প্রবলেমঃ Bronchopneumonia
স্পিসিসঃ রেবিট(খরগোশ)
,
#লক্ষনঃ
acute or peracute কেস এ হঠাত করেই মারা যাবে।
লক্ষন প্রকাশ পেলে তা-
১) শ্বাসকষ্ট
২) শ্বাস প্রশ্বাসে সাউন্ড হওয়া,
৩) মুখ হা করে শ্বাস নেয়া।
৪) ঘাড় সটান করে সুয়ে থাকা।
৫) মিউকাস মেম্ব্রেন সায়াটিক হতে পারে।
৬) খাওয়া ছেড়ে দেবে।
৭) কাশির সাথে রক্ত আসতে পারে।
ইত্যাদি তবে সবগুলো লক্ষন একসাথে প্রকাশ নাও পেতে পারে।
,
#কি কি কারনে হতে পারে?
,
১)সবথেকে বড় কারন- দূর্বল ইমিউনিটি, স্ট্রেস ( ম্যালনিউট্রিশন, ক্রনিক ডিজিজ, উচ্চ এমোনিয়া লেভেল, জায়গা পরিবর্তন, অতিরিক্ত গরম, বাজে ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা)
২) corticosteroid therapy এর জন্য ইমিউন সাপ্রেশন হয়ে থাকলে,
৩) ইমিউন সিস্টেম ডিজিজ যার ফলে কমেনসাল অরগানিজম (B. bronchiseptica ইত্যাদি) ইনফেকশাস এজেন্ট রুপে আত্বপ্রকাশ করে।
,
#চিকিৎসাঃ
,
যেহেতু ঘুরে ফিরে এর সিভিয়ারটির জন্য মাইক্রোওরগানিজম-ই দ্বায়ী তাই
১)এন্টিমাইক্রোবিয়াল থেপারি হিসেবে- penicillin G, chloramphenicol, erythromycin, tetracyclines, fluoroquinolones, গ্রুপের ড্রাগ গু্লো বেশ ভালো কাজ করবে। পেনিসিলিন , ইরাইথ্রোমাইসিনের ক্ষেত্রে ওরাল রুট এভয়েড করতে হবে কেননা কিছু স্টাডিতে ওরাল রুটে টক্সিসিটির রেকর্ড পাওয়া গিয়েছে।
২) সিভিয়ার ফর্মে নেবুলাইজার ফর্মে এন্টিবায়োটিক থেরাপি দিতে হবে।
৩) পেইনকিলার হিসেবে NSAIDs, মিউকোলাইট হিসেবে N-acetyl-cysteine বেশ উপকারী।
৪) খাবার ছেড়ে দিলে, বা কম খেলে হ্যান্ড ফিডিং এবং ফ্লুইড থেরাপি দিতে হবে।
,
পোস্ট কার্টেসিঃ রুম্মান হোসেন তুহিন,
ডিভিএম,হাবিপ্রবি