Breaking News

খরগোশ এর গোশত খাওয়া হালাল;;::: ★★খরগোশের গোশত খাওয়া জায়েয কি?★★

খরগোশ এর গোশত খাওয়া হালাল;;:::
★★খরগোশের গোশত খাওয়া জায়েয কি?★★

মহান আল্লাহ তাআলার সব বিধান তাঁর বান্দাদের কল্যাণের জন্য। যদিও বান্দা সব সময় তাঁর প্রতিপালকের দয়া, কল্যাণকামিতা উপলব্ধি করতে পারে না। পৃথিবীতে আল্লাহ তাআলা মানুষের জীবিকা নির্বাহের জন্য খাদ্যসামগ্রীর ব্যবস্থা করেছেন। সঙ্গে সঙ্গে এ বিধানও দিয়েছেন যে তারা যেন সেগুলোর মধ্যে হালাল খাদ্যই গ্রহণ করে এবং হারাম বস্তু ত্যাগ করে। কেননা হারাম খাদ্যে কেবল পরকালীন অকল্যাণই নয়, বরং তাতে রয়েছে পার্থিব ব্যাপক ক্ষতি। মহান আল্লাহ কোরআনে কারিমে রাসুল (সা.)-এর পরিচয় দিতে গিয়ে ইরশাদ করেন, ‘যিনি তোমাদের জন্য উৎকৃষ্ট বস্তুসমূহ হালাল করবেন এবং নিকৃষ্ট বস্তুসমূহ হারাম করবেন। ‘ (সুরা আরাফ : ১৫৭)

খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে আল্লাহর বিশেষ একটি নেয়ামত হলো, আমিষজাতীয় খাবার। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আর আল্লাহ তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন চতুষ্পদ জন্তু, এতে তোমাদের জন্য রয়েছে শীত থেকে বাঁচার উপকরণ, তা ছাড়া আরো বহু উপকার রয়েছে এবং তা তোমরা খাদ্যবস্তু হিসেবে গ্রহণ করো। ‘ (সুরা নাহল : ৫)

##পশু-পাখির ক্ষেত্রেও ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে। এর মধ্যে কিছু হালাল আর কিছু হারাম করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা যা হারাম করেছেন, বাস্তবেও সেগুলো নিষিদ্ধ হওয়ার যোগ্য। কেননা নিষিদ্ধ প্রাণিকুলকে দেখা যায়, কখনো তা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক, অথবা নাপাক, নিকৃষ্ট ও ঘৃর্ণিত, যা একজন জ্ঞান ও বুদ্ধি-বিবেকসম্পন্ন মানুষ কখনো খেতে পছন্দ করে না। একটু চিন্তা করলে সেগুলোর মধ্যে আরো অনেক নিষিদ্ধের কারণ খুঁজে পাওয়া যায়। কোরআনে কারিমে ইরশাদ হচ্ছে, ‘হে মুমিনগণ! আমি তোমাদের জীবিকারূপে যে উৎকৃষ্ট বস্তুসমূহ দিয়েছি, তা থেকে খাও এবং আল্লাহর শোকর আদায় করো, যদি সত্যিই তোমরা কেবল তাঁরই ইবাদত করে থাকো। তিনি তোমাদের ওপর হারাম করেছেন মৃত জন্তু, প্রবাহিত রক্ত, শূকরের গোশত এবং ওই সব প্রাণী, যা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে জবাই করা হয়। ‘ (সুরা বাকারা : ১৭২, ১৭৩)

##প্রাণিজগতের হালাল-হারামের বিধানাবলি
সাধারণত প্রাণী দুই ধরনের : স্থলজ প্রাণী ও জলজ প্রাণী।

##মাছের মধ্যে মৃত মাছ খাওয়াও হালাল, চাই তা যে কারণেই মারা যাক, যেমন : পানি থেকে ওঠানোর কারণে, কোনো আঘাত পাওয়ায়, পানিতে কোনো বিষ মেশানোর কারণে বা সরাসরি সূর্যের তাপ পড়া ইত্যাদি কারণে মারা যায়- তা নষ্ট হওয়ার আগ পর্যন্ত খাওয়া হালাল। হ্যাঁ, যে মাছ বিনা কারণে মারা যায়, তা খাওয়া মাকরুহে তাহরিমি। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা সমুদ্রে নিক্ষিপ্ত (মাছ), শুকনায় উঠে যাওয়া মাছ খাও। আর বিনা কারণে মৃত মাছ খেয়ো না। (আবু দাউদ, হা. ৩৮১৫)

#আর স্থলজ প্রাণী তিন প্রকার :
এক. ওই সব প্রাণী, যার কোনো রক্ত নেই, যেমন মশা-মাছি, মাকড়শা, পিঁপড়া, টিড্ডি ইত্যাদি।

দুই. ওই সব প্রাণী, যার রক্ত থাকলেও তা প্রবাহিত রক্তবিশিষ্ট প্রাণী নয়, যেমন- সাপ, ইঁদুর ইত্যাদি। উভয় প্রকার প্রাণীর মধ্য থেকে শুধু রক্তবিহীন প্রাণী টিড্ডি খাওয়া হালাল আর বাকি সব ঘৃণিত ও নিকৃষ্ট হওয়ায় সেগুলো খাওয়া হারাম।

তিন. ওই সব প্রাণী, যা প্রবাহিত রক্তবিশিষ্ট হয়, যেমন- সব ধরনের পাখি ও অন্যান্য চতুষ্পদ জন্তু। সেগুলো আবার দুই প্রকার : প্রথমত, পাখি। পাখিকুলের মধ্যে যেসব পাখি থাবা ও নখরবিশিষ্ট হয় যেমন- চিল, শকুন, বাজ, ঈগল ইত্যাদি খাওয়া মাকরুহে তাহরিমি। এটিও নিষিদ্ধের অন্তর্ভুক্ত। আর যেগুলো নখরবিশিষ্ট নয়, অর্থাৎ যা শুধু ঠোঁটের সাহায্যে খাবার গ্রহণ করে- এগুলো খাওয়া হালাল। এর মধ্য থেকে ওই সব কাক, যা শুধু নাপাকি ভক্ষণ করে সেগুলোও মাকরুহ; কিন্তু যেসব কাক বেশির ভাগ শস্যদানা, পোকামাকড় খায় সেগুলো হালাল।

দ্বিতীয়ত, পশু। বিধানগত দিক দিয়ে পশু দুই প্রকার : হিংস্র পশু, যা থাবা মেরে আক্রমণ করে খায়। সেসব পশু খাওয়া হারাম। যেমন- বাঘ, সিংহ, শিয়াল, কুকুর, বিড়াল, বানর, হাতি ইত্যাদি।

দ্বিতীয় প্রকার হলো অহিংস্র পশু। অহিংস্র পশুর মধ্যে যেগুলোর সর্বাঙ্গ পাক, সেগুলো খাওয়া হালাল। যেমন- গৃহপালিত গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়া, উট, দুম্বা। অনুরূপ বন্য পশুর মধ্যে বন্য গরু, হরিণ, খরগোশ, বন্য গাধা। আর যেগুলোর সর্বাঙ্গ নাপাক, তা খাওয়া হারাম। যেমন- শূকর। কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি তোমাদের ওপর হারাম করেছেন মৃত জন্তু, প্রবাহিত রক্ত, শূকরের গোশত। ‘ (সুরা বাকারা : ১৭৩)

যেসব প্রাণী খাওয়া মাকরুহ
গৃহপালিত গাধা ও সব ধরনের ঘোড়া খাওয়া মাকরুহ। এ ছাড়া হালাল প্রাণীর মধ্য থেকেও যেগুলো শুধু নাপাকি খেতে অভ্যস্ত, সেগুলো খাওয়াও মাকরুহ।
(বাদায়েউস সানায়ে ৫/৩৫-৪১, আল মাওসুয়াতুল ফিকিহিয়্যাহ ৫/১৩২-১৪৮)

##প্রসঙ্গ খরগোশের গোশত খাওয়াঃ

উত্তর : খরগোশের গোশত খাওয়া জায়েয। আনাস (রাঃ) বলেন, ‘মাররূয যাহরান’ নামক স্থানে আমরা একটি খরগোশ ধাওয়া করলাম। সাথের লোকজন অনেক চেষ্টা করে ক্লান্ত হয়ে পড়লেন। অবশেষে আমি তাকে ধরে ফেললাম এবং আবু ত্বালহার নিকট নিয়ে গেলাম। তিনি সেটিকে যবহ করলেন ও তার রান দু’টি কিংবা তার সামনের পা দু’টি নবী করীম (ছাঃ)-এর জন্য হাদিয়া স্বরূপ পাঠিয়ে দিলেন। তিনি তা গ্রহণ করলেন’ (বুখারী , মুসলিম; মিশকাত হা/৪১০৯)
অন্য হাদীসে এসেছে, এক গ্রাম্য ব্যক্তি ভূনা করা খরগোশ ও রুটি নিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলিহি ওয়াসাল্লামের সামনে পেশ করে বলল, আমি এর হায়েজ হতে দেখেছি। তখন সাল্লাল্লাহু আলিহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সাহাবীদের বললেন, কোন সমস্যা নেই, তোমরা খাও! এবং গ্রাম্য ব্যক্তিকে বললেন, খাও!…..। (নাসায়ী, হাদীস নং ২৪২৭) এখানে খরগোশটির পা কেমন ছিল তা জানা যায় না। অন্য কোন হাদীসেও পা’র বর্ণনা পাওয়া যায় না।
অনেকে সম্ভবত বিড়ালের মত পা বিশিষ্ট খরগোশের থাবা থাকায় তা খাওয়া জায়েজ হওয়া-না হওয়া নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন, তবে উপরোক্ত হাদীসের ভিত্তিতে থাবা থাকা সত্বেও হিংস্র না হওয়ায় উলামায়েকেরাম এ ধরণের খরগোশ খাওয়া জায়েজ বলেছেন।
শরয়ী দলীলঃপ্রদান মাওলানা মুহাম্মাদ আরমান সাদিক.
ইফতা বিভাগ .
জামিয়াতুল আসআদ আল ইসলামিয়া
عن ابن الحوتكية، قال: قال أبي: جاء أعرابي إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم ومعه أرنب قد شواها وخبز، فوضعها بين يدي النبي صلى الله عليه وسلم، ثم قال: إني وجدتها تدمى، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم لأصحابه: «لا يضر، كلوا»، وقال للأعرابي: «كل»، سنن النسائي (4/ 223
في الهدابة 4/441 ـ فصل فيما يحل أكله وما لا يحل قال ( ولا بأس بأكل الأرنب ) لأن { النبي عليه الصلاة والسلام أكل منه حين أهدي إليه مشويا وأمر أصحابه رضي الله عنهم بالأكل منه } ، ولأنه ليس من السباع ولا من أكلة الجيف فأشبه الظبي ـ
في بدائع الصنائع في ترتيب الشرائع -(4 / 153) ( كتاب الذبائح والصيود ) وعن الزهري رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: “كل ذي ناب من السباع حرام” فذو الناب من سباع الوحش مثل الأسد والذئب والضبع ………… ولا بأس بأكل الأرنب لما روي عن ابن عباس رضي الله عنهما أنه قال: “كنا عند رسول الله صلى الله عليه وسلم فأهدى له أعرابي أرنبة مشوية فقال: لأصحابه كلوا”،
প্রামান্যগ্রন্থাবলীঃ
১। নাসায়ী শরীফ, হাদীস নং ২৪২৭
২। আল হিদায়া, ৪/৪৪১
৩। বাদায়েউস সানায়ে ৪/১৫৩
৪। এমদাদুল আহকাম ৪/৩১০
৫। আপকে মাসায়েল ৫/৪৯৭
والله اعلم بالصواب
##বাস্তবতাঃ অনেকে বলেন, শুধু মাত্র বিভক্ত ক্ষুর বিশিষ্ট (ছাগল বা হরিণের পায়ের মত) খরগোশের গোশ্ত খাওয়া হালাল,আর বিড়ালের পায়ের মত থাবা বিশিষ্ট খরগোশ হারাম। যা একটা প্রচলিত কুসংস্কার ব্যতীত আর কিছুই নয়। Canadian Executive Service Organization (CESO) এর বর্ণনা মতে, বিভক্ত ক্ষুর বিশিষ্ট খরগোশের অস্তিত্ব নিছক একটা
কাল্পনিক ও ভৌতিক গল্প, তাদের মতে Lagomorphs শ্রেণীর ইউরোপিয়ান বন্য খরগোশের (Oryctolagus cuniculus) পা বিভক্ত ক্ষুর বিশিষ্ট নয়, থাবা বিশিষ্ট। প্রকৃতিগত ভাবেই খরগোশ বিভক্ত ক্ষুর
বিশিষ্ট প্রাণি নয়। প্রকৃত পক্ষে ছাগল বা হরিণের পায়ের মত বিভক্ত ক্ষুর বিশিষ্ট কোন জাতের খরগোশের অস্তিত্ব পৃথিবীতে নাই বা কোন কালে ছিলও না। প্রাকৃতিক ভাবে বা কৃত্রিম উপায়ে যদি হরিণের সঙ্গে খরগোশের মিলন ঘটানো (Species hybridization) হয়, তবেই কেবলমাত্র হরিণ ও খরগোশে্র মাঝামাঝি এক ধরনের বিভক্ত ক্ষুর
বিশিষ্ট উদ্ভট প্রাণির জন্ম হতে পারে, যা খচ্চর জাতীয় প্রাণির মতই বন্ধ্যা হয় । অন্যদিকে, পৃথিবীর অনেক দেশের মত আমাদের দেশের বনজঙ্গলেও এক সময় ছোট জাতের হরিণ (Pudu) বাস করত যারা
এরা শিকারী প্রাণির হাত থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য কান দু’টো খাড়া
রেখে সদা সতর্ক থাকত। এরা কখনো কখনো খরগোশের মতো চুপিসারে বসে বসে ঘাস, লতাপাতা খেত। এমতাবস্থায় দূর থেকে দেখে হয়তবা কেউ কেউ এদেরকে খরগোশ ভেবে ভুল করতে পারেন।

##সাম্প্রতিক কালে মারা নামের ইঁদুর গোত্রীয় এক ধরনের প্রাণির অস্তিত্ব মিলেছে, যাদের পিছনের পা বিভক্ত ক্ষুর বিশিষ্ট এবং দেখতে কিছুটা খরগোশের মত। যা হোক, কোন প্রাণির পায়ের গঠনের উপর ভিত্তি করে হারাম-হালাল নির্ধারিত হয় না।

##কেননা শুকরের পা বিভক্ত ক্ষুর বিশিষ্ট হওয়া সত্ত্বেও মুসলমানদের জন্য এর গোশ্ত খাওয়া হারাম করা হয়েছে।
মাছ ব্যতীত মৃত প্রাণির গোশ্ত, শুকর ও গৃহপালিত গাধার গোশ্ত এবং প্রাণির রক্ত, ইত্যাদি খাওয়া হারাম (সূরা আল মায়েদা, আয়াত নং ৫৩)।
এছাড়াও যেসব হিংস্র পশু পাখি লম্বা ছেদন দাঁত বা বিষ দাঁত অথবা থাবা বা নখর দ্বারা অন্য পশু পাখি শিকার করে বা পঁচা গলা জীবজন্তু ভক্ষন করে বেঁচে থাকে তাদের গোশ্ত খাওয়া সম্পূর্ণ রূপে হারাম। এসব
দিক থেকে বিবেচনা করলে খরগোশ একটা অত্যন্ত শান্ত ও নিরিহ প্রকৃতির প্রাণি যা মোটেই হিংস্র নয়। এরা ছাগল ভেড়া ও গরু মহিষের মতই সম্পূর্ণ তৃণভোজী প্রাণি অর্থাৎ ঘাস, লতাপাতা, গাছের কচি অংশ, শাক সবজি খেয়ে জীবন ধারণ করে। এরা কখনোই অন্য
কোন পশু পাখি শিকার করে না, এমনকি পোকা মাকড় পর্যন্তও খায় না। সুতরাং উপরোক্ত যুক্তি প্রমাণাদি বিশ্লেষণে বলা যায় যে, ইসলামী শরিআহ্ মোতাবেক আল্লাহর নামে জবাই করা খরগোশের গোশ্ত খাওয়া সম্পূর্ণ হালাল।
##এবার খরগোশের জাত গুলো সম্বন্ধে জেনে নিইঃ
বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রজাতির খরগোশ দেখা যায়৷ তার মধ্যে সাদা, কালো, ডোরা এবং খয়েরী রংয়ের খরগোশ বেশী৷ বাংলাদেশে প্রাপ্ত জাতসমূহ হচ্ছে ডার্ক গ্রে (নেটিভ), ফক্স, ডাচ, নিউজিল্যান্ড লাল, নিউজিল্যান্ড সাদা, নিউজিল্যান্ড কালো, বেলজিয়াম সাদা এবং ছিনছিলা উল্লেখযোগ্য৷ তবে এর মধ্যে ক্ষুর বিশিষ্ট খরগোশের প্রমান মেলেনা।

##ডার্ক গ্রে (নেটিভ)
উৎপত্তি : বাংলাদেশ প্রাপ্তি স্থান :ঢাকা ও যশোরে গায়ের রং :গার ধূসর
ওজন : ২-৩ কেজি বৈশিষ্ট্য : এরা চালাক চতুর এবং ভাল তৃনভোজী৷
ফক্স
উৎপত্তি : আমেরিকা প্রাপ্তিস্থান : ঢাকা, যশোর গায়ের রং : কালো এবং অম্রবর্ণ দৈহিক ওজন : ২.৫ – ৩.১৭ কেজি বৈশিষ্ট্য : এরা ছোট আকৃতির এবং মাংশলজাত৷
ডাচ
উৎপত্তি : নেদারল্যান্ড প্রাপ্তিস্থান : ঢাকা ।রং : সাদা দাগযুক্ত ধূসর রঙের ওজন : ১.৮ – ২.২৫ কেজি বৈশিষ্ট্য : মাংস উন্নতমানের এবং ল্যাব প্রাণী৷
নিউজিল্যান্ড লাল
উৎপত্তি : নিউজিল্যান্ড প্রাপ্তিস্থান : ঢাকা, যশোর রং : লালচে সাদা
ওজন : ৩.৬০ – ৪.৫০ কেজি বৈশিষ্ট্য : এর মাংস খুবই উন্নতমানের, এরা তৃণভোজী এবং তুলনামূলক বেশী শান্ত৷
নিউজিল্যান্ড সাদা
উৎপত্তি : নিউজিল্যান্ড প্রাপ্তিস্থান : ঢাকা, যশোর, খুলনা, বাগেরহাট
রং : সাদা
ওজন : ৪.০৫-৫.৪৪ কেজি
বৈশিষ্ট্য : মাংস খুবই সুস্বাদু, দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং ভাল তৃণভোজী৷
নিউজিল্যান্ড কালো
উৎপত্তি : নিউজিল্যান্ড প্রাপ্তিস্থান : ঢাকা, যশোর, খুলনা রং : কালো
ওজন : ৪- ৫.৪৪ কেজি বৈশিষ্ট্য : দ্রুত বর্ধনশীল, তৃণভোজী এবং এর মাংস খুবই সুস্বাদু৷
বেলজিয়াম সাদা
উৎপত্তি : বেলজিয়াম প্রাপ্তিস্থান : ঢাকা রং : সাদা ওজন : ৩.৫২-৪.৭ কেজি বৈশিষ্ট্য : দ্রুত বর্ধনশীল, তৃণভোজী এবং মাংস অত্যন্ত সুস্বাদু৷
ছিনছিলা
উৎপত্তি : ফ্রান্স প্রাপ্তিস্থান : ঢাকা, যশোর ওজন : ২.৫০-২.৯৫ কেজি
বৈশিষ্ট্য : অত্যন্ত ভাল মানের মাংস উৎপাদনকারী এবং তৃণভোজী৷

Please follow and like us:

About admin

Check Also

বিলুপ্তপ্রায় পাঁচটি প্রাণী- রাজশকুন, ঘড়িয়াল, মিঠাপানির কুমির, নীলগাই এবং শুশুক

বর্তমান সময়ে জীববৈচিত্র্য পড়েছে মহা সংকটে। ইতোমধ্যেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে তালিকাভুক্ত অসংখ্য প্রজাতির উদ্ভিদ ও …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »