গ্রুপ অনুযায়ী ভাগ
১।টেট্রাসাইক্লিন( ডক্সিসাইক্লিন,অক্সিটেট্রাসাইক্লিন,ক্লোরটেট্রাসাইক্লিন)
২।এমাইনোগ্লাইকোসাইড(জেন্টামাইসিন,নিওমাইসিন,স্পেক্টোনোমাইসি, এমিকাসিন,স্টেপ্টোমাইসিন)
৩।ম্যাক্রোল্যেড(ইরাইথ্রোমাইসিন,টিলমিকোসিন,টাইলোসিন,স্পাইরামাইসিন,টিলভালোসিন ,এজিথ্রোমাইসিন,ক্লারিথ্রোমাইসিন,টেলিথ্রোমাইসিন)
৪।ফ্লোরোকোইনোলন (ফ্লুমিকোইন,সিপ্রো,এনরো,নর,লিভোফ্লক্সাসিলিন)
৫।পেনিসিলিন( এমোক্সিসিলিন।এম্পিসিলিন)
৬।সালফার গ্রোপ( সালফাডায়াজিন,ট্রাইমিথোপ্রিম,সালফাক্লোরোপাইরাজিন,সালফাক্লোজিন)
৭। এম্পফেনিকল(ক্লোরাম্ফেনিকল ,ফ্লোরফেনিকল এবং থায়াম্ফেনিকল )
৮।প্লোরোকোইনোলন(টীয়ামোলিন)
৯।লিংকোসোমাইড)লিংকোমাইসিন,ক্লিন্ডামাইসি)
লিংকোলাইসিন ও স্পেক্টিনোমাইসিন সিনারজেস্টীক হিসাবে কাজ করে।স্পেক্টী নোমাইসিন মাইকোপ্লাজমা ও গ্রাম নেগেটভ অর্গানিজমের বিরুদ্ধে কাজ করে।স্পেক্টীনোমাইসিন স্টেটিক
্লিংকোমাইসিন ও স্পেক্টিনোমাইসিন হাইড্রোক্লোরাইড হিসাবে থাকে ।স্পেক্টিনোমাইসিন সালফেট হিসাবে ও থাকে।