গিজার্ড দেখে রোগ নির্ণয়
গিজার্ড ও পিত্তথলি দেখে ৯টি রোগের ধারণা করা যায়।যেমন দেখে গাম্বোরু,টক্সিসিটি, এ আই,এডেনো ভাইরাস,সি আই এ,নাভিকাচা,নেক্রোটিক এন্টারাইটিস,রোটা ভাইরাস।
1.Hemorrhage in mucosa(Gizzard) of adjoining proventriculus
# IBD
Hemorrhage in mucosa of Gizzard
# patulin toxicity
# mouldy corn toxicity
2.small white,pinpoint sized,white foci in gizzard muscle:
A I (rare)
গিজার্ডে ইরোশন হয়ঃ
এডেনো ও আই বি ডি ভাইরাস
চিকেন ইনফেকশাস এনিমিয়া
খাবারে ফাইবার কম থাকলে
Gizzerozine যদি খাবারে থাকে
টি২,ডাস,ডন,সি পি এ
ফিস্মিলেঢ় কোয়ালিটি যদি খারাপ হয় (বায়োজেনিক এমাইন্স থাকলে)
তুতে খাবারে বেশি দিলে
গিজার্ডে ইরোশন হলে খাবারের রুচি কমে যায়,এক পা প্যারালাইসিস হয়ে যায় কারণ খাবারের গ্রাইন্ডিং হয় না ফলে পুস্টি বডিতে কাজে লাগেনা।
পিত্তথলি ফুলে যাবার কারণ
রোটা ভাইরাস
মাইকোটক্সিন
নেক্রোটিক এন্টারাইটিস
নাভিকাচা
বাচ্চার ভেন্টে/পাছায় পায়খানা লেগে থাকার কারণঃ
সালমোনেলা
কলিব্যাসিলোসিস
অধিক তাপমাত্রা হলে বাচ্চা ডিহাইড্রেশনে ভোগে পেস্টি ফিসিস হয়
পানি পর্যাপ্ত না খেলে খাবার ডাইজেস্ট হয় না ফলে ভেন্টে আটকে থাকে।
বাচ্চাকে শক্ত ও সরাসরি বড় দানাদার খাবার দিলে হজম করতে পারে না ফলে ভেন্টে জমা হয় কিন্তু পিলেটেড বা ক্রাম্বল দিলে ভাল হজম হয় কারণ এগুলো ৮০ডিগ্রি সেন্টিগ্রট তাপমাত্রায় সিদ্ধ হয় তাই সহজেই হজম হয়ে যায়।
বাচ্চা ১ম ৩০ ঘণ্টা কোন টা খাবার আর কোনটা খাবার না তা বুঝে না তাই ভুল করে লিটার খেয়ে ফেলে ফলে এতে ফিসিস আটকে যেতে পারে।তাই ১ম ২দিন লিটারের উপর পেপার দেয়া ভাল