কিডনি দেখে মুরগির রোগ নির্ণয়
.
কিডনি দেখে প্রায় ১৩টি রোগ নির্ণয় করা যায়
যেমন গাউট,আই বি,আই বি এইচ,মেরেক্স,লিউকোসিস,ফ্যাটি লিভার এন্ড কিডনি ডিজিজ,কলিব্যাসিলোসিস,সাল্মোনেলা,গাম্বোরু,বেবি চিক নেফ্রোপ্যাথি,,মাইকোটক্সিন,ভাইরাল নেফ্রাইটিস,ভিটামিন এর ঘাটতি,অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম।
১।কিডনি ফুলে যায় এবং সাদা চকের মত পদার্থ
গাউট,তবে আই বি এইচের জন্য(IBH)ওহতে পারে।
২. ধুসর( গ্রেইস) কালার টিউমার
মেরেক্সস
৩. বিবর্ণ বা হলুদ কালার
ফেটি লিভার এন্ড কিডনি সিন্ডম
বয়স ২-৪ সপ্তাহ এবং মৃত্যহার ২৫% এর কম
৪. প্রদাহ( ইনফেকশন )এবং পুজের(pus) মত পদার্থ
ই- কলাই বা সালমোনেলা
গাম্বোরো বা ব্রংকাইটিস
পায়েলোনেফ্রাইটিস.
৫.ইউরেটস কিডনি বা সেরাস মেমব্রেনে জমা হয়
বেবি চিক নেফ্রোপ্যাথি,ভাইরাল নেফ্রাইটিস(৪ সপ্তাহ)
ব্রংকাইটিস(১-৩ সপ্তাহ)
৬.ক্যালকুলি বা সাদা পাথর
লেয়ারে : অজানা বা বেশি ক্যা্লসিয়াম
ব্রয়লারেঃ
গাউট
ভিটামিন এ এর ঘাটতি.
৭. একক বড় টিউমার
নেফ্রোব্লাস্টোমা.
৮।টিউমার
মেরেক্স
লিউকোসিস
৯।কিডনি ফুলে যায় এবং কালার পরিবর্তন
মাইকোটক্সিন
নোটঃ ডিফারেনশিয়াল ডায়াগ্নোসিস করতে হলে হিস্টি,লক্ষণ,পি এম এবং আনকমন অর্গান দেখতে হবে।শুধু একটা অর্গান দিয়ে ডায়াগ্নোসিস হয় না তবে ধারণা করা যায়।
আমাদের সমস্যা হল আমরা ২-৩টা ডিজিজ নিয়ে ভেবে থাকি অথচ প্রায় ১৩টি ডিজিজ হতে পারে।এভাবে প্রতিটা অর্গানের ক্ষেত্রেই ভি টি এসে আমরা আলোচনা করে থাকি যার কারণে ভুল হবার সুযোগ নাই।লিভা্র,হার্ট,অন্ত্র,প্রভেন্টিকোলাস,প্রজনন তন্ত্র ,ট্রাকিয়া/ফুস্ফুস,স্প্লিন এসব ভিসেরাল অর্গান দেখে প্রতিটির ক্ষেত্রেই প্রায় ১০-২০টি ডিজিজের লেসন পাওয়া যায় তাই ডিফারেনশিয়াল ডায়াগ্নোসিস আলাদা করতে হলে অনেক কিছু জানতে হবে যা ভি টি এস করে থাকে।
আনকমন অর্গান এবং সমন্বিত ব্যবস্থা ডায়াগ্নোসিসের ক্ষেত্রে মেজর ভূমিকা পালন করে।