টিপস ৩৫.
১.খাবারে প্রোটিন বেশি দিলে বিস্টায় এমোনিয়া গ্যাস বেশি হবে(৩৫%)
বাচ্চার বিস্টায়ও ২৮-৩০% হয়ে থাকে।
এই এমোনিয়ার জন্য এ আই এবং ভাইরাল রোগ বেশি হয়।২.ডি সি পির আর্দ্রতা ৫ % এর কম থাকা ভাল কিন্তু বাস্তবে অনেক সময় ১৮-২৫ % থাকে।
তাছাড়া ডি সি পিতে ভেজল হিসাবে জিংক,কপার,লেড,অর্সেনিক,ফ্লোরাইড,ম্যাংগানিজ ও বালি থাকে।
ফলে লেমনেস হয়।দীর্ঘদিন খাবারে এভাবে চললে টক্সিসিটি হয়।ডাইজেস্টিভিলিটি ও বায়োএভিলিটি কমে যায়।৩.ভুটার ডাইজেস্টিভিলিটি ৮৪% কিন্তু লাইসিনের ৬১ %.
গমের ৮১% কিন্তু লাইসিনের ৮৪%
ফিস্মিলের ৯১% সয়াবিনের ৮৭%.
নরমালি প্রোটিনের ডাইজেস্টিবিটি কম থাকে কিন্তু লাইসিনের বেশি হয়।
হাই কোয়ালিটি মিট মিলের ডাইজেস্টিবিলিটি অনেক বেশি।তাছাড়া এমাইনো এসিডের ডাইজেস্টিভিবিলিটিও বেশি।
প্রোটিন এর চেয়ে এমাইনো এসিডের ডাইজেস্টিভিলিটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
৪.শীতে রাতে ১০ডিগ্রি দিনে ২৮ডিগ্রি হলে ২০ডিগ্রি কম বেশি হয় যার ফলে ধকল পড়ে এবং ডিমে কমে যায় ১-৫%.
এই সময় খাবারে মাস্টার্ড কেক দেয়া ভাল।
খাবারে এনার্জি বেশি দিতে হবে।এনার্জি কম হলে ফ্যাট জমা হবে।
ইউকা দিয়ে লিটারে স্প্রে করা ভাল
মাঝে মাঝে গরম পানি দেয়া।
পর্দার ছিদ্র বন্ধ করা।
সব খাচায় যাতে মুরগি থাকে।
চটের পর্দা দিলে ভাল।
পাত্র ২ঘন্টার বেশি খাবার ছাড়া রাখা যাবে না।
৫.ভাইরাল ডিজিজে রাতে মুরগি বেশি মারা যায় কারণ এই সময় স্ট্রেস হরমোন বেশি রিলিজ হয় যার কারণে খাবার ও পানির রুচি কমে যায়।এতে ডিহাইড্রেশনে মুরগি রাতে মারা যায়।
তাই অসুস্থ হলে রাতে আলো দেয়া উচিত।
সুস্থ অবস্থায় রাতে এস্টোজেন হরমোন রিলিজ হয়।