Breaking News

একজন ডাক্তারকে যে যে বিষয়ের উপর দক্ষতা থাকা ভাল এবং কিভাবে তা আপনি সহজেই পেতে পারেন।

একজন ডাক্তারকে যে যে বিষয়ের উপর দক্ষতা থাকা ভাল এবং কিভাবে তা আপনি সহজেই পেতে পারেন।

১।।ফার্মে চিকিৎসা করার পর ফলো আপ করা মানে চিকিৎসার ফলাফল কি তা জানার চেষ্টা করা।

২।  যত জায়গায় কাজ করবে অভিজ্ঞতা তত বাড়বে(ব্রিডার ফার্ম,ল্যাব,মেডিসিন,টেকনিকেল ফিড বা মেডিসিন,মার্কেটিং,হ্যাচারী)

৩।নিজের ফার্মের অভিজ্ঞতা।

৪।জানার আগ্রহ এবং পড়াশুনা

৫।যত বেশি সময় ধরে প্যাক্টিস করবে তত দক্ষতা বাড়বে যদি সাথে পড়াশুনা এবং ফলো আপ করা হয়।

৬।রোগ,এন্টিবায়োটিক,টিকা,ব্রিডার ফার্ম,ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা থাকা ।

৭।পোল্ট্রি সম্পর্কে সব বিষয়ে নলেজকে হাল নাগাত করতে হবে।

৮।নীতিবোধ থাকতে হবে

৯।লিটারেচার,বই,ফেইবুক,ইন্টারনেট এ খোজ খবর রাখা,পোল্ট্রি সেমিনার,মেলা,ট্রেইনিং এ অংশ গ্রহণ করা।

১০।পোল্ট্রি বিষয়ে লেখালেখির সাথে জড়িত থাকা ।

১১।মুরগির পাশাপাশি টার্কি,কোয়েল,হাস,কবুতরের ব্যাপারে দক্ষতা (পোল্ট্রি স্পেশালিষ্টদের জন্য)।তবে শুধু লেয়ার,ব্রয়লার আর সোনালী হলেও চলবে।

১২। পরিশ্রম করতে হবে।

১৩।দক্ষ ভেটের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ/ইন্টার্নি করা।

এত কিছু কারো পক্ষে অল্প সময়ে মানে ১০বছর চাকরি করেও সম্বব না যদি না সিস্টেম বা আন্তরিকতা না থাকে।

তাছাড়া ১০লাখ টাকা খরচ করে লেয়ার ফার্ম করাও ৯০% ভেটের পক্ষে হয়ত সম্বব না।তাছারা ৪-৫লাখ টাকা দিয়ে সোনালী বা ব্রয়লার ফার্ম করলেও বাড়িতে না থাকাতার কারণে সম্বব না।

নিজে আমি বিভিন্ন ধরণের রিসার্চ করেছি যেমন করাইজাতে কোন এন্টিবায়টিক দেয় নি, এন্টিবায়োটিক ছাড়াই করাইজা ভাল হয়েছিল.৬-৮টা মারা গিয়েছিল মিক্স ইনফেকশনে।,কলেরা,পক্স,সাল্মোনেলা,এইচ ৯,এইচ ৫,ই ডি এস ছাড়াই একটা লেয়ার পালন করতেছি যেটার প্রডাকশন শুরু হয়েছে বাচ্চা অবস্থায় রানিখেতের ২টি লাইভ ভ্যাক্সিন, একটা কিল্ড করেছিলাম,গাম্বোরু ভ্যাক্সিন একটা করেছিলাম।বাচ্চা অবস্থায় রানিক্ষেতের সবকটি(৩) ভ্যাক্সিন করার পরও রানিক্ষেত হয়েছিল তাই ১৭ সপ্তাহের আগে রানিক্ষেতের কোন ভ্যাক্সিন করি নাই।

ভাইরাল ডিজিজে এন্টিবায়োটিক ছাড়া এবং এন্টীবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা করে দেখেছি কোন্টার রিজাল্ট কেমন।

নিজের এবং শক্ত মনোবল না থাকলে সম্মব না।এই রক্ম বিষয় রিসার্চ করেছি এবং করতেছি।

তবে পয়েন্ট হল মুরগি মারা যাবার আগে আমাকে মিস কল দিয়েই মারা যাবে তাই ভয় পাই না।

ট্রেইনিং সব সময় পাওয়া সম্বব না,কতাছাড়া আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ট্রেনিং নাই বললেই চলে।

অনেকেই পাশ করার পর আবার নতুন করে পড়তে আগ্রহী না বা সময় থাকে না।

এমন কিছু যদি থাকতো যা্র মাধ্যমে অতি সহজেই সব অভিজ্ঞতা জানতে পারতাম এবং সব শিখতে পারতাম।।জি আছে।

এসবের সব কিছুই আপনি অল্প সময়ে পেতে পারেন,সামান্য খরচেই,১০ বছর কস্ট করতে হবে না।সেটা হল ভি টি এস(ভেট ট্রেনিং স্কুল)

অনলাইন ও অফ্লাইন।

তাই ভি টি এসের মেম্বার হবার জন্য রেজিস্টেশন করতে পারেন।

০১৭১৭৩০০৭০৬

ট্রেইনার পোল্ট্রি কনসালট্যান্ট ডাক্তার মো সোহরাব হুসাইন

Please follow and like us:

About admin

Check Also

খামারীদের কেমন পরামর্শ দেয়া উচিত,কোনটা উচিত না এবং কিছু আলোচনা।

খামারীদের কেমন পরামর্শ দেয়া উচিত,কোনটা উচিত নাএবং কিছু আলোচনা। খামারীদের পরামর্শ দিতে গিয়ে যাতে সেটা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »