১০০০ লেয়ার বছরে ৩৫টন ফিসিস ত্যাগ করে যার আর্দ্রতা ৭০%।
যদি ফিসিস শুকানো হয় তাহলে ২০% কমে যায় (২০টন বিস্টা হয়)
১০০০ ব্রয়লার প্রায় ৪টনের দেশি পায়খানা করে ,ভেন্টিলেশন ভাল হ্লে প্রায় ২টনের মত হয়।
মুরগির ৫টন বিস্টা গরুর ২৫টনের সমান।
খোসা পাতলা ডিমের অনেক কারণ তবে ভাইরাল ডিজিজ ও ডলোমাইট ক্যালসিয়াম অনেক ক্ষেত্রে দায়ী থাকে।
ডলোমাইট ল্যাসিয়ামে ০.8% এর বেশি ম্যাগ্নেসিয়াম অক্সাইড থাকে যা ক্যালসিয়ামের সাথে বাইন্ড করে।
১৭-১৮ সপ্তাহে অবশ্যি খাবারে ক্যালসিয়াম বাড়িয়ে দিতে হবে যাতে মেডোলারী বোনে ক্যালসিয়াম সঞ্চিত করে রাখতে পারে।
ভাইরাল ডিজিজে ম্যাগ্নাম ও ইউটেরাস ড্যামেজ করে দেয় যার কারণে ছোট ও খোসা পাতিলা ডিম পাড়ে।
ডি৩ ছাড়া ক্যালসিয়ামের কোণ দাম নাই
অন্ত্রে পি এইচ যদি ৪.৫ হয় তাহলে ক্যাসিয়ামের শোষণ হয়,এসিডিক পি এইচের জন্য এসিডিফায়ার দেয়া উচিত।তাছাড়া ঠান্ডা পরিবেশে বিশেষ করে রাত্রেই সম্বব হয়।
ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের রেশিও বাচ্চা ও গ্রোয়ার ২ঃ১
লেয়ারে ১০ঃ১
সলুব্লিটিঃ
লাইম স্টন ৯৫%
মার্বেল চিপস ৯২%
ঝিনুক চূর্ন ৯৯.৫
সে জন্য ভাইরাল ডিজিজের ক্ষেত্রে ৩০% লাইম স্টোন
৫৭ গ্রাম ওজনের ডিমে ৭গ্রাম আর ৬২গ্রাম ওজনের ডিমে ৯গ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে।
একটা ডিমের ওজনের ১২-১৫% ক্যালসিয়াম থাকে।
গ্রিট হল ইন্সলুবল ক্যালসিয়াম যা খাবারকে গ্রিন্ডিং করে।
ঝিনুক চূর্ণ সলুব্লিটি বেশি যা গ্রিন্ডিং করে না।
ভাল লেয়ারের ৪%গ্রাম আর পুর লেয়ারের ৩গ্রাম ক্যালসিয়াম দরকার।
১০% ক্যালসিয়াম দিলে ৪গ্রাম ক্যালসিয়াম পায় তবে ঝিনুক হলে ৯% দিলেই হবে।
সব মুরগির স্মান ক্যালসিয়ামের দরকার হয় না তাই বিকালে পাত্রে পাতঘর বা ঝিনুক ছিটিয়ে দেয়া উচিত।
খোসায় ২গ্রামের বেশি ক্যালসিয়াম থাকে।
লাইমস্টোন এর দাম লাইম স্টোন পাউডারের থেকে বেশি,বেশি হলেও এর বাইয়োলজিকেল ভ্যালু ও শোষণ ভাল হয়।
##
ভাইরাল ইনফেকশনে লেয়ারের ওভারী ড্যামেজ করে দেয় এতে এস্টোজেন হরমোন এর রিলিজ কমে যায়( এফ এস এইচ ,এল এইচ) যা ওভিলেশনে সয়াহতা করে।
ভাইরাল ডিজিজে স্টেস পড়ায় কর্টিস্ল হরমোন রিলিজ হয় যার কারণে লিভার থেকে এনার্জি বের করে যা পেঠে জমা হয়ে ফ্যাটি লিভার করে।
@@
আই বি,রানিক্ষেত বা ভি ভি এন ডি হবার আগের দিন লাল ডিম কিছুটা সাদা আসতে পারে আর সাদা ডিম কিছুটা ফ্যাকাশে হতে পারে।
ভাইরাল ডিজিজের আগে ১মদিকে এমন কিছুটা লক্ষণ দেখা যায় কারণ ক্যালসিয়ামের ডিপোজিশন ঠিক মত হয় না।
বায়োসিকিউরিটির জন্য সেডের বাহিরে নিম গাছ্ লাগানো ভাল এতে সেড ঠান্ডা থাকে,দূর গন্ধ দূর করে.২সেডের মাঝে রসুন ও হলুদ।হলুদ এন্টিব্যাক্টেরিয়াল,রসুন এন্টীভাইরাল।
হলুদ ১কেজি/টন আর রসুন ৫কেজি/টন খাবার
নিম পাতার রস রানিক্ষেত,আই বি ডি,ও পক্সের বিরুদ্ধে কাজ করে।
আফ্লাআফ্লা ও স্পাইনাক ক্যারোটিনয়েড ও ভিটামিনের সোর্স হিসাবে কাজ করে ।বার্সিম ১৪% প্রোটিন।
ফিতাকৃমি ও অন্ত্রের কৃমি রেজিস্ট্যান্ট হলে তামাক পাতা ৪০০গ্রাম ২ঘ ন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে।এটা সকালের খাবারে মিক্স করে খাতে দিতে হবে
সান্ধ্য লবণ ১গ্রাম ১লিটার পানিতে ৩ ঘ ন্টার জন্য যা সব কৃমির বিরুদ্ধে কাজ করে।
পেন্ডোলাস ক্রপ এর জন্য
চারকল পেস্ট দেয়া যায়।
ব্রংকাইটিস বা শ্বাসনালীর জন্য ২০ ফটা টিংচার অফ আয়োডিন ১লিটার পানিতে
প্রলাপ্স এর জন্য স্ট্রং ঠান্ডা চা এর ইজকেশন
ডায়রিয়ার জন্য পানিতে ক্যাটেসু ও ওট আটা
রানিক্ষেত এর জন্য আর ডি বি ভ্যাক্সিন
এগ বাউন্ড এর জন্য কয়েক ফোটা জলপাই এর তেল
এগ পেরিটোনাইটিস এর জন্য টিংচার অফ হাইড্রোসায়ানাস ৩বেলা(ব্রান্ডি দেয়ার পর)
###
আই বি ডি ৩ ধরণের ক্লাসিকেল(৫-১০%মারা যায়,ভেরিয়েন্ট,ভি ভি আই বি ডি(৬০% মারা যায়)
ভেরিয়েন্ট স্টেইনের ক্ষেত্রে বার্সা ছোট হয় ১-২দিনের মধ্যে।
৩ সপ্তাহের আগে আই বি ডি হলে তা সাব ক্লিনিকেল রুপে হয়।এতে মারা যায় না কিন্তু ইওওসাপ্রেসন হয়।
তাছাড়া আছে ক্লিনিকেল,সাব ক্লিনিকেল,ক্রনিক,একিউট
আই বি ডি সালফার পয়জনিং,আফ্লাটক্সিকোসিস,আই বি এইচ ও ভিটামিন ই এর ঘাটতি সাথ মিলে যেতে পারে।
গাউট কন্টোলঃ
৪/৯১ ভ্যাক্সিন
পাথর বা গ্রিট কমাতে হবে
ভিনেগার
মেতিওনিন কমিয়ে এম এইচ এ বাড়াতে হবে।
সোডা দেয়া কমাতে হবে
প্রোটিন কমানো
এলোপিউরিনল ১গ্রাম ৩কেজি ওজনের জন্য
এমোনিয়াম সালফেট ৩কেজি/টন ১ম সপ্তা তারপর প্রতি সপ্তাহে বাড়াতে হবে যতক্ষণ না ১০কেজি/টন না হয়
##
খাবারের সাথে নালিগুড় দিলে গুড়া খাবার উড়েনা ,তাছাড়া ভিটামিনের তলানী পড়ে না এতে ভিটামিনের অপচয় রোধ করে।
কর্মাচারী ও মুরগি ঠান্ডা কম লাগে।
লাইসিন সালফেট সস্তা কিন্তু ডাইজেস্টিবিলিটি কম আর লাইসিন ক্লোরাইড দাম বেশি,ডাইজেস্টিবিলিটি বেশি ৯৮%, ,এনার্জি ৪০৬০।
##
এসিস্টোমেটিক ভাইরাল ইনফেকশনের জন্য ডিম ৪০% কমে যেতে পারে।
আব হাওটা পরিবর্ত্ন্র সময় দিনে গরম রাতে ঠান্ডা হলেও ডিম কমে যায়।
সয়া লেসিথিন অয়েলে এনার্জি কম থাকে।
##
লেমনেসে/টিবিয়াল ডিস কন্ডোপ্লাসিয়া এর কারণ
এটা সিংগেল কারণে হয় না মাল্টি কারণ থাকে।
( ব্রিটল বোন,স্টার্বেশন)
জেনেটিক
মেরেক্স
মাইকোপ্লাজমা সাইনোভি
স্টেফাইলোকক্কাস
ক্যালসিয়াম ও ফস ফরাসের রেশিও কম বেশি
ডি৩ এর ঘাটতি
ব্যবস্থাপনা
টাইটার কম উঠলে
ভ্যাক্সিনেশন রিয়েকশন
বেশি ঘন হলে
লিটারে জম হলে
আমাশয়
অতিরিক্ত সোডিয়াম প্টাশীয়ামের রেশিও
অতিরিক্ত এমোনিয়ামক্লোরাইড
ফুসারিয়াম মাইকোটক্সিন
সিস্টিন্মজিংক,কপার,ভিটামিন ই,আয়রন,ম্যাগ্নানিজের ঘাটতি হলে
সালফেট মলিবডেনাল ও সি এর ঘাটতি হলে
##
লেয়ারর ম্যাশ ফিড চেনাউ উপায়
কালো পারটিকেল থাকলে মেদার মিল মিক্সার
খারাপ দূর্গন্ধ থাকলে এম বি এমে পচন ধরছে।
এলকোলের গন্ধ থাকলে ডি ডি জি এসের পাওরিমাণ ১০% এর বেশি
খাবারে পাউডার বেশি হলে ২০% এর বেশি ডর্ব
##
পানির পি এইচ ৭ এর বেশি হলে প্রোটিনের ডাইজেস্টিবিলিটী কমে যায়।
গরমে মুরগি বমি করে ঠান্ডা করার জন্য ফলে খাবার দলা হয়ে যায়।েতে টক্সিসিটি বেড়ে যায়
মিলের খাবার নরমালী ব্যাসিক হয়।এই সময় খাবারে অররানিক এসিড দেয়া উচিত।
##
Thyme,Lycopene ,garlic are good ovary stimuletor.
৩-৪দিনের মধ্যে যদি ডিম ৫-০% এর মধ্যে চলে আসে তাহলে কেমিকেল টক্সিসিটি সন্দেহ করা হয়( ভুট্রা, এম বি এম গাউন্ড নাটে)
ভাইরাসের কারণে প্রডাকশন কমে গেলে প্রডাকশন উঠতে ১০-১৫দিন লাগে।
##
গরমে গুড়া খাবার দেয়া ঠিক না,এতে জি আই ট্রাকের মটিলিটী কমে যায় এবং পেরিস্টালসিস কমে যায়।খাবার কমে প্রডাকশন কমে যায়।
গরমে কম ওজনের মুরগি মারা যায় কারণ স্ট্রেস মোকাবেলা করতে পারে না।স্ট্যান্ডার্ড ওজনের লেয়ার ডিম ভাল পাড়ে এবং হিট স্ট্রেস মোকাবেলা করতে পারে।