ফার্ম মালিকের করণীয়,রেজিস্টার খাতায় কি কি বিষয় থাকা উচিত।ফার্মে কাজের রুটিন
ফার্ম মালিকের কি কি বিষয়ের খেয়াল রাখতে হয়:
মালিক্ কে ফার্মের ব্যবস্থাপনার সব বিষয় জানতে হবে,প্রয়োজনে ট্রেনিং নিতে হবে।
অনেক সময় মালিক বা ম্যানেজার না জেনেই কর্মচারীকে পাত্রে সব সময় খাবার রাখতে বলে।আসলে লেয়ার মুরগির ক্ষেত্রে ৮-৯ সপ্তাহের পর পাত্র ১-২ ঘন্টা অফ রাখতে হয়।তাছাড়া গরমের সময় ৪-৬টার দিকে খাবার দিতে হয় ।সেই রকম অনেক বিষয় আছে যা জেনে কর্মচারীদের ম্যানেজ করতে হয়।ফার্মে কখন কোন কাজ করতে হয়,কিভাবে কাজ ফাকি দেয় তা মালিক ও ম্যানেজারকে জানতে হবে।ম্যানেজার কিভাবে কাজ ফাকি দেয় তাও জানতে হবে.১০০% বিশ্বাস করে ফার্ম চালানো যাবে না।এসব বিষয় নিয়ে নিচের আলোচনা।
১।প্রতিদিন খাবার ও পানির হিসাব নিতে হবে
২।মুরগি অসুস্থ কিনা বা মারা গেলে তা ডাক্তার কে জানাতে হবে।
৩।রাত্রে খাবার পাত্র ও পানির পাত্র পরিস্কার করছে কিনা খেয়াল রাখতে হবে যাতে ইদুর না আসে।
৪।ফুট বাথ ব্যবহার করে কিনা খেয়াল রাখতে হবে,তবে ফুট বাথের চেয়ে আলাদা জুতা রাখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ ।
৫।দিনে ২ বার মিনিমাম ১বার ফুট বাথে জীবাণুনাশক দিতে হবে।
৬।লিটার ভিজা বা দলা পাকানো আছে কিনা দেখতে হবে যদি থাকে তাহলে লিটার চালতে হবে বা নতুন লিটার দিতে হবে এমন কি চুন দেয়া লাগতে পারে।পুরান লিটারের সাথে নতুন লিটার মিক্স করে পা দিয়ে ছড়িয়ে দিতে হবে।
প্রতিদিন লিটার উলটে পালটে দেয় কিনা তবে তা খাবার ও পানির দেয়ার আগে করতে হবে,সকালে ও রাতে বা শুধু সকালে
৭।খাবার পাত্র ও পানির পাত্র পরিস্কার কিনা,পানির পাত্র দিনে ২বার অবশ্যই পরিস্কার করতে হবে ১বার ব্লিচিং পাউডার আরেক বার সাদা পানি দিয়ে করা ভাল।
৮।পানির পাত্রে ফুটো /লিক আছে কিনা দেখতে হবে
খাবার ও পানির পাত্র পর্যাপ্ত আছে কিনা এবং সঠিক উচ্চতায় আছে কিনা ব্রয়লারের ক্ষেত্রে খাবার পাত্র ক্রপ বরাবর আর পানির পাত্র পিঠ বরাবর করা উচিত।
৯।পানিতে জীবাণূ নাশক দেয়ার ক্ষেত্রে কন্টাক টাইম মেনে চলে কিনা,পানিতে জীবাণু নাশক দেয়ার দেয়ার পর কিছু সময় অপেক্ষা করে তারপর মুরগিকে দিতে হবে প্রায় ২০-৩০ মিনিট পর দেয়া উচিত,ফিটকিরি হলে কয়েক ঘন্টা রেখে দিতে হয়।
১০।ফার্মে আলো বাতাস ঠিক মতে পড়ে কিনা দেখতে হবে.
১১।কত দিনের খাবার আনা হয়েছে এবং কতদিন পর শেষ হবে তা জানা উচিত
১২।নিজে বানানো লোজ ফিড ১-৩দিনের বেশি রাখা ঠিক না
কোম্পানীর ফিড শীতকালে ১০দিন আর গরম কালে ৭দিনের বেশি আনা ঠিক না
১৩।বয়স অনুযায়ী ওজন ও খাবার ঠিক আছে কিনা এবং সে অনুযায়ী জায়গা দেয়া হয়েছে কিনা
১৪।মুরগির পায়খানার কালার,গঠন ও ঘনত্ব ঠিক আছে কিনা
১৫। প্রতি সপ্তাহে মিনিমাম ১% মুরগির ওজন নিতে হবে
১৬।প্রতিবার খামার পরিদর্শনে গেলে ফিড স্টোর রুম দেখতে হবে।আলো বাতাস ঢুকে কিনা,কি পরিমাণ খাবার আছে তা দেখতে হবে
মেডিসিন ও জীবাণু নাশকের স্টক দেখতে হবে এবং প্রয়োজনীয় মেডিসিন এর অর্ডার দিতে হবে
১৭।মেডিসিনের ডোজ ঠিক আছে কিনা দেখতে হবে
১৮।রেকর্ড কিপিং দেখতে হবে সেখানে প্রতিনের কাজ লিখে রাখে কিনা
ব্রয়লার মুরগির ক্ষেত্রে এফ সি আর বের করতে হবে
১৯।মুরগির বিক্রির পর লাভ লসের হিসাব করতে হবে
২০।বাচ্চা তোলার আগে খাবার ও পানির পাত্র,পর্দা,নেট,ব্রুডার,বাল্ব,লিটার।পাত্রের নিচে দেয়ার জন্য কাঠ,ইট বা স্ট্যান্ড পরিস্কার করে রাখা আছে কিনা
২১।মুরগির স্টান্ডার্ড খাবার,পানি,ওজন,প্রডাকশন জানতে হবে,কর্মচারী ছুটি দিয়ে দেখতে হবে ডিম বাড়ে কিনা।
২২।এক্টা ট্রেইনিং নিয়ে রাখা ভাল এতে ফার্ম পরিচালনা করতে সহজ হবে।
২৩।খাচা থেকে ডিম পড়ে যায় কিনা বা মুরগি ডিম খায় কিনা
২৪।পুলেট খাচায় তুলার পর খাবার ও পানি ঠিক মত খাচ্ছে কিনা মানে নাগাল পাচ্ছে কিনা।তাছাড়া সব দিকে পানি সমান ভাবে যাচ্ছে কিনা।
২৫।মেডিসিন খরচ কমিয়ে লাভ করার সুযোগ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা।
২৫।মুরগি বিক্রি করার পর পরই ঘর পরিস্কার করে নিতে হবে,দেরি করলে ময়লা শক্ত হবে যাবে ,পরস্কার করতে সমস্যা হবে।
পরিস্কার করার পর সব কিছু নির্সিস্ট জায়গায় রাখতে হবে নাহলে জং ধরে নস্ট হয়ে যেতে পারে।
২৬ ঈদের বা অন্য ছুটিতে বা নতুন ভুটারর সিজনে ডিলার অনেক খাবার ভেন্টিলেশন ছাড়া জমা রাখতে যা পরে নস্ট হয়ে যেতে পারে,কর্মচারী সেসব খাবার মুরগিকে খাইয়ে দিতে পারে।এতে মাইকোটক্সিকোসিস হয়ে ডিম কমে যাবে বা অন্য কোণ ডিজিজ চলে আসতে পারে ইমোনিটী কমে যাবার কারণে।এই সময় খেয়াল রাখতে হবে খাবার দলা বা গরম আছে কিনা ,যদি থাকে সেই খাবার বাদ দিতে হবে।
২৭।লেয়ার বাচ্চা গরমের শুরুতে তুলা উচিত কারণ এতে ব্রুডিং ভাল হয় তাছাড়া এই সময় ২টি ঈদ থাকায় ডিম্রের রেট কম থাকে ফলে ডিম পাড়ার সময় ভাল দাম পাওয়া যায়।
২৮।ফার্ম করার আগেই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে, সেড করার পর বা অসুস্থ হবার পর যোগাযোগ করলে অনেক কিছুই সংশোধন করা যাবে না।
২৯।মুরগি বিক্রির পর খাচা বাশের বা ইটের বা কোন ঘরের ভিতর রেখে দিতে হবে তানাহলে মরিচা ধরে হাজার/লাখ টাকার খাচা নস্ট হয়ে যাবে।
৩০।সেডের ভিতর খাচা থেকে মুরগি বের হয়ে যায় কিনা বা খাবার বান কঘুলে যায় কিনা।কাচা বাশ দিয়ে বাশের খাচা বানালে এমন হতে পারে।
তাই তাড়াহুড়া করে বাশের খাচা বানানো যাবে না।সময় নিয়ে শুকনা বাশ দিয়ে খাচা বানাতে হবে।অনেক সুয় ফ্লোরে লেয়ার ১১৪ সপ্তাহ পার হয়ে গেছে অথচ খাচা বানানো হয় না।এমন কি ১৯ সপ্তাহের পর ও হয়ে উঠে না।এস্ব ক্ষেত্রে মুরগি ঘন হয়ে ,লিটার নস্ট হয়ে মুরগিতে করাইজা,এমোনিয়া গ্যাস না মাইকোপ্লাজমা বা রানিখেত/এ আই চলে আসতে পারে।আগে থেকেই চিন্তা ভাবনা করতে হবে।
৩১।সেড করার আগেই সেডের প্রস্থ কত রাখলে লাইটীং সিস্টেম ঠিক মত করা যাবে এবং গ্রোয়িং পিরিয়ডের জন্য আলাদা সেড রাখতে হবে কারণ দ্রোয়ারের লাইটীং সিস্টেম আলাদা হয়।
৩২।নতুন ভুটার সিজনে বা যদি অনেক দিন ছুটী থাকে যার কারণে ডীলার খাবার জমা রাখতে পারে বা খামারই নিজে যদি খাবার গোডাউনে জমা রাখে তাহলে খাবার গরম,দলা পাকানো বা কালার পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে।এই সব কাহবার মুরগিকে দেয়া যাবে না।
ব্রুডিং কালে কি কি খেয়াল রাখতে হবে।
ব্রুডার ঘরের তাপমাত্রা চেক করতে হবে
ঘরে আলোর তীব্রতা ঠিক আছে কিনা দেখতে হবে
খাবার ও পানির পাত্র ঠিক আছে কিনা
ঘরে এমোনিয়া হচ্ছে কিনা দেখতে হবে যদি গ্যাস হয় তাহলে পর্দা তুলে বের করে দিতে হবে
প্রতি বাচ্চাকে ০.৩ বর্গফুট জায়গা দেয়া উচিত ৩দিন পরের ৪দিন ০.৪বর্গফুট দিতে হবে
খেয়াল করতে হবে বাচ্চা গুলো খাবার ও পানি খাচ্ছে কিনা,ক্রপ টেস্ট করতে হবে
পেপার গুলো ভিজে গেলে পরিবর্তন করতে হবে
প্রতিবার খাবার দেয়ার সময় যাতে শব্দ করে দেয় এতে বাচ্চা খাবে ভাল
বাচ্চাকে মেডিসিন গুলো ঠিক মত দিচ্ছে কিনা
চার দিন বয়স থেকে লিটার উলটে পালটে দিতে হবে
ভ্যাক্সিন গুলো নির্দিস্ট সময় দিচ্ছে কিনা দেখতে হবে
স্টাটার থেকে গ্রোয়ার আবার গ্রোয়ার থেকে ফিনিশারে যাবার সময় মিক্স করে খাবার দিতে হবে।লেয়ারের ক্ষেত্রেও এই নিয়মে দিতে হবে।
রেকর্ড কিপিং/রেজিস্টার
খামারির নাম,ঠিকানা,মোবাইল,ফ্লক নাম্বার,সেড নাম্বার,মুরগির সংখ্যা্,ব্যাচ নাম্বার,ব্রিডের নাম এই গুলো কভার পেজে থাকবে।
বাচ্চা ও খাবার কোম্পানি নাম
বাচ্চার ১ম দিনের ওজন
উপরে সেডের বর্ণনা দেয়া যায়,দৈর্ঘ্য,প্রস্থ,উচ্চতা,খাচা,মাচা,লিটার।নিপল লাইন,নরমাল।
১ম কলামে তারিখ,বয়স( সপ্তা ও দিন),মুরগির সংখ্যা(মৃত মুরগি ও বর্তমান মুরগি,খাদ্য গ্রহণ (কেজি,গ্রাম/বার্ড)।পানির পরিমাণ,মুরগির ওজন,ডিম উতপাদন ও বিক্রয়(ডিম%,বিক্রিত ডিম,দাম)মেডিসিন ও টিকা।
৭দিন পর গড় ওজন বের করার জন্য জায়গা রাখতে হবে।পরে নিচে থেকে আবার ৮ তারিখ দিয়ে শুরু করতে হবে।
এভাবে প্রায় ১০০ সপ্তাহের ১ক্টা রেজিস্টার থাকতে হবে।সাথে ভ্যাক্সিন সিডিউল ও লাইটিং সিডিউল দেয়া থাকলে ভাল হবে।
মুরগির ফার্মে কাজের রুটিন
আমরা অনেকেই মুরগি ফার্ম দিতে চাই বা দেই,সেটা হোক নিজের শখের বসে বা কর্মসংস্থানের জন্য।কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কি ভাবে মুরগির ফার্মে সময় দিতে হয়? মুরগির ফার্মে কাজের রুটিন ধারাবাহিক ভাবে নিচে আলোচনা করা হলোঃ
ক.দৈনিক কাজ ঃ
১.পানির পাত্র পরিস্কার করা এবং খাবার পাত্র মুছে ফেলা ( রাতের বেলা).ইদুর এসে খাবার পাত্রে পায়খানা করে জীবাণু ছড়ায়
২.
লেয়ারের এর ক্ষেত্রে
ওষধ,খাবার এবং পানি দেয়া(২-৩ বার)
গরমে ২বার সকাল ৫-৫.৩০টায়,বিকাল ২-৪টায়,
শীতে ৩বার দেয়া যায় সকাল ৫-৬টায়,দুপুরে ১২টায়,বিকাল ৪টায়।
ব্রয়লার এর ক্ষেত্রে
গরমে সকাল ৫-৬টায় ,বিকাল ৩-৫টায়,রাত ৮-৯টায়।
শীতে সকাল ৬-৭টায়,দুপুর ১২টায়,বিকাল ৪-৫টায়,রাত ৯-১০টায়।
৩. সঠিক সময়ে লাইট অন এবং অফ করা.প্রডাকশন মুরগির ক্ষেত্রে ৯-১০টা অফ করতে হয়।
৪. ফ্লোর ঝাড়ু দেয়া.
৫.শীতকালে ভিতরে ভাইরুসিড দিয়ে এবং বাহিরে ডিটারজেন্ট বা সোডা দিয়ে একদিন পর পর স্প্রে করা.
৬. পানিতে ১ দিন পর পর এসিডিফায়ার এবং সেফওয়াট( ক্লোরিন) দেয়া পানির পি এইচ যদি বেশি থাকে।(৮ বা ৮এর বেশি হয়)
৭. সব কিছুর রেকর্ড রাখা(ডিম,পানি,খাবার,ওষধ,টিকা,কৃমিনাশক,মরটালিটি ,মর্বিডিট)
৮।লিটার উল্ট্রে দেয়া।
৯।নিপল লাইন হলে পানি্র লাইন ফ্লাশ করা(৩০মিনিট,রাত্রে লাইট অফ করার পর)
খ.সাপ্তাহিক কাজ ঃ
১. খাবার পাত্র পানি,ডিটারজেন্ট এবং তুতে দিয়ে পরিস্কার করা.
২. নেট,খাচা এবং ছাদ থেকে মাকড়সার ঝাল পরিস্কার করা.
৩. ভিটামিন ডব্লিউ এস এবং এ ডি ই ১৫ দিন পর পর ৪-৫ দিন পানিতে দেয়া.
৪.মুরগির ওজন নিয়ে ইউনিফর্মিটি বের করতে হবে.(লেয়ারের ক্ষেত্রে প্রতি সপ্তাহে ১৮ সপ্তাহ পর্যন্ত ১৯-২৫ সপ্তাহ পর্যন্ত ১৫দিন পর পর, ৪০ সপ্তাহ পর্যন্ত ১মাস পর পর ,ব্রয়লার ব্রিডারের ক্ষেত্রে প্রতি সপ্তাহে ওজন নিয়ে ইউনিফর্মিটি বের করতে হবে,৩০ সপ্তাহ পর্যন্ত ৭দিনে একবার,৪০ সপ্তাহের পর ২-৩ সপ্তাহের পর পর)
গ. মাসিক কাজ ঃ
১. ই সেল( ভিটামিন ই),লিভারটনিক,প্রবায়োটিক,মাইকোপ্লাজমার ডোজ ৩০-৪৫দিন পর পর ৩-৪ দিন প্রয়োগ করা.
২.বাল্ব পরিস্কার করা.
৩. মাচা বা খাচা হলে ২-৩ মাস পর পর কৃমিনাশক দেয়া, ফ্লোরে হলে দেড়-২ মাস পর পর,
শীতকাল হলে ৪৫ দিন পর পর আর অন্য সময় ২ মাস পর পর রানিক্ষেতের টিকা দেয়া.
৪.এসিডিফায়ার,প্রবায়োটিক এবং ক্লোরিন না খাওয়ালে মাসে একবার সালমোনেলার ডোজ করা.
৫।পানির ট্যাংক এ ব্লিচিং পাউডার ১ ঘণ্টা রেখে তারপর পরিস্কার করা।
পানির লাইনে এসিটিক এসিড ৩% দিয়ে পরিস্কার করা।( রাত্রে লাইট অফ করার পর)
৬। খাচা পুরান হলে ভেংগে যেতে পারে ,মুরগি বের হয়ে যায়।ডিম পড়ে যায়।খাচা রিপেয়ারিং করতে হবে।
ঠোকরা ঠুকরি করলে আলাদা খোপে রাখতে হবে।
রাতে কোন পশু পাখি আসে কিনা খেয়াল রাখতে হবে।
অনেক সময় ফ্লোর দেবে যেতে পারে বা অন্য কারণে পানির লাইন উচুনিচু হয়ে যেতে পারে এতে অনেক মুরগি পানি খেতে পারে না।ডিমকমে যায়।
অন্যান্য কাজ
১।সেডের বাহিরে ঘাস হলে তা পরিস্কার করা
২।ইদুরের বিষ দেয়া,গর্ত থাকলে তা বন্ধ করা।
৩।কর্মচারীদের মনিটরিং করা ঠিক মত কাজ করে কিনা।
৪,ব্রয়লার বা লেয়ার/সোনালী মুরগি বিক্রির পর ধারাবাহিকভাবে পরিস্কার করা
নোট: যে যতগুলো পয়েন্ট মেনে চলবে সে ততটুকু ভাল করবে,যার যার সামর্থ্য এবং সুযোগ অনুযায়ী.
নোটঃফার্মের মালিক যেদিন ডাক্তারের থেকে বেশি বা ডাক্তারের মত বুঝা শুরু করবে সেই দিন থেকে ফার্মের অবনতি শুরু হবে।
তবে ডাক্তার কেমন মানে সেই ডাক্তার খামারীর মঙ্গল চায় নাকি ডাক্তারের মঙ্গল চায় তা বুঝার মত ক্ষমতা/বুদ্ধি থাকতে হবে।তাছাড়া দক্ষ ডাক্তার চেনার মত শিক্ষা থাকতে হবে।