Breaking News

ফার্মে কোন টা করবেন,কোন টা করবেন না/প্রচলিত ভুল ধারণা এবং সমাধান।

ফার্মে কোন টা করবেন,কোন টা করবেন না/প্রচলিত ভুল ধারণা এবং সমাধান।

ফার্মে এমন কিছু ঘটে যখন কোন টা করা উচিত বা অনুচিত তা খামারী বুঝে না।

ফার্মের উদ্দ্যেশ্য লাভ ।যদি লাভজনক হয় তাহলে দিতে হবে।

১।ই ডি এস ভ্যাক্সিন দেয়ার পর ২৮-৩০ সপ্তাহের আগে ভ্যাক্সিন দেয়া ঠিক না কিন্তু ৯৫% খামারী তা  জানেই না।

২।সালফার ও জেন্টা ইঞ্জেকশন সবচেয়ে খারাপ এবং দেয়া যাবে না

এন্টিবায়োটিক বিশেষ করে জেন্টা বা সালফার ড্রাগ দেয়া যাবে কিনা।

যদি সব এন্টিবায়োটিক দেয়া হয়ে যায় , বিকল্প কিছু না থাকলে দিতে হবে।

৩।মুরগির রানিক্ষেত হয়েছে

ভ্যাক্সিন দেয়া যাবে কিনা।

খামারী বলবে ভ্যাক্সিন দিলে যদি মারা যায় অথচ এমনিতে রানিক্ষেতের জন্য মারা যায়।

ভ্যাক্সিন দিলে লাভ ছাড়া লস নাই তাই ভ্যাক্সিন দেয়া উচিত।

৪।ইঞ্জেকশন দিলে খামারী বলে মুরগির ডিম কমে যাবে।

প্রতিদিন মুরগি মারা যাচ্ছে ।মুরগি থাকবে কিনা তার চিন্তা নাই।

এসব ক্ষেত্রে ইঞ্জেকশন দিতে হবে।ইঞ্জেকশনের জন্য ডিম তেমন কমে না,কিছু কিছু ক্ষেত্রে অল্প পরিমাণ কমে।

অল্প ক্ষতির মাধ্যমে বেশি লাভ হচ্ছে কিনা তা দেখতে হবে।

এক টা বিষয় খামারীকে মনে রাখতে হবে তা হল এক সাথে সব পাওয়া যাবে না।এক্টার ভাল করতে গেলে অন্যদিক দিয়ে কিছুটা লস/ক্ষতি হতে পারে।দেখতে হবে কোন টায় লাভ বেশি.৫টা টাকা বাচাতে গিয়ে যদি ১০০টা লস করা ঠিক হবেনা। ৫টা লস করে ৯০টাকা বাচানোই বুদ্ধিমানের কাজ।

৫।গরমের সময় গ্লোকোজ দেয়া যাবে কিনা।

গ্লোকোজ কিছুটা তাপ প্রডাকশন করে তাই অনেকে দিতে চায় না কিন্তু গরমে খাবার কম খেয়ে এনার্জির ঘাটতি হয়।তাছাড়া খাবার খেলেও তাপ তৈরি হয় সেই ক্ষেত্রে কি আমরা খাবার বন্ধ রাখি? তাই প্রয়োজনে গ্লোকোজ দেয়া যাবে।দেখতে হবে দরকার আছে কিনা।

৬।মুরগির ঠোট কাটা দরকার আবার ভ্যাক্সিন দেয়ার সময় হয়ে গেছে তখন যে কোন একটা করতে হয় ২টি এক সাথে করা যায় না ।

আবার দেকা যায় মুরগি ঘন হয়ে যাওয়ায় খাচায় উঠানো দরকার কিন্তু খাচায় উঠালে ভ্যাক্সিন দেয়া অনেক কঠিন হয়ে যায় তখন একটা ছাড় দিতে হয়।

যদি সব গুলো ভ্যাক্সিন দিতে হয় তাহলে ৫-৭দিন পর কিল্ড ভ্যাক্সিনের সিডিউল থাকে তখন মুরগি অনেক স্ট্রেস কন্ডিশনে থাকে।তাই একটা করতে গেলে আরেকটা করা যায় না।ডাক্তার ইচ্ছে করলেই সব সমাধান করতে পারে না।একটা ছাড় দিতেই হবে।

৭।শীতে ঠান্ডার জন্য পর্দা দিয়ে সব আটকে রাখে।আটকানোর জন্য এসাইটিসে/পেঠে পানি জমে অনেল মুরগি মারা যায়। আবার খোলা রাখলে শীতে বাচ্চা মারা যাবে।তাছাড়া বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হবে।নিয়ম হল তাপের ব্যবস্থা করা কিন্তু খামারীরা তাপের ব্যবস্থা না করতে পেরে পর্দা দিয়ে আটকে রাখে।তাই এক সাথে ২টি পাওয়া যায় না,এক্টা করতে গেলে আরেকটি হারাতে হবে।কিন্তু গ্যাস ব্রুডার দিয়ে সমাধান করা যায় ,এতে অনেক খরচ যা অনেকের পক্ষেই সম্বব না।

৮। ডিম পাড়ামুরগি ক্যানাবলিজমের জন্য মারা যাচ্ছে।এখন ঠোট না কাটলে মুরগি মারা যাবে।খামারী বলবে ঠোট কাটলে ডিম কমে যাবে।

এই মূহুর্তে  ডিম পাইতে গেলে পরবর্তিতে বেশি মুরগি হারাতে হবে।

৯।মুরগিতে কৃমিনাশক দিতে হবে।স্যার কৃমিনাশক দিলে ডিম কমে যায়।কিছু ডিম কমলেও দিতে হবে।

১০।মুরগি মারা যাচ্ছে ।

ডাক্তার চিকিৎসা দিয়ে চলে গেল,১-২দিন পর কল দিয়ে বলবে স্যার কি মেডিসিন দিলেন মুরগি আরো বেশী মারা যাচ্ছে।

মারা যাওয়া ডিজিজের স্টেজ(কয় দিন ধরে সমস্যা) তীব্রতা,স্ট্রেইন,স্ট্রেসের উপর নির্ভর করে।তাছাড়া প্রতিটা ডিজিজের একটা নির্ধারিত সময় আছে যে পর্যন্ত মুরগি মারা যাবে।

যেমন গাম্বোরু ৪-৫দিনে মারা যাবে

রানিক্ষেতে ৫-১০দিন

আই বি এইচে ৭-১০দিন

গাউটে ৭-১০দিন

মেরেক্সে ১-৬মাস

এ আই( ৯) ৫-৭দিন

কলেরা ও টাইফয়েডে চিকিৎসা না করলে মর্টালিটি বাড়তে থাকবে।

ডিম পাড়া মুরগিতে কলিব্যাসিলোসিস হলে কয়েক মাস থেকে আজীবন মারা যেতে পারে

কক্সিতে ৪-৫দিন মারা যেতে পারে,ভাল হয়ে যাবার পর আরো ৪-৭দিন অল্প করে শুকিয়ে মারা এতে পারে

এসব ক্ষেত্রে ডাক্তারকে প্রোগ্নোসিস করে আসতে হবে

১১।বয়সের কারণে,স্ট্রেসে বা মুরগির বডি কন্ডিশনের কারণে ডিম কমে যেতে পারে।এটা স্বাভাবিক কিন্তু এর জন্য বেশি কিছু করার নাই তবে যা করার তা ডাক্তার অবশ্যই করবে।

একজন ডাক্তারকে কি দিতে হবে তা বলে দেয়ার দরকার নাই।খামারী শুধু মুরগির অবস্থার কথা বল্বে।কি কি দিবে,কখন দিবে তা ডাক্তার বুঝবে।

১২।মুরগি অসুস্থ চিকিৎসা চলতেছে

খামারী বলবে স্যার এসব দেয়ার কারণে ডিম কমে যাচ্ছে।

অথচ করাইজাতে ২০-৪০%,আই বিতে ২০-৫০% ডিম কমে যায়।পরে ঠিক হয়ে যায়।

১৩।মুরগি অসুস্থ ডাক্তার তাই ভ্যাক্সিন টা বাদ দিয়ে দিলেন।খামারী বলবে স্যার ভ্যাক্সিন দিতে না করেছিল তাই এখন সমস্যা।

আবার অসুস্থ অবস্থায় ভ্যাক্সিন দিলে সমস্যা হলে বলবে স্যারের কথায় ভ্যাক্সিন দিয়ে সমস্যা হয়েছে।

এসব ক্ষেত্রে খামারীকে দায়িত্ব নিতে হবে।

১৪।ব্রুডিং এ তাপ দিতেই হবে এবং যত বেশি দেয়া যাবে তত ভাল।

গরমের সময় যদি তাপমাত্রা ৩২-৩৩ডিগ্রি থাকে তাহলে ব্রুডিং এ তাপ দেয়ার দরকার নাই.৩৩ ডিগ্রির বেশি তাপ দেয়ার দরকার নাই।

১৫।ব্রুডিং এ কখন খাবার ও পানি দিতে হবে।

খাবার দেয়ার পর পানি দিতে হবে বা এক সাথে দেয়া যায়।আমরা সাবি খাবার খাওয়ার পরই পানি খায়।আগে খাই না।খাবার খেলেই সেই খাবারকে হজম/মেটাবলিজম করতে পানির দরকার হয়।

১৬।ইলেক্টোলাইট/ স্যালানের সাথে সি দেয়া যাবে কিনা।

আলাদা দেয়াই ভাল।অনেক ইলেক্টোলাইটের সাথে বাই কার্বোনেট দেয়া থাকে যা ক্ষারীয়।

১৭।কোন মেডিসিনের সাথে কোন টা দেয়া উচিত।

প্রতিটা মেডিসিন আলাদা সময় আলাদাভাবে দেয়া উচিত।

যদি মিক্স করে দিতে হয় তাহলে আগে জানতে হবে,কোন্টার সাথে কোন টা দিতে হবে।

১৯।এন্টিবায়োটিক না দিলে নাভি শুকাবে না।

এন্টিবায়োটিক না দিলেও নাভি শুকাবে,নাভি শুকানোর জন্য তাপের দরকার।

২০।কোন এন্টিবায়োটিকের সাথে কোন এন্টীবায়োটীক দিতে হবে।

একটা এন্টিবায়োটিক দেয়া উচিত।

যদি মিক্স করে দিতে হয় তাহলে আগে জানতে হবে কোন টার সাথে কোন্টা দেয়া যায়।না জেনে দেয়া ঠিক না।

২১।সি দিলে ঠান্ডা লাগে?

না। সি এর সাথে ঠান্ডার  কোন সম্পর্ক নাই।

তবে ঠান্ডা লেগে গেলে না দেয়াই ভাল।ঠান্ডা লাগলে রেস্পপিরেটরী এসিডোসিস হয়।সি টা ও এসিডিক।

২২।গুড়ের মত পায়খানা হলেই আমাশয়।

গুড়ের মত পায়খানা নরমাল কোন সমস্যা নাই।১০টার মধ্যে ১টা নরমাল

তবে যদি অনেক বেশি হয় তাহলে সমস্যা।

২৩।গরমের গুড় দেয়া যাবে কিনা

গরমে গুড় দেয়া ভাল,গরমে খাবার কম খায় তাই এনার্জির ঘাটতি হয়।সেই ঘাটতি পূরণে গকোজ কাজ করে।

২৪।একদিনের বাচ্চার ওজন যত বেশি বাচ্চা তত ভাল।

বাচ্চার স্ট্যান্ডার্ড ওজন ৩৮-৪৫গ্রাম।

এর চেয়ে বেশী হলে বুঝতে হবে বয়স্ক ব্রিডারের বাচ্চা যার ইমোনিটী কম তাই রোগ হবার সম্ববনা বেশী থাকে।

২৫।ব্রয়লারকে বা লেয়ার গ্রোয়ার মুরগিকে ক্যালসিয়াম দেয়ার দরকার নাই তবে ডাক্তার যদি প্রয়োজন মনে করে তাহলে দিতে হবে।

এই অবস্থায় ১% এর বেশি ক্যালসিয়াম দিলে কিডনিতে জমা হয়ে পেঠে পানি জমতে পারে বা কিডনি ফেইলার হয়ে মারা যেতে পারে।

ব্রয়লার ও লেয়ার গ্রোয়ারে ১% ক্যালসিয়াম দেয়া থাকে কিন্তু ক্যালসিয়ামের কোয়ালিটি খারাপের কারণে বা ডি৩ এর ঘাটতির কারণে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হতে পারে যা ডাক্তার ঠিক করবে।

২৬।কোন কারণ ছাড়াই পানিতে সব ফার্মে পি এইচ দেয়ার দরকার নাই কারণ সব এলাকার সব ফার্মের পি এইচ এক না।

বাংলাদেশের এলাকার বা কোন কোন  ফার্মের পানি এসিডিয় আবার কোন এলাকার পানি ক্ষারীর(পি এইচ ৭-৯)

পানি যদি ক্ষারীয় হয় মানে পি এইচ যদি  বেশি হয় তাহলে দিতে হবে।

নরমাল পি এইচ ৬-৭ হলে দেয়ার দরকার নাই।

পানিতে যদি ইক্লাই থাকে তাহলে ক্লোরিন দিতে হবে।

আয়রণ থাকলে আসলে তেমন কিছু করার নাই তবে ফিটকিরি দিয়ে ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু আসলে সম্বব না।যদি কেউ পার করতে পারেন কিছুটা লাভ হবে ১০০% না।

কোন পানিঢ় আবার হার্ডনেস বেশি মানে পানিতে ক্যালসিয়াম,ম্যাগ্নেসিয়াম বেশি যা ভাল না।এসব ক্ষেত্রে তেমন কিছু করার সুযোগ নাই।কোন মেডিসিন দিয়ে সমাধান পাওয়া যাবে না।

নিয়ম হল সেড করার আগে পানি টেস্ট করা।

২৭।ডিম পাড়ার ভ্যাক্সিন বলতে কোন ভ্যাক্সিন নাই।অনেকে মনে করে ই ডি এস  দিলেই ডিম পাড়বে।ই ডি এস ভ্যাক্সিন টা ১৫-১৮ সপ্তাহে দেয়া উচিত।

২৮।খামারী ভ্যাক্সিনের নাম শুনলেই দেয়ার চেস্টা করে আসলে তা ঠিক না।ভ্যাক্সিন কয়টা দিবো বা ভ্যাক্সিন সিডিউল ১৩ টা বিষয়ের উপর নির্ভর করে।তাই ভ্যাক্সিনের নাম শুনলেই/ দেখলেই দিতে হবে এমন করা ঠিকনা।

২৯।প্রায় সব খামারীিই কাছেই রোগ মানে সাল্মোনেলা,মাইকোপ্লাজমা,রানিক্ষেত আর গাম্বোরুকে বুঝে,কেউ আবার ইক্লাই পর্যন্ত।

অথচ মুরগির রোগ আছে ৩০টির বেশি।

ঠান্ডা লাগা বা শুকনা রোগ বলে কোন রোগ নাই।যারা বলে তারা না জেনেই বলে।

৩০।ব্রুডিং এ এন্টিবায়োটিক বা গ্লোকোজ দিতেই হবে এমন কথা নাই।তবে অবস্থা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।

আমাদের দেশী অবস্থার কথা বিবেচনা করলে ৬০-৭০% ফার্মের দরকার নাই অথচ ৯৫% খামারী দিয়ে থাকে।

৩১।সবাই সিডিউল অনুযায়ী ব্রয়লার,সোনালী,লেয়ার পালন করতে চায়।আসলে দরকার নাই।অবস্থা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হয়।সিডীউল অনুযায়ী পালন করতে গেলে খরচ বেড়ে যায় এবং সাইড ইফেক্ট থাকে।

৩২।অনেকেই লেয়ার কে ব্রয়লার খাবার দিয়ে থাকে ১-৩মাস যা ঠিক না।দিলেও ৭-১০দিন দিলেই চলবে।

ব্রয়লার খাবারের এনার্জি ও প্রোটিন বেশি লাগে কিন্তু লেয়ারের কম লাগে।তাছাড়া ব্রয়লারের খাবার লেয়ারর খাবার মাসের পর মাস দিলে লিভার ড্যামেজ হ্নার সম্বাবনা থাকে এবং কক্সিডিওসিস বেশি হয় বা ভাল হয় না।

৩৩।অনেকে ২-৩মাস এক নাগারে লাইট দেয় যা ঠিক না।

৩৪।ডিম পাড়ার আগে কখন লাইট দিবো?

এটার ২টা নিয়ম আছে

নিয়ম১।ওজন দেখে(ওজন যদি ৮০% লেয়ারের(লাল) ক্ষেত্রে ১৫৫০ গ্রাম হয় তাহলে ১ম ১ঘন্টা লাইট দিতে হবে।সাদা হলে ১৩৫০গ্রাম)

নিয়ম২।্প্রডাকশন দেখে।শীতকালে ৫% ডিম আসলে আর গরম কালে ১০% ডিম আসলে।

যে কোন একটা মানতে হবে।এক সাথে ২টি নিয়ম মানা যাবে না। এই ওজন ও প্রডাকশন ১৮-২০ সপ্তাহে আসে।

৩৫।বাচ্চা তুললেই তাপ দিতে হবে?

না,আগে দেখতে হবে সেডের বা পরিবেশের তাপমাত্রা কত,গরম কালে আমাদের দেশে ৩৩-৩৭ডিগ্রি তাপ ও থাকে সেই ক্ষেত্রে ব্রুডিং এর তাপ কিভাবে কয়াম্নো যায় সেয় ব্যবস্থা করতে হবে।

৩৬।

ব্রুডিং এ কয়টা বাল্ব দিবো

তাপমাত্রা ৩২-৩৩ ডিগ্রি  না  হওয়া পর্যন্ত বাল্ব বা অন্য কিছু দিয়ে তাপের ব্যবস্থা করতে হবে।তবে ২০০ ওয়াটের বাল্ব দিলে বাচ্চাতে ধকল বেশি পড়ে।

আমাদের দেশে তাপমাত্রা ঠিক মত দিতে পারে না আবার গরমে বেশী দেয়।শীতে তেমন কিছু করার থাকে না কিন্তু গরমে ইচ্ছে করলে ঠিক মত তাপ রাখা যায়।

৩৭।ডাক্তার কখন ডাকবেন

সেড বানানোর আগেই ডাকবেন,ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেড ও কারেন্টের লাইন লাগাবেন

ডা মো সোহরাব হুসাইন।

ব্লগ এডমিন ও এডিটর

 

Please follow and like us:

About admin

Check Also

ফার্মের যে বিষয়গুলি সংশোধনের সুযোগ নাই তাই আগেই ঠিক করে শুরু করতে হবে।

ফার্মের যে বিষয়গুলি সংশোধনের সুযোগ নাই তাই আগেই করা উচিত।। ক।ফার্মের যে সমস্যা যা কোন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »