কাচা মরিচে ক্যাপ্সিসিন থাকে যার কারণে মরচি ঝাল লাগে।
১।কাচা মরচ প্রচুর ভিটামিন সি আছে যা ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে ও পালকের সুরক্ষা দেয়।
২।স্নায়ুতন্ত্র ভাল রাখে।
৩টিউমারের বিরুদ্ধে বিশেষ করে মেরেক্স বা লিউকোসিসের বিরুদ্ধে কাজ করে।
৪।কাচা মরিচ খাবার হজম হতে সাহায্য করে।
৫।কাচা মরিচে থাকা ভিটামিন এ যা হাড়,ঠোট ও মিউকাস মেমব্রেন কে ভাল রাখে।
৬।গরমকালে কাচা মরিচ এন্টিস্টেস হিসেবে কাজ করে।
৭।মুরগির সর্দিকাশি দূর করতে কাচা মরিচের এন্টি অক্সিডেন্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৮।এটি জ্বর কমাতে কাজ করে।
৯।এটি রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয়।
১০।কাচামরিচ মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় এবং ফ্যাটি লিভারের বিরুদ্ধে কাজ করে।
১১।রক্তের কোলেস্টেরল কমায়।
১২।কাচামরিচে থাকা এন্টি অক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন যা কা্রডিওভাস্কোলার সিস্টেমকে কর্মক্ষম রাখে।
১৩।রোগ প্রতিরোধ ক্ষ্ মতা বাড়ায়।
১৪কাচা মরিচ মস্তিস্কে এন্ডোফিন নামক হরমোনের নিঃসরণ বাড়ায় ফলে মুরগি প্রানবন্ত থাকে।
১৫।আয়রনের ঘাটতি দূর করে।
১৬।মুরগির হার্ট ভাল রাখে।
১৭।মুরগিকে চকচকে ঝকঝকে রাখে।
ডোজঃ ১০০০মুরগির জন্য
১০০-২৫০গ্রাম করে ৫-৭দিন,বয়স অনুযায়ী কম বেশি হবে্।
এমনিতে ও মাসে ৩-৫দিন দেয়া যায় বিশেষ করে গরমে ও শীতে।
কাঁচা মরিচ ব্লেন্ডারে দিয়ে পেস্ট করে বা বেটে দেয়া যায়।
শুকনা মরিচ ও মুরগিকে খাওয়ানো যায়।
কাঁচা ছোলার পাকা গুণ!
কাঁচা ছোলার গুণ সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশি জানি। অসাধারণ স্বাস্থ্য উপোকারীতা নিয়ে ছোলা আমাদের কাছে বেশ কদরের। প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যপোযগী ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘এ’ প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১ ও বি-২ আছে। এছাড়াও ছোলায় বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন, খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক উপকার, আসুন জেনে নেয়া যাক।
* ছোলায় শর্করার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায় শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির ভাব দূর হয়।
* ছোলাতে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ আছে। এই খাদ্য আঁশ হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
* ছোলা খাদ্যনালীতে ক্ষতিকর জীবাণু দূর করে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা কমায়।
* ছোলার শর্করা গ্লুকোজ হয়ে দ্রুত রক্তে যায় না। তাই ডায়াবেটিকস রোগীর জন্য ছোলা খুবই উপকারী খাবার।
* ছোলার ফ্যাটের বেশিরভাগই পলি আনস্যাচুয়েটেড। এই ফ্যাট শরীরের জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়, বরং রক্তের চর্বি কমায়।
* কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিকের চাহিদা পূরণ হয়। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায় এবং অ্যান্টিবায়োটিক যে কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
* ছোলা খাওয়ার পর বেশ অল্প সময়েই হজম হয়। ছোলার আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
* ছোলায় বেশ ভাল পরিমাণ ফলিক এসিড থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।
* ছোলায় থাকা প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি দীর্ঘক্ষণ ধরে শরীরে শক্তির যোগান দেয়।
***ব্রিডার ফার্মে মুরগিকে খাওয়ানো ভাল এতে হ্যাচিং রেট বাড়ে।
প্রতি হাজার মুরগ ও মুরগিকে ৫০০গ্রাম করে।
***গাভীকে দিলে তাড়াতাড়ি হিটে আসে।
প্রতি গাভীকে ৫০ -১০০গ্রাম করে ৫-৭দিন।