Breaking News
টিপস ১২
টিপস ১২

টিপস: ১২

#ক্রোমিয়াম ২০০০ পিপিএম এর বেশি হলে টক্সিসিটি শো করে।

১০০০ পিপিএম হলে ইমোনটি বাড়ায়, স্টেস কমায়,ওভারিকে স্টিমুলেট করে।

এটি মানুষের ক্ষেত্রে ২০০০ এর বেশি হলে কার্সিনোজেনিক।(হেক্সভেলেন্ট ক্রোমিয়াম)

#ব্রয়লার ৩দিনে ৬০গ্রাম খাবার খাওয়া উচিত এবং ৭দিনে ২০০গ্রাম ওজন হওয়া উচিত।

রস ব্রিডের  মেল ব্রয়লার বাচ্চা বেশি এগ্রেসিভ তাই জায়গা বেশি দেয়া উচিত।

তানাহলে ইউনিফর্মিটি ভাল হবে না।

##

 ব্রয়লারের জন্য গরমের সময় পানিতে বরফ দেয়া যায় যাতে পানির তাপমাত্রা ১০ডিগ্রি সেন্টিগ্রেট হয় দুপুর ১২টা থেকে ৪টা পর্যন্ত।

তাছাড়া পানিতে ৩০০গ্রাম এমোনিয়াম ক্লোরাইড ও ৫০০গ্রাম সোডি বাইকার্ব (ব্রয়লারের ওজন যদি ১কেজি হয়)(১০০০ ব্রয়লারের জন্য)

তাপমাত্রা যদি ৩৭ ডিগ্রি বেশি হয় তাহলে পানিতে ডিস্পিরিন ১ট্যাব্লেট ৫লিটার পানিতে দুপুর ১২ টা থেকে বিকাল ৬টা পর্যন্ত ।

বেশি গরমে পানিতে বিটেইন,ইলেক্টোলাইট,গ্লোকোজ,সোডা,ক্রোমিয়াম,সি,স্যালাইন  এসবের যে কোন ২টি দেয়া উচিত।

ফাইটোজেনিক সি সবচেয়ে ভাল।

##

রেড জোয়ারঃএতে বাজরার চেয়ে ২০% বেশি ট্যানিন থাকে,গম,চাল ও ভুট্রার তুলনায় এটির ১০%  প্রোটিনের  ডাইজেস্টিবিলিটি কম হয়।

ট্যালো,কটনসিড অয়েল,ককোনাট অয়েল ১৫-২০ দিন পর র‍্যান্সিডিটি হয়(Rancidity)(পচন ধরে)

সয়াবিন তেল,রাইস ব্রান তেল ও সরিষার তেল ১০দিন পর র‍্যান্সিডিটি শুরু হয় যদি খোলা রেখে দেয়া হয়।

১৫০ গ্রাম ইথোক্সিকুইন,১৫০গ্রাম সি ও ১৫০ গ্রাম ভিটামিন ই পার টন ফিডে দিলে ৩০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ২০দিন ভাল থাকে।

র‍্যান্সিডিটির প্রভাব

ব্রয়লারের ব্রেস্ট মাসল স্লিমি(slimy) হয় এবং স্বাদ কমে যায়।

লেয়ারের ডিম কমে যায়,ওজন কমে যা্য।

৩ ধরনের rancidity

hydrolytic

oxidative

microbial আর্দ্রতা বেশি হলে ই- কলাই এর আক্রমণ বেশি হয়।

আর্দ্রতা বেশি হলে খাবারে  প্রোটিন বেশি দিতে হবে আর আর্দ্রতা কম হলে প্রোটিন কম দিতে হবে।

ফ্রি ফ্যাটি এসিড ৫০% বেশি থাকা ঠিক না।

##

ব্রয়লারের পা যদি নীল বা লাল হয় তাহলে লিভারের ডিজ ফাংশন বুঝায়।

লাল কালারের সাথে যদি পা চিকন হয় তাহলে ডিহাইড্রেশন বুঝায়।

হক জয়েন্ট যদি ফোলে যায় তাহলে স্ট্যাফাইলোকক্কাস,স্টেপটুকক্কাস বা মাইকোপ্লাজমা বুঝায়।

সুস্থ  ব্রয়লার  সোজা হয়ে হাঁটে

##

খাবারে ক্যালরি ও প্রোটিনের রেশিও।

লেয়ার

স্টাটার

১৩৫ঃ১

গ্রোয়ার ১৪০ঃ১

লেয়ার ১৭০-১৮০ঃ১

ব্রয়লার স্টাটার ১৩৫ঃ১

গ্রোয়ার ১৩৫ঃ১

১কেজি লেয়ার খাবার ৮টা মুরগি খায় ,প্রতি মুরগি ১২০ গ্রাম করে.১কেজিতে এনার্জি ২৮০০ কিলোক্যালরি হলে প্রতি মুরগি পায় ২৮০০/৮ঃ৩৫০ কিলো ক্যালরি।

রেশিও বেশি হলে ফ্যাট ডিপোজিশন হবে আর রেশিও কম হলে ফ্যাট ডিপোজিশন কম হবে।

খাবারে ৭০% গ্রানোলার লাইমস্টোন দিতে হবে আর বাকি ৩০% পাউডার দিতে হবে যা হাড়ের শোষিত ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে।

৭০% দানাদার ক্যালসিয়াম প্রডাকশনে কাজে লাগে ডিমের খোসা তৈরিতে।

গরমে খাবারে এঞ্জাইম,টাক্সিন বাইন্ডার,লেয়ার প্রিমিক্স ২৫-৫০ বাড়িয়ে দিতে হয় ।

ডিসিপি ১কেজি থেকে ১.২৫কেজি

প্রোটিন অল্প বাড়াতে হবে বিশেষ করে লাইসিন ও মেথিওনিন বাড়াতে তবে ফ্যাট বেশি বাড়াতে হবে।

কার্বোহাইড্রেট কমাতে হবে বা নরমাল রাখতে হবে।

ফসফরাসও বাড়িয়ে দিতে হবে।

সি,ই এ বাড়াতে হবে।

##

নিচের পয়েন্ট গুলো কালেক্টেড

১৫০০-১৫৫০ গ্রাম ওজনের লেয়ারের জন্য ৭০ গ্রাম খাবার দরকার

৬০% প্রডাকশনের সময় ৭০+৩৫গ্রাম ঃ১০৫গ্রাম খাবার দরকার ৭০গ্রাম মেইনটেন্সের জন্য আর ৩৫গ্রাম প্রডাকশনের জন্য।

১০% প্রডাকশনের জন্য ৭০গ্রাম খাবার দরকার।

৯০% প্রডাকশনের সময় ৭০+৫৬ঃ১২৬গ্রাম খাবার দরকার

##

ফুল ফ্যাট সয়াবিন এনার্জি ৩৮০০ কিলো ক্যালরি,প্রোটিন ৩৭-৩৮%,ব্রয়লারে ৫% আর লেয়ারে ৫-৮% ব্যবহার করা যায়।তবে ভেজে নিতে হবে।এটাতে ট্রিপসিন ইনহিবিটর থাকে,তাছাড়া সহজে হজম হয় না।

Please follow and like us:

About admin

Check Also

টিপস ৩২

ডিমের কোয়ালিটির সাথে জড়িত বিষয় ক্রোমিয়াম ও কপার(Pluming process in uterus) এস কর্বিক এসিড ক্টন …

Translate »