এগ বাউন্ড কন্ডিশনঃ
এটি গীষ্মকালে ও বসন্তকালে বেশি দেখা যায়
কারণঃ
ডিম্বাশয়ে প্রদাহ
অভিডাক্টে(ডিম্বনালী) আংশিক প্যারালাইসিস
বড় ডিম
মুরগি ১ম দিকে কিছু বড় ডিম দেয় যা আটকে যায়।
লাইটিং সিডিউলে ভুল হলে বিশেষ করে আলোর তীব্রতা বেশি হলে।
ওজন কম বা বেশি
ফ্যাটি লিভার সিন্ড্রম
পুলেট ব্যবস্থপনা যদি ভাল না হয়।
পানিতে ইকলাই বেশি হলে
কৃমি হলে
জিংক,ক্যালসিয়াম,ম্যাংগানিজ ও ফসফরাসের এর ঘাটতি
অতিরিক্ত প্রোটিন
ভয় ও শব্দ বেশি হলে
লক্ষণ
পেঠ বড় ও শক্ত হয়ে যায়
খাবার কম খায় ও শুকিয়ে যায়
ঝুটি ফ্যাকাশে হয়
পেংগুইন পাখির মত বসে থাকে
প্রতিকার
ইউনিফরমিটি ৯০% রাখা
বিশুদ্ধ পানি দেয়া
সঠিক আলোক ব্যবস্থাপনা
সুষম খাবার
চিকিৎসা
চিকিৎসায় রিজাল্ট ভাল না।
পানিতে ক্লোরিণ ও পি এইচ দেয়া
প্রবায়োটিক খাবারে দেয়া যায়
৩।সোলেন হেড সিন্ড্রম
এটি প্রধানত ব্রয়লারে দেখা যায়।
চোখ ও মাথা ফোলে যায়।
কারণঃ
ই কলাই
এভিয়ান নিউমোভাইরাস
আই বি
আমোনিয়া গ্যাস।
কনজাংটিভা,সাইনাস বা নেসাল ক্যাভিটি দিয়ে জীবানূ ঢুকে।
লক্ষণঃ
মাথা ফোলে যায় কারণ চোখের চারদিকে চামড়ার নিচে ফ্লুইল্ড জমা হয়।
হাচি ও কাশি হয়।
পোস্টমর্টেম
Gelatinous fluid and thickened pus are observed under the skin.
মাথা থেকে চামড়া সরালে হলুদ ও ইডিমেটাস সাবকিউটেনাস টিসু দেখা যায়।
চিকিৎসা ও প্রতিরোধ
ডাক্তার অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নিবে।
এন্টিবায়োটিক
আই বি ও এন ডি থেকে মুক্ত থাকা
বায়োসিকিউরিটি মেনে চলা।
ভেন্টলেশন ভাল রাখা যাতে এমোনিয়া ও ধুলাবালি যাতে না হয়।এতে ই কলাই থেকে মুক্ত থাকা যাবে।
৪।ডিহাইড্রেশন
বাচ্চায় ৮০% পানি থাকে।
বাচ্চা কয়েকদিন পানি ছাড়া বাচতে পারে কিন্তু ৪-৫ দিন থেকে মরটালিটি বাড়তে থাকে।
পানি দেয়ার পর ঠিক হয়ে যায়।
কারণঃ
পানি থেকে বঞ্চিত রাখা
পানির পাত্র কম দেয়া।
বাচ্চা যদি পানির কাছে যেতে না পারে।
রোগ
লক্ষণ
পায়ের শ্যাঙ্ক শুকিয়ে যায়।
ওজন কমে যায়।
পোস্টমর্টেম
কিডনি ফোলে যায়,গ্রেয়িস হোয়াইট কালার এবং গাউটের দিকে ধাবিত হয়।