মুরগির ইমোনিটিঃ
ইমোনিটি হল মুরগির প্রতিরক্ষা যা ইমোইন সিস্টেম দ্বারা তৈরি হয়.
দুই ধরনের অংগ দ্বারা ইমোইন সিস্টেম তৈরি হয়.
ক.প্রাইমারি অর্গান
বারসাঃবার্সাতে ২টি অংশ থাকে যেমন মেডোলা ও কটেক্স
মেডোলা: এতে ৯৮% বি সেল,আই জি এম,ম্যাক্রোফেজ থাকে।
ডেন্ডিটিক সেল(Dendritic cell)
কটেক্সঃএতে MHC থাকে যা এন্টিজেন প্রজেন্টিং সেল হিসাবে কাজ করে
বার্সায় ১৫-২০টা ফোল্ড থাকে
৮-১০ সপ্তাহে সর্বোচ্চ ওজন হয়.বার্সা ২০ সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে।
৩-৪ সপ্তাহে বেশি বাড়ে
থাইমাসঃএতে টি সেল থাকে।
খ.সেকেন্ডারি অর্গান
এন্টিজেন ঢুকার পর বি লিম্ফোসাইট এর মাল্টিপ্লিকেশন করে এবং প্লাজমা সেল ও মেমোরি সেল তৈরি করে
লিম্ফোসাইট’
ম্যাক্রোফেজ
হাডেরিয়ান গ্যান্ড(চোখ)
স্পিলন
ইন্টেস্টাইন)
মাইকেলস ডাইবার্টিকোলাম
GALT(সিকাল টন্সিল,প্যায়ারস প্যাস,প্রভেন্টিকোলাস,মেকেল ডায়ভার্টিকোলাম,সিকাম পাউস,ইসোফেগাস ও প্রেভেন্টীকোলাসে সংযোগ,ফ্যারিংজিয়াল টনসিল,রানিক্ষেতের ্সময় ফ্যারিংজিয়াল টন্সিলে সমস্যার কারণে খাবার খেতে পারে না)
সিকাল টন্সিলঃ এখানে আই জি জি, আই জি এম,আই জি এ,বি ও টি সেল থাকে
BALT(ট্রাকিয়া,ফুসফুস) ব্রংকিয়াল এসোসিয়েটেড লিম্ফোটিক টিস্যু।
CALT(কংজাংটিভা এসোসিয়েটেড লিম্ফেটিক টিস্যু)
বোন ম্যারোঃ এখানে লিম্ফোসাইট ও রক্ত তৈরি হয়।
###
Cells involves immuno respons
লিম্ফোসাইট( বি ও টি লিম্ফোসাইট,ন্যাসারল কিলার সেল্ল)
সি ডি(cluster of Designation) হেল্পার ও সাইটোটক্সিক
#এডাপটিভ/একোয়ার্ড ইমোনিটি ভ্যাক্সিন দিয়ে হয়।
বি সেল তৈরি হয় বার্সা,পিয়াস প্যাস ও বোন ম্যারোতে
বি সেল ও টি সেলের মধ্যে তফাত কি
বি সেল টি সেল
বার্সা,বোন ম্যারো,পিয়াস প্যাচ হয় থাইমাস,স্পিলন
আই জি ( এন্টিবডি) সাইটোকাইন্স
প্লাজমা ও মেমোরী সেল হয় ইফেক্টর ও মেমোরী
মুরগিতে হেটারোফিলস আছে কিন্তু নিউট্রিফিল নাই( এতে৯৫% গ্রানোলোসাইট থাকে যা ফ্যাগোসাইটিস করে অর্গানিজম কে কিল্ড করে,এটি ইনেট ইমোনিটি করে।
ইউসিনোফিল
মনোসাইট রক্তে থাকে যা ফ্যাগোসাইটোসিস করে জীবাণূ কিল্ড করে।
ম্যাক্রোফেজ টিসুতে থাকে
মুরগিতে থ্রম্বোসাইট থাকে কিন্তু প্লেটলেট থাকেনা।
ম্যাক্রোফেজকে MH1 MH2 হিসাবে প্রকাশ করা হয়
ইমোনিটি দুই ধরনের
১.স্পেসিফিক বা একোয়াড বা এক্টিভ
২.নন স্পেসিফিক বা ইনেট বা ন্যাসারাল বা ইনহেরেন্ট বা প্যাসিভ:
মুরগির মাতা হতে বাচ্চাতে যে ইমোনিটি আসে.
স্পেসিফিক বা এক্টিভ:
কোন এন্টিজেন বা জীবাণূ মুরগির শরীরে ঢুকার পর যে ইমোনিটি তৈরি হয়.
এটি দুই প্রকার
ক.সেল মেডিয়েটেড:
এন্টিজেন ঢুকার পর মেক্রফেজ স্টিমুলেট হলে টি হেল্পার সেলের মাধ্যমে টি লিম্ফুসাইট হতে লিম্পোকাইন্স(প্রায় ৯০টি) (সাইটুকাইন্স) তৈরি করে.
এখানে দুই ধরনের সেল তৈরি হয়
টি মেমোরি
সাইটুটক্সিস টি সেল:এটি সেল এর ভিতরের ভাইরাস কে আক্রমণ করে.
খ.নন সেলোলার বা হিউমোরাল
এন্টিজেন শরীরে ঢুকার পর মেক্রুফেজ স্টিমুলেটেড হবার পর বি লিম্পুসাইট তৈরি হয় এবং লিম্পুকাইন্স তৈরি হয়(ইন্টারফেরন্স এবং ইন্টারলিউকিন্স).
ফলে বি মেমোরি এবং প্লাজমা সেল তৈরি হয়.
প্লাজমা সেল হতে এন্টিবডি তৈরি হয় এবং প্রত্যেক এন্টিজেনের বিরুদ্ধে কোষীয় রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা সৃস্টি হয়.
যখন এন্টিজেন প্রয়োগে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা সঠিকভাবে সাড়া জাগায় তখন অন্য লিম্পুসাইট যেমন অবদমনকারি (suppressor) টি লিম্পুসাইট এই পদ্ধতি বন্ধ করে দেয়.
রোগ প্রতিরোধ সাড়া মেমোরী কোষ তৈরি করে যাদের এই এন্টিজেন সনাক্ত করার সামর্থ্য আছে.তাই বুস্টার টিকায় তাড়াতড়ি টাইটার উঠে.
এন্টিবডি হল গ্লাইকোপ্রোটিন যা ইমোনোগ্লোবিন নামে পরিচিত.
এগুলো পাওয়া যায় রক্তে,টিস্যু ফ্লুইডে এবং সেক্রেশনে.
টোটাল প্লাজমা প্রোটিনের ২০% ইমোনোগ্লোবিন পাওয়া যায়
মুরগির তিন ধরনের ইমোনোগ্লোবিন
আই জি এম(Ig M):
তৈরি হতে ৪-৫ দিন লাগে এবং ১০-১২ দিন থাকে ০.5-10%.এগুলি সবচেয়ে তাড়াতাড়ি আসে.
আই জি জি(Ig G)
এটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ(৭৫%)
রক্তে এবং ইন্টা ও এক্সা ভাস্কুলারে পাওয়া যায়।
তৈরি হতে ৪-৫ দিন লাগে এবং ২১-২৫ দিন থাকে.
আই জি এ(Ig A)
সেক্রেটরি এন্টিবডি বলা হয়.এগুলি পিত্ত,চোখ,মিউকাস এবং শ্বাসনালিতে তৈরি হয়.তৈরি হতে ৫দিন লাগে.লোকাল প্রতিরক্ষা তৈরি করে.