২৭.৬.১৯ তারিখে শিবপুর থানার জাল্লারায় এক খামারী রোগের নাম শুনার পর এই মুরগি বিক্রি করে দিয়েছিল ১৩০টাকা পিস হিসেবে।
মুরগি নিয়ে নেয়ার জন্য গাড়ি চলে এসেছিল ফার্মে।
তখন সন্ধ্যায় আমাকে কল দেয়।আমি মুরগি রাখার জন্য বললে গাড়ি ফেরত যায় তবে গাড়িকে ৩০০০ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হয়।
গাড়ির ড্রাইভার মুরগি না নিয়ে যাবে না।ড্রাইভার ভাবতেছিল খামারী বেশি দামে মুরগি অন্য জায়গায় বিক্রি করে দিয়েছে।এই নিয়ে প্রায় হাতাহাতির অবস্থা।
আজকে ফার্মে গিয়ে দেখি মুরগি একদম সুস্থ।
মুরগি ১০৮০
বয়স ১৩ সপ্তাহ
;ওজন ১কেজির উপরে
মোট মারা গেছে ৭টি
নোটঃরোগের নাম শুনেই বা মর্টালিটি দেখেই মুরগি বিক্রি করে দেয়ার প্রবণতা কমাতে হবে।
রোগের প্রোগ্নোসিস খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রোগ্নোসিস (prognosis) মানে মুরগি সুস্থ হবে কিনা বা হতে কতদিন লাগবে,কেমন মারা যেতে পারে,প্রডাকশন কত কমতে পারে এবং প্রডাকশন কত দিনে উঠতে পারে এসব বিষয়।



