Breaking News

সফলভাবে হাঁস খামার করতে চাইলে বিবেচ্য ফ্যাক্টর

সফলভাবে হাঁস খামার করতে চাইলে বিবেচ্য ফ্যাক্টর ও তার সাথে জরিত রিস্ক ফ্যাক্টর সমূহ নিম্ন রূপ হতে পারে –
1- জাত, 2- খাদ্য, 3-বাসস্থান, 4- চিকিৎসা।
আজ শুধু জাত নিয়ে কিছু কথা লিখব।
জাতঃ- সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। উন্নত জাতের বাচ্চা সংগ্রহ করতে না পারলে খামার লাভজনক করা কঠিন। উন্নত জাতের হাঁস যেখানে 270-320/বছর ডিম দেয়, সেখানে লোকাল হাঁস মাত্র 180-220 টি ডিম দেয়। কারন লোকাল হাঁসগুলি বছরে অন্তত তিনবার উমানো হয়ে যায় অর্থাৎ ডিম ফোটানোর চেষ্টা করে এবং সে সময় ডিম পারে না। এছাড়া উন্নত জাতের হাঁস 105-125 দিনের মধ্যে ডিমে আসে, যেখানে লোকাল হাঁস 180 দিন লাগায়।
উন্নত জাত সমূহ – খাকি কেম্বেল, জিনিডং, ইন্ডিয়ান রানার, কালো(থাইল্যান্ড) ইত্যাদি।
রিস্ক ফ্যাক্টর সমূহঃ- যেহেতু হাঁসীর সাথে 10-15% হাঁসা লাগানো থাকলে তূষ, বালি, মেশিন সহ বিভিন্ন পদ্ধতিতে সহজে বাচ্চা ফোটানো যায় সেহেতু দেশের আনাচে- কানাচে প্রচুর হ্যাচারী গড়ে উঠেছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে তাদের 95% এর ই কোন উন্নত পেরেন্ট স্টক নেই। তারা যেখান থেকে পারে ডিম সংগ্রহ করে এবং বাচ্চা চালানোর জন্য তারা বাকীতে/উল্টাপাল্টা বুঝিয়ে/জোরকরে/প্রতারণার মাধ্যমে বাচ্চা বিক্রির চেষ্টা করে। যার মাধ্যমে অনেকেই ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং আগ্রহ হারায়। সরকারি খামার থেকে বাচ্চা সংগ্রহ করা আরেক এলাহী কারবার। এসব কারণে খামারীরা উন্নত জাতের বাচ্চা সংগ্রহ করতে পারছেনা এবং ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে

Please follow and like us:

About admin

Check Also

আসছে শীত এখনই সতর্ক হোন

অাসছে শীত এখনই সতর্ক হোন★ ——————————- বাংলাদেশে শীতের শুরুতে এবং শেষে টার্কি ও অন্যান্য পোল্ট্রি …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »