১।মুরগির মাথার পালক উঠার কারণ কি
ফ্যাটি এসিড ,বায়োটিন ও মেথিওনিন এর অভাবে
২।মুরগি ভয় পায় কেন
ব্যবস্থাপনার অস্বাভাবিকতা
নতুন কেউ আসলে
শিকারী দেখলে
জোরে বাতাস আসলে
নিয়াসিন এর অভাবে
ব্রুডিং এ লাইট বেশি দিলে
ভুমিকম্প হলে
হঠাত কারেন্ট চলে গেলে
ভয় এড্রিনালিন ঘন্থিকে উত্তেজিত করে এবং স্টেস হরমোন রিলিজ করে ফলে ভয় পায় এবং ধকল পড়ে।
কিছু কিছু স্টেইন এমনিতে ভয় বেশি পায়
# গরমকালে দুপুরবেলা ফ্রন্টগাটে(Frontgut) পি এইচ এল্কালাইন হয়,এর কারণ হলো প্যান্টিং।
#ফাইটেজ এঞ্জাইম ফরগাটে(Foregut) শোষন হয় এসিডিক পরিবেশে ।.
#ভিটামিন ডি৩ শোষণ হয় হাইন্ডগাটে(Hindgut) এলকালাইন পরিবেশে।
প্রলাপ্স হলে সাদা পায়খানা মানে ভেন্টে সাদা পেস্ট হওয়ার কারণ কি
প্রলাপ্স হলে হোয়াইট পেস্টি ভেন্ট দেখা যায় কারণ ক্যালসিয়াম ভেন্ট দিয়ে বের হয়ে যায়,ক্যালসিয়ামের শোষণ কম হয় তাছাড়া মেডোলারী বোন থেকে ক্যালসিয়াম বের হয়ে যায় ।
২য় কারন ;প্যানক্রিয়াইটিস ,এতে ফ্যাটের শোষন কম হয় এবং প্যানক্রিয়েজ সিক্রশন ব্লক হয়ে যায়।
বিভিন্ন রোগে যেমন আই বি ডি ,আই বি এইচ ও গাউটে সাদা পায়খানা হবার কারণ কি
এসব রোগে কিডনি নষ্ট হয়ে যায় মানে ঠিকমত কাজ করতে পারেনা ,তাছাড়া খাবার কম খায় এবং পানি ধরে রাখতে পারেনা ,ফলে ইউরিক এসিড (সাদা কালার) পানির সাথে মিশে সাদা পায়খানা করে।
পায়খানা বাদামী হওয়ার কারণ(কলেরা ও পুলোরাম ডিজিজ)
লিভারের সমস্যার কারণে বিলিরুবিন সিক্রেসন হয় যা বাদামী কালার।
তাছাড়া নেক্রোটিক এন্টারাইটিসের জন্য বাদামী কালার পায়খানা হয়।
পায়খানা সবুজ হবার কারণ কি?(এন ডি,কলেরা,এ আই,সালমোনেলোসিস ও খাবার না খেলে)
এসব রোগে খাবার খুব কম খায় ,এমন কি খায়না,কিন্তু পিত্তথলী থেকে পিত্ত বের হতে থাকে ,এই পিত্তের কালার সবুজ যা পায়খানাকে সবুজ করে।
পেস্ট লাইক সাদা পায়খানা হবার কারণ কি?(।পুলোরাম ডিজিজ,ই কলাই ও আই বি এইচ)
এসব রোগে সব অর্গান আক্রান্ত হয় মানে সিস্টেমিক ডিজিজ বিশেষ করে লিভার,কিডনি ও সিকাম এবং ইন্টেস্ট্রাইন আক্রান্ত হবার কারণে
সিকাম থেকে কেজিয়াস ম্যাস,কিডনি থেকে ইউরিক এসিড,ক্যালসিয়াম ও পানি মিলে সাদা পেস্ট তৈরি করে এবং তা ভেন্টে লেগে থাকে।
ক্ষুদ্রান্ত আমাশয় হলে ক্ষুদ্রান্তে পিংক কালার ফ্লুইড পাওয়া যাবার কারণ
মিউকাসযুক্ত পায়খানার সাথে পানি এবং হাল্কা রক্ত মিলিত হয়ে পিংক কালার হয়।
(ব্যক্তিগত অভিমত)
গরমের খুটিনাটি
গরমে গ্লোকোজ কি মরটালিটি এবং হিট স্টেস কমায়
খামারী বলে কমায় কিন্তু বিজ্ঞান কি বলে জানতে নিচের অংশটুকু পড়েনঃ
গ্রোকোজের মেটাবলিজম ২ ভাবে হয়
এরোবিক (মাইটোকন্ডিয়া অফ সেল)ও এনারোবিক( আর বি সি তে)
১গ্রাম গ্লোকোজ হতে ৪ ক্যালরী এনাজী ,৩ গ্রাম গ্লোকোজ হতে ৪৮ কিলোজুল তাপ তৈরি হয়
অতি গরমে দিলে ৫ মিনিটের মধ্যে এরা সেল লেবেলে চলে যায় এবং তাপ তৈরি করে ফলে আরো ক্ষতি হয়।
যখন পাখি হিট স্টেসে নিস্তেজ হয়ে পড়ে তখন দিতে হবে মানে ৩-৪ টায় ৫০০ গ্রাম ১০০০ পাখির জন্য যা গরমে নিস্তেজ হয়ে যাওয়া পাখিকে বাচাতে পারে।
জাগারী(Jaggery) বা ফোকটোজ ধীরে ধীরে রিলিজ হয় মানে ৪-৬ ঘ ন্টা লাগে এবং এনার্জি দিতে থাকে।
গরমে সি এর উপকারীতা কি
এটি দ্রুত ডিজোসিয়েটেড হয় এবং গ্লোকোজ মেটাবলিজমে সাহায্য করে এনার্জি দেয় ও স্টেস কমায়,এটি দিতে হবে ১২টায়।
প্যারাসিটামলের উপকারিতা কি
এটি ভ্যাসোডাইলেশন করে তাপমাত্রা কমায়।
এটি বডিতে ৮ ঘন্টা থাকে,এটি দিতে হবে সকাল ১০ টায়।
#গরমে এমোনিয়াম ও পটাসিয়াম ক্লোরাইড বেশি দরকার ৩০০গ্রাল ১০০০ লিটার পানিতে দেয়া যায়।
সাথে ভিনেগার ১ গ্রাম ১ লিটার।
#নিম ও আমলকী গাছ ফার্মের পাশে থাকলে অক্সিজেন যুক্ত বাতাস দেয় ।
নিম পাতা আই বি ডি ও রানিক্ষেতের বিরুদ্ধে কাজ করে।আমলকী ভিটামিন সি এবং এবং ইমোনোমডোলেটর হিসেবে কাজ করে,।
# এনিমেল প্রোটিন বেশি দেয়া ঠিক না কারণ স্টেস পড়ে,পায়খানা পাতলা হয়।
# হলুদ ১ কেজি /টন,
নিমপাতা ২০০গ্রাম /টন
ফ্রেশ রসুন গুড়া ৫ কেজি /টন
এগুলো ইমোনোমডোলেটর হিসেবে কাজ করে এবং রোগ প্রতিরোধ হিসেবে কাজ করে।