#খাবারে তেল দেবার কারণ
ফ্যাট বাড়ায়
ফ্যাটি এসিড এর জন্য
ভিটামিন পরিবহন করে(ADEK)
ডাস্টিনেস দূর করে
Slow passage of Feed
Reduce heat increment of feed
#সরিষার তেল অন্স্যাসুরেটেড এবং খাবারে পচন ধরায়(Ransidity)
#palm oil এ এনার্জি কম।
#রাইস ব্রান তেলে আনস্যাসুরেটেড ফ্যাটি এসিড থাকে ,লেয়ারে ৪% দেয়া যায় আর ব্রয়লারে ৫-৬% দেয়া যায়।
#ট্যালুতে(Tallow) এনার্জি বেশি ৭৫০০ কিলোক্যালরি ,পাল্মিটিক,অলিয়িক,স্টিয়ারিক এসিড বেশি কিন্তু অন্স্যাসুরেটেড এসিড কম থাকে।
সয়াবিনে এনার্জি ৮৯০০ কিলোক্যালরি কিন্তু স্যসুরেটেড ফ্যাটি এসিড এর ঘাটতি থাকে।
লিন্সিড তেলের দাম বেশি কিন্তু অনস্যাসুরেটেড ফ্যাটি এসিড থাকে বেশি।
টালো বা এনিম্যাল ফ্যাট বডি ওয়েট বাড়ানোর এক মাত্র সমাধান নয় ঃট্যালো, লিন্সিড এবং সয়াবিন তেল এর মিক্সার ব্যবহার করা উচিত।
মুরগির জন্য ৮০% স্যাসুরেটেড ফ্যাট এবং ২০-৩০% আনস্যাসুরেটড ফ্যাট দরকার।এতে মুরগির বডি অয়েট এবং ডিমের ওজন ২টি বাড়ে।
পালক চকচকে হয়
ওভোলেশন হয়(increase overy function)
তাই সিংগেল তেল ব্যবহার করা উচিত না।
# আই এল টি ঃ
হট এবং হিউমিড আবহাওয়ায় বেশি হয়, লেয়ার প্রডাকশন মুরগিতে। মর্বিডিটি ৭০% আর মর্টালিটি ১৫% (ভারত)
#৪৫ সপ্তাহ পর্যন্ত ১২২-১২৭ গ্রাম খাবার খেয়ে ১টি ডিম দেয়
৭২ সপ্তাহ পর্যন্ত ১২৫-১৩০ গ্রাম খাবার খেয়ে ১টি ডিম
৯০ সপ্তাহ ১৩০-১৩৫ গ্রাম খাবার খেয়ে ১টি ডিম দেয়।
#মুরগি ১০০ সপ্তাহে ৪৩০ টি ডিম দিবে এবং তা ৪৭৫ টি যাবে ভবিষ্যতে।
বাচ্চা থেকে প্রডাকশন পর্যন্ত মুরগির ১৬০০০ কিলোক্যালরি এনার্জি এবং ১৪৫গ্রাম প্রোটিন লাগে ১২০০-১৩০০ গ্রাম বডি ওয়েট হতে।
গরমে ১৫০০০-১৫৫০০ কিলোক্যালরি লাগে।
গরমে ১% তেল বেশি দেয়া উচিত।
#ভারতে ৮০কোটি লেয়ার এবং ব্রয়লার আছে আর ক্যাটল আছে ৩৫কোটি
ভারতে একজন ভেট গড়ে ৫০০০ করে ক্যাটল দেখে আর ৫০০০ভেট টোটাল পোল্ট্রি দেখে।
ভারতে আরো ৫০০০০ভেট দরকার কোয়াকের হাত থেকে পোল্ট্রিকে উদ্ধার করতে।
তথ্য ডা এস কে খান্না।
# কম ওজনের মুরগিতে (যেসব ব্রিডের ওজন নরমালী কম) ভিটামিন মিনারেলস বেশি লাগে কারণ বডি ওয়েট কম হলেও ডিমের ওজন এ কই।
#ডিমের রঙ সাদা হবার কারণ
রোগঃ রানিক্ষেত,আই বি,আফ্লাটক্সিকোসিস
ডিম সংরক্ষণঃ গরমে ডিম অনেকদিন রাখলে
বয়সঃ বয়স্ক মুরগির ডিম হলে
খাবারে প্রোটিনের ঘাটতি হলে
ফার্মে এমোনিয়া গ্যাস হলে
বংশগত কারণে