো,এনরো,নর,লিভো)
কম্বাইন্ড সালফার ড্রাগ
এমোক্সিসিলিন