আমেনা পোল্ট্রি কেয়ার এন্ড কন্স্যাল্ট্যান্সি সার্ভিসের স্পেশাল সেবা
১।রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা করা হয়,আন্দাজে/অনুমানিক চিকিৎসা করা হয় না।
২।খরচ কম হয় কারণ নির্দিস্ট চিকিৎসা দেয়া হয়,এতে একের পর এক মেডিসিন দেয়া হয় না।
রোগ নির্ণয় না হলে বিভিন্ন ধরণের মেডিসিন দিতে হয়।
৩।রোগ নির্ণয়ের জন্য টেস্টের সুযোগ আছে তাই খামারী সঠিক চিকিৎসা পায়।
৪।টাইটার টেস্টের সুযোগ থাকায় সঠিক সময়ে টিকা দেয়া যায়,সালমোনেলা ও মাইকোপ্লাজমা টেস্টের মাধ্যমে অযথা এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার কমানো যায়।
৫। পার একিউট বা একোট রানিক্ষেত,এ আই এবং কলেরা প্রায় একই লক্ষণ এবং লেশন তাই টেস্টের বিকল্প নাই,এমন কি টাইফয়েড এর বেলায় ও লক্ষণ ছাড়া মারা যায় যা টেস্ট ছাড়া বুঝা কঠিন।এক্ষেত্রে আমেনা পোল্ট্রি কেয়ারে সব সুবিধা আছে।
৬।গড় গড় শব্দ,ঠান্ডা ভাল হচ্ছে না,এই সমস্যা এ আই,টাইটার কম,মাইকোপ্লাজমা ও আই বির জন্য হতে পারে।রোগ নির্ণয় ছাড়া এসব ক্ষেত্রে চিকিৎসা করা মানে শুধু শুধু টাকা খরচ করা ।
আমেনা পোল্ট্রি কেয়ার এসব ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় করে খামারীদের চিকিৎসা দিচ্ছে।
৭ সব টেস্ট আমি ডা মো সোহরাব হুসাইন নিজে করে থাকি।এতে সব ধরণের রোগের ব্যাপারে অভিজ্ঞতার পাশা পাশি খামারী সঠিক রিজাল্ট পাচ্ছে,মানে ওয়ান স্টপ সার্ভিস।একের ভিতর সব।
৮।মুরগির এবং রোগের (প্রোগ্নোসিস) ভবিষ্যত বলে দেয়া হয়;মুরগি ভাল হবে কিনা,ভাল হলে কত সময় লাগবে,চিকিৎসায় কত টাকা খরচ হবে,কত গুলি মারা যাবে,প্রডাকশন কত কমতে পারে,প্রডাকশন উঠতে কত সময় লাগবে,প্রডাকশন কত পার্সেন্ট উঠবে,ডিমের মান কেমন হবে,এই জীবাণু ফার্মে কত সময় থাকবে সব জেনে নেয়ার সুযোগ পাবেন।এতে খামারী দুঃচিন্তা মুক্ত হতে পারে,ভবিষ্যত পরিকল্পনা করতে পারে।এসব জানার অধিকার খামারীর আছে।
৯।স্পেশাল প্রেসক্রিপশন যেখানে মেডিসিন কতটুকু কিনতে হবে,কোন সময় কতটুকু দিতে হবে,কয়দিন দিতে হবে সব লেখা থাকে,খামারী ও ডিলারের কেরামতি করার সুযোগ থাকে না।বডিওয়েট অনুযায়ী ডোজ দেয়া থাকে ফলে চিকিৎসায় ভাল রেজাল্ট পাওয়া যায়।
আমেনা পোল্ট্রি কেয়ার থেকে আমি কিভাবে,কোথায়,কখন চিকিৎসা করি।
১। অনলাইনে এপসের মাধ্যমে সারা বাংলাদশে,পোল্ট্রি খামারী ট্রেনিং স্কুলের মাধ্যেমে সারা দেশে ফেসবুকের মাধ্যমে,মুন্সিগঞ্জ মাসে ২দিন তবে নরসিংদীতে স্থায়ীভাবে
২। ল্যাবে এবং চেম্বারে সব সময় সকাল ৮টা থেকে রাত ৯টা
৩।খামারীর স্বার্থ এবং লাভকে অর্গাধিকার দেয়া হয়।
৪।খামারী এবং ডিলার আমার সাথে পাকনামী করার সুযোগ পায় না।খামারী এবং ডিলার আমার কথা অনুযায়ী চলতে হয়,না চললে আউট।
৫।একজন ডাক্তারের ৪টি কাজঃ
ক।ব্যবস্থাপনা খ। রোগ নির্ণয়।গ।সঠিক চিকিৎসা ঘ।প্রগ্নোসিস মানে মুরগির ভবিষ্যত বলা।
এই ৪টা কাজ সঠিকভাবে করে থাকে আমেনা পোল্ট্রি কেয়ার
৫।খামারী সব দিকে থেকে লাভবান হবার সুযোগ পায়।কম খরচ,সঠিক চিকিৎসা,কম শ্রম,অল্প সময়,টেস্টের সুযোগ।
।দেশের বিভিন্ন জেলার মুরগির টেস্ট এই ল্যাবে করা হচ্ছে ।যে কোন খামারী ইচ্ছে করলে রক্ত পাঠাতে পারেন অথবা যে কোন জেলা থেকে মুরগি নিয়ে আসতে পারেন।
কিভাবে নিয়ে আসবেন তা জনার জন্য নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করবেন
ঠিকানাঃবটেশ্বর বেলাবো,নরসিংদী, মোবাইলঃ ০১৭১৭৩০০৭০৬