Breaking News

টিপস: ৯

এ জি পি কি?

পোল্ট্রির ওজন বাড়ানোর জন্য, কম খাবারে ভাল এফ সি আর পাওয়ার জন্য যদি  নিয়মিত সাবথেরাপিউটিক ডোজে এন্টিবায়োটিক দেয়া হয় তখন তাকে এ জি পি বলে।

ইউরোপ ১৯৯৯ সালে এ জি পি বন্ধ করে দেয়( ই কলাই ও সালমোনেলা রেজিস্টেন্ট হবার কারণে)।

এ জি পির সুবিধাঃ

এ জি পি দিলে এফ সি কম হয়

মর্টলিটি কম হয়।

খরচ কম হয়।

কমন এ জি পি

স্পাইরামাইসিন,ভার্জিনিয়ামাইসিন,টাইলোসিন,জিংক ব্যাসিট্রাসিন,কার্বা  ডক্স,উলা্কুইনাডক্স,লিঙ্কোমাইসিন,ফ্ল্যাভোমাইসিন।

এন্টিবায়োটিক সাবস্টিটিউটস/ নন এ জি পিঃ

প্রবায়োটিক,প্রিবায়োটিক,ইউবায়োটিক,ইসেন্সিয়াল অয়েল,থাইমল,মেন্থল,ক্লোভ অয়েল,সিনামন অয়েল।

১০০গ্রাম/টন ফিড।

এ জি পি ও নরমাল এন্টিবায়োটিক এর মধ্যে তথাত কি

কোন এন্টিবায়োটিক  যদি সাব থেরাপিউটিক ডোজে দেয়া হয় তখন তাকে এ জি পি  বলা হয় আর যদি ট্রিটমেন্ট ডোজে দেয়া হয় তখন তাকে এন্টিবায়োটিক বলা হয়।

এসিডিফায়ারঃ

সাইট্রিক এসিড,সোডিয়াম বিউট্রাইরেট,ফিউমারিক এসিড,ক্যালসিয়াম প্রপায়োনেট,সোডিয়াম ফরমেট ও এসেটেট,ফরমিক এসিড, গ্লাসিয়াল এসিটিক এসিড।

এন্টিমাক্রোবিয়াল (  which Mimic antibiotics)

রসুন,তুলসি,মেন্থল,হলুদ,এন্ড্রুগ্রাফিক্সস পেনিকোলেটা

নন এ জি পি যা শ্বাসতন্ত্রে ্কাজ করে এবং ভাইরাস কিল্ড করে।।

মরিচ,মেন্থল,থাইমল,হলুদ,তুলসি।

ন্যাসারাল  কম্পাউন্ড
ল্যাক্টোফেরেন(গরুর দুধ থেকে পাওয়া যায়)

ব্যাক্টেরিওসিন(প্রোটিন)

এঞ্জাইমের ডোজ নির্ভর করে খাদ্য উপাদানের মধ্যে কি পরিমাণ এন এস পি আছে তার উপরঃ

কোন টায় কি পরিমাণ এন এস পি আছে তা উল্লেখ করা হলো

চাল ভাংগা> ডর্ব (DORB)>সূর্যমুখী>সয়াবিন।

চালে বেশি আর সয়াবিনে কম এন এস পি থাকে।

আই বি এইচ ও হ্যাচারী

আই বি এইচ হরিজোন্টাল ও ভার্টিকেল ২ ভাবেই ছড়াতে পারে।

ইনকিউবেশন পিরিয়ড ৩-৪দিন।

বিভিন্ন এলাকায় ১০-১৭দিনে যদি আই বি এইচ পাওয়া যায় তাহলে হ্যাচারীতে আই বি এইচ আছে বলে মনে করা হয়।প্যারেন্টে যদি ম্যাটারনাল এন্টিবডি ভাল থাকে তাহলে বাচচা তে ১৭-২০দিনের মধ্যে আই বি এইচ হবেনা।

আবার একই খাবারে যদি বিভিন্ন বাচচায় আই বি এইচ পাওয়া যায় তাহলে খাবারে আই বি এইচের জীবাণূ আছে বলে মনে করা হয়।

সুইডেন ,নরওয়ে,ফিনল্যান্ড ও ইংল্যান্ডে মুরগির  ঠোটকাটা  ও খাচায় মুরগি পালা  নিষিদ্ধ।

#পানিতে যদি বালু বেশি থাকে এবং হাডনেস বেশি হয় তাহলে  বায়োফিল্ম তৈরি হবে তাই পানিতে হাইডোজেন পার অক্সাইড দিতে হবে।

##ব্যাক্টেরিওস্টেটিক ও ব্যাক্টেরিওসাইডাল এন্টিবায়োটিক এক সাথে দিলে রেজিস্টেন্ট হয়ে যায়।

ফ্লোর ম্ফেনিকল ই-কলাই বিরুদ্ধে স্ট্যাটিক হিসেবে আর করাইজার বিরুদ্ধে সাইডাল হিসেবে কাজ করে।

একোট ডিজেজ্ এর  ক্ষেত্রে সাইডাল এন্টিবায়োটিক  আর ক্রনিক ডিজিজের ক্ষেত্রে স্ট্যাটিক এন্টিবায়োটিক দেয়া হয়।

স্ট্যাটিক এন্টিবায়োটিক ইমোনিটি তৈরি করে।

এন্টিবায়োটিক ৩ প্রকারঃ

মাটির ব্যাক্টেরিয়া বা ফাঙ্গাস থেকে

সিন্থেটিক(কলিস্টিন)

হার্বস এন্টিবায়োটিক্স(রসুন,নিম,হলুদ)

বি এম ডি(ব্যাসিট্রাসিন মিথেলিন ডাইস্যালিস্লেট)

এটি অন্য এন্টিবায়টিকের সাথে ইন্টা্রএকশন করে,ভিটামিন সি ও কপার মেটাবলিজম ও  শোষণে বাধা দেয় তাই সাবধানে ব্যবহার করা উচিত।

সেক্স

মুরগি দিনে ৩০ বার সেক্স করতে পারে।

ইদুর দিনে  ৫০০ বার সেক্স করতে পার।

মাছ(ফ্লাই) ২৫দিনে ১লাখ বার সেক্স করে।

মোমাছি ১২বার ,চড়ুই ৩০-৪০ বার।

বিভিন্ন প্রাণীর বিভিন্ন  সেক্স টাইম  যা খাবার,হরমোন ও ধকলের কারণে হয়  ।

কবুতর আর টার্কিতে  তে সিকাম কৃমি বেশি হয়।

গোল কৃমির জন্য লিভামিজল  ও পাইপেরাজিন আর ফিতাকৃমির জন্য এলবেন্ডাজল,ফেনবেন্ডাজল ভাল কাজ করে।

আইভারমেক্টিন  গোল ও ফিতা কৃমির বিরুদ্ধে ভাল কাজ করে  এমন কি এক্টো প্যারাসাইটের বিরুদ্ধে  ।

ফিতা কৃমি  ১০০% দূর হয় না মাত্র কৃমিকে প্যারালাইজ করে।

পাইপেরাজিন শুধু ইম্যাচুর ও কৃমির ডিমের বিরুদ্ধে কাজ করে।

পোল্ট্রির বিস্টার পি এইচ ৫.৫-৬ আর গোবরের  ৭,চুনের ১০।তাই বিস্টায় চুন ব্যবহার করলে পি এইচ বেড়ে যাবে ফলে মাছি বংশ বৃদ্ধি করে পারবে না।

 

টিয়ামোলিন  ট্রারটেট ,টিয়ামোলিন ফস ফেট থেকে বেশি ভাল।

##শীতে ভুট্রার চেয়ে বাজরা বেশি ভাল কারণ বাজরে ডাইজেস্ট হতে ৭ ঘন্টা লাগে আর ভুট্রার লাগে ৬ ঘন্টা মানে ১ঘন্টা সময় বেশি তাপ তৈরি করে যদিও ভুট্রায় এনারজি ৩৩০০ ক্যালরি আর বাজরায় ৩০০০ ক্যালরি থাকে।তাছাড়া বাজরার উপরে একটা শক্ত আবরণ থাকে যা তাকে ডাইজেস্ট করতে সময় নেয়।১০০০ লেয়ারের জন্য ১০কেজি বাজরা সন্ধ্যায় দিলে রাতে মুরগি গরম থাকে।

হার্ট বিট হয়,আয়োনিক একচেন্জের ফলে। দ্রুত সোডিয়াম ক্লোরাইড স্যালাইন রক্তে যেয়ে ভেঙে সোডিয়ামের পজিটিভ আয়ন ও ক্লোরিনের নেগেটিভ আয়ন হয়।যা হার্ট বিট হওয়ার জন্য আয়ন হার্টে অবস্হান করে তাদের সাথে মিশে তাদের নিউট্রিলাইজ করে দেয়।ফলে বাইরে অবস্হানরত অপোজিট আয়নের বিনিময় হতে পারেনা।
পজেটিভ আয়ন যখন উলটা দিকে অবস্হান করা নেগেটিভ আয়নের দিকে যাই,তা সম্মিলিত ভাবে পর্দার উপর চাপ ফেলে ফলে একটা ঢেউ উঠে এটাই হার্ট বিটের কারন।উল্টা দিক থেকে একই ভাবে আয়ন ফিরে এসে আর একটা চাপ সৃষ্টি করে ফিরে আসে।এইভাবে আয়োনিক একচেন্জের ফলে হার্ট বিট সর্বক্ষন চালু থাকে।হঠাত করে স্যালাইন দিলে তার ভিতরে থাকা সোডিয়াম ক্লোরাইড,পটাসিয়াম ক্লোরাইড ভেঙ্গে আয়োনাইজেশন হয়ে,হার্টের স্বাভাবিক আয়োনিক একচেন্জকে বাধাগ্রস্হ করে।ফলে হার্টবিট বন্দ্ধ হয়ে যায়।এইজন্য দ্রুত স্যালাইন দেয়া ঠিক না।নার্ভ ইমপালস ট্রান্সমিশন একই প্রক্রিয়ায় হয়।। গরুকে যেহেতু স্যালাইন দিতে হয় দ্রুত তাই আমি স্যালাইন দেয়না।কিন্তু ডেক্সট্রোজ+ একুয়া দেয়।আমার ধারনা কতটুকু সঠিক আমি নিশ্চিত না,কিন্তু মারা যাবার কারনে,আমি কয়েকজনের কাছ থেকে একই ফল পেয়ে ছাত্র জীবনের ব্যাখ্যাটা মেনে নিয়েছি।Dr SK MD Robiul  Alam Firuz(DLO)

৩-৪দিন পর বাচ্চা মারা গেলে কুসুম যদি ১৫% এর বেশি ছোট হয় তাহলে বুঝা যাবে ব্রুডিং এ ওভার তাপ দেয়া  হয়েছে।

যদি কুসুম বেশি বড় হয় ঃব্রুডিং ভাল হয়নি;

২% ছোট হলে ভাল ব্রুডিং।

##যদি স্বাভাবিক তাপমাত্রায় সুস্থ পোল্ট্রির জন্য  ৪০০০কিলোকালরি এনার্জি দেয়া হয় তাহলে

১০৫গ্রাম বিস্টায় ব্যয় হয় ৮০০ কিলোক্যালরি

ইউরিনের জন্য ব্যয় হয় ৩০০কিলো

বডির তাপমাত্রা মেইন্টেনের জন্য লাগে ৬০০কিলোক্যালরি

ডিম ও টিস্যুর জন্য লাগে ৮০০কিলো

শীতের জন্য লাগে ৭০০কিলো

যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে লাগবে ৮০০কিলোক্যালরি

পালকে ৮২% প্রোটিন থাকে,পালক কম থাকলে প্রোটিন কম লাগে

টিস্যুতে কাজে লাগে ১৮% প্রোটিন তাই ৩৬ সপ্তাহের আগে ১৮% প্রোটিন দরকার।

Dr surinder khanna  লেখার অনুবাদ

 

Please follow and like us:

About admin

Check Also

টিপস ৩২

ডিমের কোয়ালিটির সাথে জড়িত বিষয় ক্রোমিয়াম ও কপার(Pluming process in uterus) এস কর্বিক এসিড ক্টন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »