Breaking News

লাল ও সাদা লেয়ারের মধ্যে সুবিধা,অসুবিধা,ব্যবস্থাপনাগত পার্থক্য।

লাল ও সাদা লেয়ারের মধ্যে সুবিধা,অসুবিধা

লাল ও সাদার মধ্যে ওজনের,খাবারের এনার্জি,প্রোটিন,ব্যবস্থাপুনা,প্রডাকশন ও রোগের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে

লাল লেয়ারঃ

লাল লেয়ারে এনার্জি কম লাগে ২৭৫০-২৯০০ কিলোক্যালরি,প্রোটিন বেশি লাগে ১৭-১৮%

সুবিধাঃ

ডিমের দাম ৩০-৫০ পয়সা বেশি

রিজেক্ট মুরগির ওজন হয় ২কেজির উপরে তাই দাম বেশি পাওয়া যায়

অসুবিধাঃ

গরমে বেশি ধকল পড়ে এবং মারা যায়

খাবার বেশি খায়( ১৭ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রায় ৬কেজি)

প্রডাকশন একটু কম ৯০-৯৫%

দেরিতে প্রডাকশন শুরু হয় ১৯-২১ সপ্তাহে শুরু হয়

মেরেক্স বেশি হয়।

সাদা লেয়ারঃ

সাদাতে এনার্জি বেশি লাগে ২৮০০-২৯০০ কিলোক্যালরি,প্রোটিন কম লাগে ১৬-১৭%

প্রোটিন

সুবিধাঃ

খাবার কম খায়( ১৭ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রায় ৫কেজি)

লালের তুলনায় আগে ডিম পাড়ে ১৬-১৮ সপ্তাহে

ডিমের প্রডাকশন বেশি ৯৫-৯৮%

সাল্মোনেলা কম হয়

অসুবিধাঃ

ডিমের দাম কম ৩০-৫০ পয়সা কম থাকে,চাহিদা কম,ভোক্তা পছন্দ করে না তাই বেকারীতে ব্যবহার হয়।যদিও পুস্টি গুণের মধ্যে কোন তথাত নাই।

রিজেক্ট লেয়ারের ওজন কম ১৬-১৭৫০গ্রাম হয় তাই দাম কম পাওয়া যায়।

সাদাতে আই বি বেশি হয় লিটারেচার অনুযায়ী বাস্তবে কি হয় দেখিনি।

গাম্বোরু বেশি হয় ১৬ সপ্তাহ পর্যন্ত হতে পারে।

সাদা লেয়ারের লাইটিংঃ

১১ সপ্তাহ পর্যন্ত সর্বোনিম্ম১৪ ঘন্টা রাখা যায়( যেটা লাল লেয়ারে ১১-১২ সপ্তাহ ১২ঘন্টাতে আনতে হয়),এর পর ১২-১৮ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রাকৃতিক আলো(ওজন ১৩০০-১৩৫০গ্রাম হলে আলো দিতে হবে বা ৫-১০% ডি আসম্লে,,শীতে ৫% আর গরমে ১০% ডিম আসলে) .পরে প্রতি সপ্তাহে ১ বাড়িয়ে ২১ সপ্তাহে ১৪ ঘন্টা ১৯ সপ্তাহে ১৩ ঘন্টা .২০ সপ্তাহে ১৩.৩০ ঘন্টা ২১ সপ্তাহে ১৪ ঘন্টা . ১৪-১৬ ঘন্টা পর্যন্ত দেয়া যায়।

নোটঃসাদা মুরগিতে গ্রোয়িং পিরিয়ডে আলো একটু বেশি দিতে হয় মানে ধীরে ধীরে কমাতে হয়।

Please follow and like us:

About admin

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »