Breaking News

কবুতরের #শীতপূর্বক #পরিচর্যা

#কবুতরের #শীতপূর্বক #পরিচর্যা

বাংলাদেশ এখন অনেক এগিয়ে যাচ্ছে সামনের দিকে। সেই সাথে এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের প্রিয় সেক্টর প্রাণিসম্পদ। তার একটি অংশ কবুতর পালন। যেখানে রয়েছে সৌখিন কবুতর, রেসার, হাইফ্লায়ার সহ নানা জাতের নানা রঙ্গের কবুতর।

এত সুন্দর সখের কবুতরগুলো যেন সুস্থ থাকে সেটা সকল খামারী চান। তাই আসছে শীতে আপনাদের কবুতরের যত্ন নিয়ে আজকের লেখা।

#শীতপূর্বক #করনীয়ঃ
১। সবার আগে কবুতর খামারের জৈবনিরাপত্তা নিশ্চিত করা। জৈবনিরাপত্তার প্রধান হাতিয়ার হলো খামারের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা এবং টিকা প্রদান করা।
২। কবুতর ঘরের চারদিকে আলোবাতাসের ব্যবস্থা রাখা।
৩। ঘরে কবুতর ছাড়া অন্য প্রাণি বা পাখির প্রবেশ রোধ করা।
৪। পর্দার ব্যাবস্থা রাখা।
৫। পর্যাপ্ত তাপের ব্যবস্থা রাখা।
৬। একটা রুম থার্মোমিটার রাখা তাপমাত্রা পরিমাপের জন্য।
৭। শীতে অনেকে বাহিরে কম যেতে চান তাই অনেকে মাসের খাবার মজুদ রাখেন যাতে খাবারে ক্ষতিকর ফাংগাস জন্মায়। তাই খাবার মজুদ রাখা যাবে না।
৮। ৫ দিন অন্তর করে খাবার রোদে শুকাতে হবে।
৯। খাবার পানি দিনে ৩ বার করে পরিবর্তন করতে হবে।
১০। অতিরিক্ত তৈলাক্ত বীজ খাবারে যুক্ত করা যাবে না।
১১। প্রতিদিন জীবানুনাশক স্প্রে ব্যবহার করতে হবে।
১২। খামারে প্রবেশ নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
১৩। নতুন কোন কবুতর খামারে যোগ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১৪। নতুন কবুতর আসলে ১৫ দিন কোয়ারেন্টাইন করে রাখতে হবে।
১৫। হাইফ্লাইয়ার ও রেসার কবুতর যেহেতু বাহিরে যায় তাই উড়ার পর ঘরে ফিরে আসলে তাদেরকে অবশ্যই জীবনাুনাশক দিয়ে স্প্রে করতে হবে এবং আলাদা রাখতে হবে।
১৬। বিক্রয়ের জন্য বাজারে নেওয়া কবুতর পুনরায় ঘরে প্রবেশ করানে যাবে না।
১৭। আপনি নিজেও অন্য খামারে, বাজারে গেলে অবশ্যই ভালভাবে গোসল করে তারপর খামারে প্রবেশ করতে হবে।
১৮। ঘরের কারো ঠান্ডা জনিত সমস্যা থাকলে খামারে প্রবেশ করা যাবে না।

#শীত #চলাকালীন #যত্ন

১। পর্দা দিয়ে পুরা ঘর বা লপ্ট আবদ্ধ করা যাবে না।
২। অতিরিক্ত লাইট ব্যাবহার করা যাবে না।
৩। ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ নিয়ে কিছু ঔষধ ব্যবহার করতে হবে।
৪। কৃমির ঔষধ বা টিকার ক্ষেত্রে অবশ্যই ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ নিবেন।
৫। অতিরিক্ত শীত পড়লে রুম হিটার এর ব্যবস্থা করবেন।
৬। ঘরে মশা মাছির আক্রমণ রোধে পোকা দমনের ঔষধ ব্যবহার তবে অবশ্যই ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ সাপেক্ষে।

আশা রাখি উপরোক্ত পরামর্শ গ্রহণ করলে আপনার লপ্ট রোগমুক্ত থাকবে আশা রাখি।

বিঃদ্রঃ অবশ্যই যে কোন সমস্যায় ভেটেরিনারিয়ানের সাথে সরাসরি দেখা করে পরামর্শ গ্রহণ করবেন।

ডাঃ মোঃ সাদ্দাম হোসেন
বার্ডস্ এন্ড পেট এনিম্যাল ক্লিনিক
ওয়ারলেস মোড়, খুলশী, চট্টগ্রাম
রোগী দেখার সময়ঃ সকাল ১০ থেকে রাত ১০ টা
সিরিয়ালের জন্য কল করুনঃ ০১৯৯৮৮৬২৯৫৩

বাংলাদেশ এখন অনেক এগিয়ে যাচ্ছে সামনের দিকে। সেই সাথে এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের প্রিয় সেক্টর প্রাণিসম্পদ। তার একটি অংশ কবুতর পালন। যেখানে রয়েছে সৌখিন কবুতর, রেসার, হাইফ্লায়ার সহ নানা জাতের নানা রঙ্গের কবুতর।

এত সুন্দর সখের কবুতরগুলো যেন সুস্থ থাকে সেটা সকল খামারী চান। তাই আসছে শীতে আপনাদের কবুতরের যত্ন নিয়ে আজকের লেখা।

#শীতপূর্বক #করনীয়ঃ
১। সবার আগে কবুতর খামারের জৈবনিরাপত্তা নিশ্চিত করা। জৈবনিরাপত্তার প্রধান হাতিয়ার হলো খামারের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা এবং টিকা প্রদান করা।
২। কবুতর ঘরের চারদিকে আলোবাতাসের ব্যবস্থা রাখা।
৩। ঘরে কবুতর ছাড়া অন্য প্রাণি বা পাখির প্রবেশ রোধ করা।
৪। পর্দার ব্যাবস্থা রাখা।
৫। পর্যাপ্ত তাপের ব্যবস্থা রাখা।
৬। একটা রুম থার্মোমিটার রাখা তাপমাত্রা পরিমাপের জন্য।
৭। শীতে অনেকে বাহিরে কম যেতে চান তাই অনেকে মাসের খাবার মজুদ রাখেন যাতে খাবারে ক্ষতিকর ফাংগাস জন্মায়। তাই খাবার মজুদ রাখা যাবে না।
৮। ৫ দিন অন্তর করে খাবার রোদে শুকাতে হবে।
৯। খাবার পানি দিনে ৩ বার করে পরিবর্তন করতে হবে।
১০। অতিরিক্ত তৈলাক্ত বীজ খাবারে যুক্ত করা যাবে না।
১১। প্রতিদিন জীবানুনাশক স্প্রে ব্যবহার করতে হবে।
১২। খামারে প্রবেশ নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
১৩। নতুন কোন কবুতর খামারে যোগ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১৪। নতুন কবুতর আসলে ১৫ দিন কোয়ারেন্টাইন করে রাখতে হবে।
১৫। হাইফ্লাইয়ার ও রেসার কবুতর যেহেতু বাহিরে যায় তাই উড়ার পর ঘরে ফিরে আসলে তাদেরকে অবশ্যই জীবনাুনাশক দিয়ে স্প্রে করতে হবে এবং আলাদা রাখতে হবে।
১৬। বিক্রয়ের জন্য বাজারে নেওয়া কবুতর পুনরায় ঘরে প্রবেশ করানে যাবে না।
১৭। আপনি নিজেও অন্য খামারে, বাজারে গেলে অবশ্যই ভালভাবে গোসল করে তারপর খামারে প্রবেশ করতে হবে।
১৮। ঘরের কারো ঠান্ডা জনিত সমস্যা থাকলে খামারে প্রবেশ করা যাবে না।

#শীত #চলাকালীন #যত্ন

১। পর্দা দিয়ে পুরা ঘর বা লপ্ট আবদ্ধ করা যাবে না।
২। অতিরিক্ত লাইট ব্যাবহার করা যাবে না।
৩। ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ নিয়ে কিছু ঔষধ ব্যবহার করতে হবে।
৪। কৃমির ঔষধ বা টিকার ক্ষেত্রে অবশ্যই ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ নিবেন।
৫। অতিরিক্ত শীত পড়লে রুম হিটার এর ব্যবস্থা করবেন।
৬। ঘরে মশা মাছির আক্রমণ রোধে পোকা দমনের ঔষধ ব্যবহার তবে অবশ্যই ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ সাপেক্ষে।

আশা রাখি উপরোক্ত পরামর্শ গ্রহণ করলে আপনার লপ্ট রোগমুক্ত থাকবে আশা রাখি।

বিঃদ্রঃ অবশ্যই যে কোন সমস্যায় ভেটেরিনারিয়ানের সাথে সরাসরি দেখা করে পরামর্শ গ্রহণ করবেন।

ডাঃ মোঃ সাদ্দাম হোসেন
বার্ডস্ এন্ড পেট এনিম্যাল ক্লিনিক
ওয়ারলেস মোড়, খুলশী, চট্টগ্রাম
রোগী দেখার সময়ঃ সকাল ১০ থেকে রাত ১০ টা
সিরিয়ালের জন্য কল করুনঃ ০১৯৯৮৮৬২৯৫৩

Please follow and like us:

About admin

Check Also

কবুতরের বাচ্চার যত্ন নিবেন যেভাবে

কবুতরের বাচ্চার যত্ন নিবেন যেভাবে★★ ১. প্রথম ডিম পাড়ার ১৯ তম দিন বাচ্চা ফুটে কবুতরের। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »